বিডিজেন ডেস্ক
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় ভারতীয় মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতের দাবিতে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাওয়ের জন্য অগ্রসর হন সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের একাংশের মুসল্লিরা। সকালে তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এগিয়ে গেলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে তাদের আটকে দেওয়া হয়।
পরে তাদের চার-পাঁচ জনের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য তার বাসভবনে যান। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে কাকরাইল মসজিদের সামনে তারা জড়ো হতে থাকেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থিরা। সকাল ৯টার পর থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। মাওলানা সাদকে ইজতেমায় আসতে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন তারা।
২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব এবং ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে মাওলানা সাদের উপস্থিতি চান তাঁর ভক্তরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সাদপন্থি হাজার হাজার মুসল্লি সকাল ১০টার আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দেন। প্রধান বিচারপতি বাসভবনের সামনে পুলিশ ব্যারিকেডের কারণে আর এগোতে পারেননি তারা। পরে তাদের চার-পাঁচজন প্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে স্মারকলিপি পেশ করে কর্মসূচি শেষ করেন।
স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
২০১৮ সাল থেকে ভারতের আলেম মাওলানা সাদ কান্দলভি বাংলাদেশে প্রবেশের অনুমতি পাননি। তাঁর কিছু বক্তব্য নিয়ে তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিতর্ক ও বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে ইজতেমায় তাঁর যোগ দেওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত রয়ে গেছে।
এদিকে সাদপন্থিদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির কারণে কাকরাইল মসজিদ, কাকরাইল মোড়সহ উপদেষ্টার বাসভবনের আশেপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। এ সময় কাকরাইল ও আশপাশ এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও সাধারণ যাত্রীরা।
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় ভারতীয় মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতের দাবিতে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাওয়ের জন্য অগ্রসর হন সাদপন্থি তাবলিগ জামাতের একাংশের মুসল্লিরা। সকালে তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এগিয়ে গেলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে তাদের আটকে দেওয়া হয়।
পরে তাদের চার-পাঁচ জনের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য তার বাসভবনে যান। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে কাকরাইল মসজিদের সামনে তারা জড়ো হতে থাকেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থিরা। সকাল ৯টার পর থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। মাওলানা সাদকে ইজতেমায় আসতে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন তারা।
২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব এবং ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে মাওলানা সাদের উপস্থিতি চান তাঁর ভক্তরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সাদপন্থি হাজার হাজার মুসল্লি সকাল ১০টার আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দেন। প্রধান বিচারপতি বাসভবনের সামনে পুলিশ ব্যারিকেডের কারণে আর এগোতে পারেননি তারা। পরে তাদের চার-পাঁচজন প্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে স্মারকলিপি পেশ করে কর্মসূচি শেষ করেন।
স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
২০১৮ সাল থেকে ভারতের আলেম মাওলানা সাদ কান্দলভি বাংলাদেশে প্রবেশের অনুমতি পাননি। তাঁর কিছু বক্তব্য নিয়ে তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিতর্ক ও বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে ইজতেমায় তাঁর যোগ দেওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত রয়ে গেছে।
এদিকে সাদপন্থিদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির কারণে কাকরাইল মসজিদ, কাকরাইল মোড়সহ উপদেষ্টার বাসভবনের আশেপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। এ সময় কাকরাইল ও আশপাশ এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও সাধারণ যাত্রীরা।
সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মী ও কর্মসংস্থান নিয়ে একটি চুক্তি সই করা হচ্ছে বলে জানিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যে এটা জানতে পারবেন। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মীদের নিয়ে একটি চুক্তি হচ্ছে।
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় জাতির সামনে জুলাই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুর ১২টার পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।