
বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা, সৌদি আরব

বিশ্বজুড়ে পোশাক ও বস্ত্রশিল্পের উৎপাদক, পরিবেশক, ব্যবসায়ী, আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারকদের সমবেত করে সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় শুরু হয়েছে '৩য় সৌদি ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো ২০২৫'। বৈশ্বিক শিল্পোদ্যোক্তাদের এক মঞ্চে এনেছে এই এক্সপো।
গত বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জেদ্দা এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন হলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে চার দিনের এই আন্তর্জাতিক মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।
জেদ্দা চেম্বারের বোর্ড মেম্বার মর্শাইল আল ওতাইবী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলার উদ্বোধন করেন। প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটারজুড়ে আয়োজিত এই এক্সপোতে স্বাগতিক সৌদি আরব ছাড়াও বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২৬টি দেশ অংশগ্রহণ করছে। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো তাদের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের অপার সম্ভাবনাময় খাতগুলোকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরছে। মেলা প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত।

বাংলাদেশ রপ্তানি ব্যুরো (ইপিবি) ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সহায়তায় এবারের মেলায় বাংলাদেশের ১২টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। স্থানীয় উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সঙ্গে বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি নিজেদের সুনির্দিষ্ট চাহিদা মেটানোর লক্ষ্য নিয়েই এই আন্তর্জাতিক মেলাটি শুরু হয়েছে। এই প্রদর্শনীতে পোশাক সামগ্রী, ফ্যাশন, গিফটওয়্যার এবং টেক্সটাইল খাতের শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
জেদ্দা আন্তর্জাতিক এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এই মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জেদ্দায় বাংলাদেশের নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নার্গিস মোর্শেদা, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা, জেদ্দা কনস্যুলেটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বাংলাদেশ থেকে আগত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং জেদ্দায় অবস্থানরত বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ও কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
কনসাল জেনারেল আশা প্রকাশ করেন, এই জাতীয় আয়োজন ব্যবসা ও বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র তৈরি করে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা নিজেদের উৎপাদিত পণ্য বিশ্ব বাজারে তুলে ধরার সুযোগ পাওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করছেন, এই এক্সপো থেকে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার বিশাল বাজার ধরা সম্ভব। প্রথম দিনেই বেশ কিছু অর্ডার পাওয়ার কথাও জানিয়েছেন কেউ কেউ। শুধু ক্রেতাদের আকৃষ্ট করাই লক্ষ্য নয়, একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী করবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।
সাম্প্রতিক সময়ে সৌদি আরবের নারীনীতি শিথিল হওয়ায় এবারই প্রথম বাংলাদেশের কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাও আন্তর্জাতিক এই ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো মেলায় অংশ নিয়েছেন এবং তারা বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছেন বলে জানান।

সৌদি আরবে বসবাসরত লাখ লাখ বাংলাদেশি বিশ্বের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজারটিতে রেমিট্যান্স প্রেরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই প্রবাসী বাংলাদেশিগণ দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের মাধ্যমে রপ্তানি আয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবেন।
বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে এই মেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্প ও ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারীরা একদিকে তাদের পণ্যের গুণগত মান, ডিজাইন ও প্যাকেজিং প্রদর্শন করতে পারছেন, অন্যদিকে এটি পারস্পরিক সংযোগ স্থাপনসহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রসারের সুযোগ এনে দেবে।

বিশ্বজুড়ে পোশাক ও বস্ত্রশিল্পের উৎপাদক, পরিবেশক, ব্যবসায়ী, আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারকদের সমবেত করে সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় শুরু হয়েছে '৩য় সৌদি ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো ২০২৫'। বৈশ্বিক শিল্পোদ্যোক্তাদের এক মঞ্চে এনেছে এই এক্সপো।
গত বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জেদ্দা এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন হলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে চার দিনের এই আন্তর্জাতিক মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।
জেদ্দা চেম্বারের বোর্ড মেম্বার মর্শাইল আল ওতাইবী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলার উদ্বোধন করেন। প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটারজুড়ে আয়োজিত এই এক্সপোতে স্বাগতিক সৌদি আরব ছাড়াও বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২৬টি দেশ অংশগ্রহণ করছে। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো তাদের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের অপার সম্ভাবনাময় খাতগুলোকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরছে। মেলা প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত।

বাংলাদেশ রপ্তানি ব্যুরো (ইপিবি) ও জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সহায়তায় এবারের মেলায় বাংলাদেশের ১২টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। স্থানীয় উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সঙ্গে বিশ্বের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি নিজেদের সুনির্দিষ্ট চাহিদা মেটানোর লক্ষ্য নিয়েই এই আন্তর্জাতিক মেলাটি শুরু হয়েছে। এই প্রদর্শনীতে পোশাক সামগ্রী, ফ্যাশন, গিফটওয়্যার এবং টেক্সটাইল খাতের শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
জেদ্দা আন্তর্জাতিক এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এই মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন জেদ্দায় বাংলাদেশের নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নার্গিস মোর্শেদা, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা, জেদ্দা কনস্যুলেটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বাংলাদেশ থেকে আগত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং জেদ্দায় অবস্থানরত বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ও কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
কনসাল জেনারেল আশা প্রকাশ করেন, এই জাতীয় আয়োজন ব্যবসা ও বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র তৈরি করে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা নিজেদের উৎপাদিত পণ্য বিশ্ব বাজারে তুলে ধরার সুযোগ পাওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করছেন, এই এক্সপো থেকে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার বিশাল বাজার ধরা সম্ভব। প্রথম দিনেই বেশ কিছু অর্ডার পাওয়ার কথাও জানিয়েছেন কেউ কেউ। শুধু ক্রেতাদের আকৃষ্ট করাই লক্ষ্য নয়, একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী করবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।
সাম্প্রতিক সময়ে সৌদি আরবের নারীনীতি শিথিল হওয়ায় এবারই প্রথম বাংলাদেশের কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাও আন্তর্জাতিক এই ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্স এক্সপো মেলায় অংশ নিয়েছেন এবং তারা বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছেন বলে জানান।

সৌদি আরবে বসবাসরত লাখ লাখ বাংলাদেশি বিশ্বের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজারটিতে রেমিট্যান্স প্রেরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই প্রবাসী বাংলাদেশিগণ দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের মাধ্যমে রপ্তানি আয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবেন।
বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে এই মেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্প ও ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারীরা একদিকে তাদের পণ্যের গুণগত মান, ডিজাইন ও প্যাকেজিং প্রদর্শন করতে পারছেন, অন্যদিকে এটি পারস্পরিক সংযোগ স্থাপনসহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রসারের সুযোগ এনে দেবে।
জাপানের বৃহত্তর বরিশালবাসীদের সংগঠন বৃহত্তর বরিশাল সোসাইটি, জাপানের নবগঠিত কমিটি ও নতুন সদস্যদের সংবর্ধনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবে অনুমোদন ছাড়া কোনো সভা-সমাবেশ আয়োজন বা তাতে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
২ দিন আগে