বিডিজেন ডেস্ক
কানাডার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক আরোপের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে টয়লেট পেপারের সংকট তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিস্থিতি ২০২০ সালের করোনাভাইরাস মহামারির সময়কার ভয়াবহ স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারে।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ২ এপ্রিল থেকে কানাডার সফটউড লাকড়ির ওপর শুল্ক প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২৭ শতাংশ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সম্ভাব্য নতুন শুল্ক আরোপের ফলে সফটউড লাকড়ির মূল্য ৫০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। এতে টয়লেট পেপার এবং পেপার টাওয়েল তৈরিতে ব্যবহৃত কানাডার নর্দার্ন ব্লিচড সফটউড ক্র্যাফট পাল্পের (এনবিএসকে) সরবরাহ ব্যাহত হবে।
এনবিএসকে পাল্প উচ্চমানের টয়লেট পেপার উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের গৃহস্থালি টয়লেট পেপারের ৩০ শতাংশ এবং পেপার টাওয়েলের ৫০ শতাংশ তৈরি হয় এটি থেকে। তাই এনবিএসকের সরবরাহ ব্যাহত হলে টয়লেট পেপার উৎপাদনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র কানাডা থেকে প্রায় ২০ লাখ টন এনবিএসকে আমদানি করেছিল। পেপার ইন্ডাস্ট্রির বিশ্লেষক ব্রায়ান ম্যাকক্লে ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘৩০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বড় বড় কোম্পানি নির্দিষ্ট কানাডিয়ান মিল থেকে পাল্প আমদানি করে আসছে। তারা সহজে সরবরাহকারী পরিবর্তন করতে পারবে না। যদি শুল্ক আরোপের কারণে এই প্রক্রিয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটে, তবে যুক্তরাষ্ট্রে টয়লেট পেপারের সংকট দেখা দেবে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সফটউড লাকড়ির ওপর শুল্ক ৫০ শতাংশের বেশি হলে কানাডার অনেক স মিল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর ফলে কাঠের চিপের ঘাটতি দেখা দেবে। কারণ, কানাডায় পাল্প উৎপাদনের জন্য গাছ কাটা হয় না। স মিল থেকে আসা অতিরিক্ত কাঠের চিপ ব্যবহার করা হয়।
অন্যদিকে, টয়লেট পেপারের উৎপাদন ব্যাহত হলে দাম বেড়ে যাবে এবং বাজারে সংকট দেখা দেবে। তখন কোভিড মহামারির মতো আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভোক্তারা টয়লেট পেপার মজুত করা শুরু করতে পারেন, যার প্রভাব আরও ভয়াবহ হতে পারে।
ট্রাম্প বহুদিন ধরে শুল্ককে দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মিলগুলো সহজে কানাডার সফটউড পাল্পের বিকল্প খুঁজে পাবে না। কানাডার কুইবেকের একটি কাঠ প্রক্রিয়াকরণ কারখানার ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্রেডেরিক ভেরল্ট বলেন, ‘আমেরিকানরা আমাদের পণ্য কেনে; কারণ, এগুলো সেরা এবং তাদের উৎপাদনব্যবস্থার সঙ্গে একীভূত।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র কানাডার সফটউড লাকড়ির ওপর ১৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। নতুন শুল্ক বৃদ্ধির ফলে এটি ২৭ শতাংশে পৌঁছাবে এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য নতুন শুল্ক আরোপের ফলে এটি ৫২ শতাংশে গিয়ে পৌঁছাতে পারে।
২ এপ্রিল কানাডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তির আওতায় নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক স্থগিতের মেয়াদ শেষ হবে। একই দিনে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী নতুন শুল্ক নীতির ঘোষণা দিতে পারেন, যা আমেরিকার আমদানি-রপ্তানি নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।
কানাডার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক আরোপের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে টয়লেট পেপারের সংকট তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিস্থিতি ২০২০ সালের করোনাভাইরাস মহামারির সময়কার ভয়াবহ স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারে।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ২ এপ্রিল থেকে কানাডার সফটউড লাকড়ির ওপর শুল্ক প্রায় দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২৭ শতাংশ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সম্ভাব্য নতুন শুল্ক আরোপের ফলে সফটউড লাকড়ির মূল্য ৫০ শতাংশের বেশি বেড়ে যেতে পারে। এতে টয়লেট পেপার এবং পেপার টাওয়েল তৈরিতে ব্যবহৃত কানাডার নর্দার্ন ব্লিচড সফটউড ক্র্যাফট পাল্পের (এনবিএসকে) সরবরাহ ব্যাহত হবে।
এনবিএসকে পাল্প উচ্চমানের টয়লেট পেপার উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের গৃহস্থালি টয়লেট পেপারের ৩০ শতাংশ এবং পেপার টাওয়েলের ৫০ শতাংশ তৈরি হয় এটি থেকে। তাই এনবিএসকের সরবরাহ ব্যাহত হলে টয়লেট পেপার উৎপাদনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র কানাডা থেকে প্রায় ২০ লাখ টন এনবিএসকে আমদানি করেছিল। পেপার ইন্ডাস্ট্রির বিশ্লেষক ব্রায়ান ম্যাকক্লে ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘৩০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বড় বড় কোম্পানি নির্দিষ্ট কানাডিয়ান মিল থেকে পাল্প আমদানি করে আসছে। তারা সহজে সরবরাহকারী পরিবর্তন করতে পারবে না। যদি শুল্ক আরোপের কারণে এই প্রক্রিয়ায় কোনো ব্যাঘাত ঘটে, তবে যুক্তরাষ্ট্রে টয়লেট পেপারের সংকট দেখা দেবে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সফটউড লাকড়ির ওপর শুল্ক ৫০ শতাংশের বেশি হলে কানাডার অনেক স মিল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর ফলে কাঠের চিপের ঘাটতি দেখা দেবে। কারণ, কানাডায় পাল্প উৎপাদনের জন্য গাছ কাটা হয় না। স মিল থেকে আসা অতিরিক্ত কাঠের চিপ ব্যবহার করা হয়।
অন্যদিকে, টয়লেট পেপারের উৎপাদন ব্যাহত হলে দাম বেড়ে যাবে এবং বাজারে সংকট দেখা দেবে। তখন কোভিড মহামারির মতো আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভোক্তারা টয়লেট পেপার মজুত করা শুরু করতে পারেন, যার প্রভাব আরও ভয়াবহ হতে পারে।
ট্রাম্প বহুদিন ধরে শুল্ককে দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মিলগুলো সহজে কানাডার সফটউড পাল্পের বিকল্প খুঁজে পাবে না। কানাডার কুইবেকের একটি কাঠ প্রক্রিয়াকরণ কারখানার ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্রেডেরিক ভেরল্ট বলেন, ‘আমেরিকানরা আমাদের পণ্য কেনে; কারণ, এগুলো সেরা এবং তাদের উৎপাদনব্যবস্থার সঙ্গে একীভূত।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র কানাডার সফটউড লাকড়ির ওপর ১৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। নতুন শুল্ক বৃদ্ধির ফলে এটি ২৭ শতাংশে পৌঁছাবে এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য নতুন শুল্ক আরোপের ফলে এটি ৫২ শতাংশে গিয়ে পৌঁছাতে পারে।
২ এপ্রিল কানাডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তির আওতায় নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক স্থগিতের মেয়াদ শেষ হবে। একই দিনে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী নতুন শুল্ক নীতির ঘোষণা দিতে পারেন, যা আমেরিকার আমদানি-রপ্তানি নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।