
বিডিজেন ডেস্ক

বিদেশে ভালো বেতনের চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ৪ জন ভুক্তভোগী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় এ ঘটনা ঘটেছে।
খবর আজকের পত্রিকার।
অভিযোগে জানা যায়, তাড়াশ উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের মৃত তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ আলী শাহিন (৫০) নিজেকে আদম ব্যবসায়ী পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজনকে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে বিপুল পরিমাণ টাকা নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাউকে বিদেশে পাঠাতে পারেননি। বরং ভুয়া ভিসা, কোর্সের জাল সনদ, ওয়ার্ক পারমিট ও বিমানের টিকিট ধরিয়ে দিয়ে প্রতারণা করেন বলে অভিযোগ।
অভিযোগকারী আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর ও আবুল বাশার জানান, শাহিন তাঁদের লিথুয়ানিয়া, বুলগেরিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানোর কথা বলেন। এভাবে আরিফুলের কাছ থেকে ১০ লাখ, রফিকুলের কাছ থেকে ৮ লাখ ১৩ হাজার, জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ৯ লাখ এবং আবুল বাশারের কাছ থেকে ৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। পরে জানা যায়, এসব ডকুমেন্ট জাল।
এ ছাড়া, উপজেলার কোহিত গ্রামের গোলাম মোস্তফার কাছ থেকে ৬ লাখ, জামাল উদ্দিনের কাছ থেকে ৫ লাখ এবং নাটোরের চাঁচকৈড়ের শুভর কাছ থেকেও ৬ লাখ টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
আবুল বাশার বলেন, ‘আমরা টাকা দিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছি। শাহিন এখন আত্মগোপনে, ফোনও বন্ধ।’
আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানোর কথা বলে ১০ লাখ টাকা নিয়েছে। সব ডকুমেন্ট জাল বলে পরে জানতে পারি। এখন ফোন ধরছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না।’
মোহাম্মদ আলী শাহিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ওসি (তদন্ত) রূপ কর বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা

বিদেশে ভালো বেতনের চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ৪ জন ভুক্তভোগী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় এ ঘটনা ঘটেছে।
খবর আজকের পত্রিকার।
অভিযোগে জানা যায়, তাড়াশ উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের মৃত তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ আলী শাহিন (৫০) নিজেকে আদম ব্যবসায়ী পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজনকে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে বিপুল পরিমাণ টাকা নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাউকে বিদেশে পাঠাতে পারেননি। বরং ভুয়া ভিসা, কোর্সের জাল সনদ, ওয়ার্ক পারমিট ও বিমানের টিকিট ধরিয়ে দিয়ে প্রতারণা করেন বলে অভিযোগ।
অভিযোগকারী আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর ও আবুল বাশার জানান, শাহিন তাঁদের লিথুয়ানিয়া, বুলগেরিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানোর কথা বলেন। এভাবে আরিফুলের কাছ থেকে ১০ লাখ, রফিকুলের কাছ থেকে ৮ লাখ ১৩ হাজার, জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ৯ লাখ এবং আবুল বাশারের কাছ থেকে ৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। পরে জানা যায়, এসব ডকুমেন্ট জাল।
এ ছাড়া, উপজেলার কোহিত গ্রামের গোলাম মোস্তফার কাছ থেকে ৬ লাখ, জামাল উদ্দিনের কাছ থেকে ৫ লাখ এবং নাটোরের চাঁচকৈড়ের শুভর কাছ থেকেও ৬ লাখ টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
আবুল বাশার বলেন, ‘আমরা টাকা দিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছি। শাহিন এখন আত্মগোপনে, ফোনও বন্ধ।’
আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানোর কথা বলে ১০ লাখ টাকা নিয়েছে। সব ডকুমেন্ট জাল বলে পরে জানতে পারি। এখন ফোন ধরছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না।’
মোহাম্মদ আলী শাহিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ওসি (তদন্ত) রূপ কর বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে