বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটা ২৫ লাখ। বর্তমানে দেশটিতে ২৪ লাখ ১ হাজার বিদেশি কর্মী কাজ করছেন। এ সীমা পূরণে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে আরও ৯০ হাজার বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিতে পারে মালয়েশিয়া।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসিশন ইসমাইল জানান, অর্থ মন্ত্রণালয় নির্ধারিত ডিসেম্বরের মধ্যে ২৫ লাখ কর্মী নিয়োগের সীমা অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নতুন বিদেশি কর্মী কোটা স্থগিত করেছে।
তিনি জানান, বর্তমানে মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ ১ হাজার নিবন্ধিত বিদেশি কর্মী রয়েছেন। ডিসেম্বরের মধ্যে এ সীমা পূরণে ৯০ হাজারের মতো কোটা খালি রয়েছে।
দেশটির গণমাধ্যম মালয় মেইল জানিয়েছে, এই সীমা দেশের মোট কর্মী সংখ্যার ওপর নির্ভর করে, যা অর্থ মন্ত্রণালয় দ্বারা নির্ধারিত। মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশি কর্মী নিয়োগের সংখ্যা ২৫ লাখের বেশি হওয়া উচিত নয়। বর্তমানে এই সীমার নিচে মাত্র এক লাখ অবশিষ্ট রয়েছে।
সাইফুদ্দিন নাসিশন ইসমাইল জানান, মন্ত্রণালয় সেপ্টেম্বর থেকে নতুন আবেদন স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে। তবে কৃষি, বাগান, উৎপাদন, নির্মাণ ও সেবা খাতে চাহিদা পুনর্মূল্যায়নে ত্রৈমাসিক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এই পাঁচ খাতের মধ্যে কৃষি ও বাগানখাতে শ্রমিক সংকট রয়েছে।
স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও এসব খাতে শ্রমিক সংকট সমাধানের জন্য আলোচনা চলছে বলেও তিনি যোগ করেন। প্ল্যান্টেশন ও কমোডিটি মন্ত্রী জোহারি আবদুল গনি আগেই এই খাতে শ্রমিক আনার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। এখানে এখনো প্রয়োজনীয় কর্মী সংখ্যা পূরণ হয়নি।
তিনি আরও জানান, কেডিএন ও মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে আরও আলোচনা করতে সম্মত হয়েছে। যেন সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো শ্রমিকের চাহিদা যাচাই করতে পারে। বিশেষ করে পাম তেল ও রাবার শিল্পে কোম্পানিগুলোর প্রয়োজনীয় কর্মী সংখ্যা নিশ্চিত করতে সংস্থাগুলোকে প্রমাণ দাখিল করতে হবে। এরপর নতুন অনুমোদন দেওয়া হবে।
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের কোটা ২৫ লাখ। বর্তমানে দেশটিতে ২৪ লাখ ১ হাজার বিদেশি কর্মী কাজ করছেন। এ সীমা পূরণে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে আরও ৯০ হাজার বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিতে পারে মালয়েশিয়া।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসিশন ইসমাইল জানান, অর্থ মন্ত্রণালয় নির্ধারিত ডিসেম্বরের মধ্যে ২৫ লাখ কর্মী নিয়োগের সীমা অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নতুন বিদেশি কর্মী কোটা স্থগিত করেছে।
তিনি জানান, বর্তমানে মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ ১ হাজার নিবন্ধিত বিদেশি কর্মী রয়েছেন। ডিসেম্বরের মধ্যে এ সীমা পূরণে ৯০ হাজারের মতো কোটা খালি রয়েছে।
দেশটির গণমাধ্যম মালয় মেইল জানিয়েছে, এই সীমা দেশের মোট কর্মী সংখ্যার ওপর নির্ভর করে, যা অর্থ মন্ত্রণালয় দ্বারা নির্ধারিত। মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশি কর্মী নিয়োগের সংখ্যা ২৫ লাখের বেশি হওয়া উচিত নয়। বর্তমানে এই সীমার নিচে মাত্র এক লাখ অবশিষ্ট রয়েছে।
সাইফুদ্দিন নাসিশন ইসমাইল জানান, মন্ত্রণালয় সেপ্টেম্বর থেকে নতুন আবেদন স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে। তবে কৃষি, বাগান, উৎপাদন, নির্মাণ ও সেবা খাতে চাহিদা পুনর্মূল্যায়নে ত্রৈমাসিক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এই পাঁচ খাতের মধ্যে কৃষি ও বাগানখাতে শ্রমিক সংকট রয়েছে।
স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও এসব খাতে শ্রমিক সংকট সমাধানের জন্য আলোচনা চলছে বলেও তিনি যোগ করেন। প্ল্যান্টেশন ও কমোডিটি মন্ত্রী জোহারি আবদুল গনি আগেই এই খাতে শ্রমিক আনার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। এখানে এখনো প্রয়োজনীয় কর্মী সংখ্যা পূরণ হয়নি।
তিনি আরও জানান, কেডিএন ও মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে আরও আলোচনা করতে সম্মত হয়েছে। যেন সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো শ্রমিকের চাহিদা যাচাই করতে পারে। বিশেষ করে পাম তেল ও রাবার শিল্পে কোম্পানিগুলোর প্রয়োজনীয় কর্মী সংখ্যা নিশ্চিত করতে সংস্থাগুলোকে প্রমাণ দাখিল করতে হবে। এরপর নতুন অনুমোদন দেওয়া হবে।
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: চাকরির জন্য কোনো নিয়োগ প্রতিষ্ঠান কারও কাছ থেকে কোনো অর্থ চাইলে অথবা কোনো ধরনের ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিলে সতর্ক থাকার অনুরোধ রইল। চাকরি পাওয়ার জন্য কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে অর্থ প্রদান করা অথবা যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনের দায় bdgen24.com-এর নয়।]
২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যেতে না পারা কর্মীদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (১ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের ব্যাপক প্রতারণার প্রমাণ পেয়েছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের এসব অসাধু চক্রের ফাঁদে পা না দেওয়ার জন্য হাইকমিশনের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় চাকরি করতে আগ্রহীদের জন্য বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ কোর্সে ভর্তির জন্য আগামী ২৪ আগস্টের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এটি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।