বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে সাত দিনে ২১ হাজারের বেশি অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৩ হাজার ২০২ জনকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৪ হাজার ৯১১ জনকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১০৯ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৩৭৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪০ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৮ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ২ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে সাত দিনে ২১ হাজারের বেশি অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৩ হাজার ২০২ জনকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৪ হাজার ৯১১ জনকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১০৯ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৩৭৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪০ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৮ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ২ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।