বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) কাছে নতুন করে ২২৫ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মধ্যপ্রাচ্য অস্থিতিশীলতা বাড়ার মধ্যে শুক্রবার (১১ অক্টোবর) পেন্টাগন এই ঘোষণা দেয়।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পেন্টাগন বলেছে, পররাষ্ট্র দপ্তর ২৫১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২২০ এআইএম-নাইন এক্স ব্লক-টু সাইড উইন্ডার ট্যাকটিক্যাল মিসাইল। প্রায় একই ধরনের অস্ত্র বিক্রি করবে আরব আমিরাতের কাছেও। এ ছাড়া ৬৫৫ মিলিয়ন ডলারের আরেকটি চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ২৫০৩ এজিএম-১১৪ আর-থ্রি হেলফায়ার-টু ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে।
পেন্টাগন বলেছে, প্রস্তাবিত অস্ত্র বিক্রয় চুক্তি সৌদি আরবের বর্তমান এবং ভবিষ্যত হুমকি মোকাবিলার ক্ষমতা বাড়াবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী ও অন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর হাতে থাকা নিরাপত্তা প্রযুক্তির সঙ্গে আন্তঃকার্যক্ষমতা উন্নত করবে।
পৃথকভাবে, পেন্টাগন ২৫৯টি গাইডেড মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (জিএমএলআরএস) এম ৩১ এ ১ ইউনিটারি পড বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। প্রত্যেকটি পডে ছয়টি করে ক্ষেপণাস্ত্র থাকে। সেই হিসেবে মোট ১ হাজার ৫৫৪টি ক্ষেপণাস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আরও ২০৩টি আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) এম ৫৭ ইউনিটারি মিসাইলও ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের এই চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে যখন প্রচণ্ড সামরিক উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং যেকোনো সময় ভয়াবহ যুদ্ধ শুরুর আশংকা করা হচ্ছে, তখন সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে এসব অস্ত্র কিনতে যাচ্ছে।
এর বাইরে উচ্চ ক্ষমতার বিস্ফোরক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক ট্রেসার কার্তুজ, সেইসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ট্যাঙ্ক, হাউইটজার, মেশিনগান এবং গোলাবারুদ বিক্রিরও চুক্তি হয়েছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমানের সঙ্গে ফোনালাপে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন সৌদি আরবের প্রতিরক্ষার প্রতি ওয়াশিংটনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসন সৌদি সরকারের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তি করার বিষয়ে আলোচনা করছে। সম্ভাব্য এ চুক্তির আওতায় আমেরিকা এবং সৌদি আরব দুই দেশই এই অঞ্চলে বা সৌদি আরবের সার্বভৌমত্ব হামলার শিকার হলে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) কাছে নতুন করে ২২৫ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মধ্যপ্রাচ্য অস্থিতিশীলতা বাড়ার মধ্যে শুক্রবার (১১ অক্টোবর) পেন্টাগন এই ঘোষণা দেয়।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পেন্টাগন বলেছে, পররাষ্ট্র দপ্তর ২৫১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ২২০ এআইএম-নাইন এক্স ব্লক-টু সাইড উইন্ডার ট্যাকটিক্যাল মিসাইল। প্রায় একই ধরনের অস্ত্র বিক্রি করবে আরব আমিরাতের কাছেও। এ ছাড়া ৬৫৫ মিলিয়ন ডলারের আরেকটি চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ২৫০৩ এজিএম-১১৪ আর-থ্রি হেলফায়ার-টু ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে।
পেন্টাগন বলেছে, প্রস্তাবিত অস্ত্র বিক্রয় চুক্তি সৌদি আরবের বর্তমান এবং ভবিষ্যত হুমকি মোকাবিলার ক্ষমতা বাড়াবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী ও অন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর হাতে থাকা নিরাপত্তা প্রযুক্তির সঙ্গে আন্তঃকার্যক্ষমতা উন্নত করবে।
পৃথকভাবে, পেন্টাগন ২৫৯টি গাইডেড মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (জিএমএলআরএস) এম ৩১ এ ১ ইউনিটারি পড বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে। প্রত্যেকটি পডে ছয়টি করে ক্ষেপণাস্ত্র থাকে। সেই হিসেবে মোট ১ হাজার ৫৫৪টি ক্ষেপণাস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আরও ২০৩টি আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) এম ৫৭ ইউনিটারি মিসাইলও ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের এই চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে যখন প্রচণ্ড সামরিক উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং যেকোনো সময় ভয়াবহ যুদ্ধ শুরুর আশংকা করা হচ্ছে, তখন সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে এসব অস্ত্র কিনতে যাচ্ছে।
এর বাইরে উচ্চ ক্ষমতার বিস্ফোরক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক ট্রেসার কার্তুজ, সেইসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ট্যাঙ্ক, হাউইটজার, মেশিনগান এবং গোলাবারুদ বিক্রিরও চুক্তি হয়েছে। চলতি সপ্তাহের শুরুতে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমানের সঙ্গে ফোনালাপে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন সৌদি আরবের প্রতিরক্ষার প্রতি ওয়াশিংটনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসন সৌদি সরকারের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তি করার বিষয়ে আলোচনা করছে। সম্ভাব্য এ চুক্তির আওতায় আমেরিকা এবং সৌদি আরব দুই দেশই এই অঞ্চলে বা সৌদি আরবের সার্বভৌমত্ব হামলার শিকার হলে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তিন দশকের বেশি সময় ধরে বারবার একটি কথা বলে আসছেন, ইরান শিগগিরই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ‘ইসরায়েলের পাশে থাকার জন্য’ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেবে ইরান। দেশটি দৃঢ় থাকবে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া শান্তির বিরুদ্ধেও। তিনি আরও বলেন, ইরান কারও কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের প্রসঙ্গ টেনে মারিয়া জাখারোভা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোয় ইসরায়েলের প্রতিদিনকার হামলার কারণে বিশ্ব এখন ‘বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে রয়েছে।’