বিডিজেন ডেস্ক
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে বিএনপি। আজ ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলের নেতা–কর্মীরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ড. মঈন খান, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালামসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দলটির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এর আগে সকাল ৭টায় প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, পরে সোয়া ৭টায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আশা করি জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী খুব দ্রুত নির্বাচন হবে: মির্জা ফখরুল
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী খুব দ্রুত নির্বাচন হবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করার সুযোগ পাবেন বলে আশা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল।
আজ ১৪ ডিসেম্বর সকালে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ১৯৭১ সালে শহীদ হওয়া বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা সব সময় আশাবাদী। ইতিমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা সহযোগিতা করছি। আমরা আশা করি, খুব দ্রুত জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দিনে ১৯৭১ সালে বিজয়ের পূর্বমুহূর্তে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, অধ্যাপক, বৈজ্ঞানিক এবং সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে। ১৯৭১ সালে আমরা জাতির বরেণ্য ব্যক্তিদের হারিয়েছি। আমরা জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আজ সবাই মিলে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মাগফিরাত কামনা করছি।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে একটা স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে বিএনপি। আজ ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলের নেতা–কর্মীরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ড. মঈন খান, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালামসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দলটির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এর আগে সকাল ৭টায় প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, পরে সোয়া ৭টায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আশা করি জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী খুব দ্রুত নির্বাচন হবে: মির্জা ফখরুল
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী খুব দ্রুত নির্বাচন হবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করার সুযোগ পাবেন বলে আশা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল।
আজ ১৪ ডিসেম্বর সকালে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ১৯৭১ সালে শহীদ হওয়া বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা সব সময় আশাবাদী। ইতিমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, আমরা সহযোগিতা করছি। আমরা আশা করি, খুব দ্রুত জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা হবে।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দিনে ১৯৭১ সালে বিজয়ের পূর্বমুহূর্তে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, অধ্যাপক, বৈজ্ঞানিক এবং সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে। ১৯৭১ সালে আমরা জাতির বরেণ্য ব্যক্তিদের হারিয়েছি। আমরা জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আজ সবাই মিলে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মাগফিরাত কামনা করছি।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে একটা স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ ও ভিজ্যুয়াল ডকিং গাইডেন্স সিস্টেম (জিডিজিএস) প্রথমবারের মতো ব্যবহার করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট।
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদের বলেছেন, যে যা-ই বলুক, সত্য প্রকাশে তিনি একচুলও পিছপা হবেন না। সত্য আজ নয় কাল প্রতিষ্ঠা হবেই। সত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পিছপা হওয়া যাবে না। যে যা বলার বলুক।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ৮টা ২০ মিনিটে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।