
বিডিজেন ডেস্ক

সূর্য যখন ঠিক মধ্যগগনে তখন কবিতার মৃদুমন্দ সুর বাজছিল পার্কজুড়ে। গত শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) পূর্ব টরন্টোর মনোমুগ্ধকর টেইলরক্রিক পার্কে টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) কবিতার পঙ্ক্তিমালার অধরা ছন্দ মিলেমিশে একাকার হলো। হৃদয়ে তুলল অনুরণন। নানা রং নানা মাত্রার বিচিত্র ভাবনায় প্রকৃতির কোমল বাতাস আর ছায়াঘেরা বৃক্ষরাজির ভেতর কবিতা যেন নিজেকে খুঁজে পেল এক মুক্ত আঙিনায়। এখানে যেমন ছিল অশ্রুপাতের মতো বেদনা, তেমনি ছিল কবিতায় প্রতিবাদে মুখরিত অগ্নিময় জ্বালা এবং আনন্দে রোমাঞ্চ কবিতা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একসঙ্গে ধ্বনিত হয কানাডা ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। সেই সুরে মিশে গেল কবিতার সুর, যা দুই দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে যুক্ত করল এক অনন্য বন্ধনে।
কবিতা উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন স্বনামধন্য আবৃত্তিশিল্পী, অভিনেতা, শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি উপস্থিত সবাইকে অভিনন্দন জানান এবং উৎসবের দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
টরন্টো কবিতা উৎসবের কিউরেটর কবি কাজী হেলালের শুভেচ্ছা ও স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান।
মেরী রাশেদিন ও সম্পূর্ণা সাহার প্রাণবন্ত উপস্থাপনা আসরকে জাগিয়ে রাখে। বহুসংস্কৃতির টরন্টোয় ধ্বনিত হলো রাগ আনন্দ ভৈরবী। কখনো শব্দে ঝরে পড়ল প্রবাসজীবনের কষ্ট, কখনো গর্জে উঠল ন্যায়বিচারের দাবি, আবার কখনো মৃদু স্বরে ভেসে এল আগামীর স্বপ্ন।
এই আনন্দ উৎসব ছিল টরন্টো, মন্ট্রিয়ল, অটোয়াসহ কানাডার অন্য শহরের এবং সুদূর অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ থেকে আগত কবি, আবৃত্তিশিল্পী ও কবিতাপ্রেমীদের এক অভূতপূর্ব মিলনমেলা।

দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
কবিতা গেয়ে ওঠে বহুসংস্কৃতির টরন্টোর অন্তর্লীন সুর। কখনো শব্দে ঝরে পড়ল প্রবাসজীবনের কষ্ট, কখনো গর্জে উঠল ন্যায়বিচারের দাবি, আবার কখনো মৃদু স্বরে ভেসে এল ভালোবাসার স্বপ্ন।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্ট ২০২৫ কেবল একটি উৎসব নয়, এটি ছিল এক বহুমাতৃক আত্মিক মিলন—কবিদের সঙ্গে পাঠকের, মানুষের সঙ্গে মানুষের আর নীরবতার সঙ্গে কবিকণ্ঠের।
উৎসবের আরেকজন কিউরেটর কবি মেহরাব রহমানের সমাপনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে উৎসব শেষে সবাই উৎসবের আমেজ নিয়ে ঘরে ফিরলেন, আগামী দিনগুলোতে বহুসংস্কৃতির দেশ কানাডার হৃদয়ে কবিতার বীজ রোপণ করে যাবে—এ প্রত্যাশা নিয়ে। বিজ্ঞপ্তি

সূর্য যখন ঠিক মধ্যগগনে তখন কবিতার মৃদুমন্দ সুর বাজছিল পার্কজুড়ে। গত শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) পূর্ব টরন্টোর মনোমুগ্ধকর টেইলরক্রিক পার্কে টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) কবিতার পঙ্ক্তিমালার অধরা ছন্দ মিলেমিশে একাকার হলো। হৃদয়ে তুলল অনুরণন। নানা রং নানা মাত্রার বিচিত্র ভাবনায় প্রকৃতির কোমল বাতাস আর ছায়াঘেরা বৃক্ষরাজির ভেতর কবিতা যেন নিজেকে খুঁজে পেল এক মুক্ত আঙিনায়। এখানে যেমন ছিল অশ্রুপাতের মতো বেদনা, তেমনি ছিল কবিতায় প্রতিবাদে মুখরিত অগ্নিময় জ্বালা এবং আনন্দে রোমাঞ্চ কবিতা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একসঙ্গে ধ্বনিত হয কানাডা ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। সেই সুরে মিশে গেল কবিতার সুর, যা দুই দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে যুক্ত করল এক অনন্য বন্ধনে।
কবিতা উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন স্বনামধন্য আবৃত্তিশিল্পী, অভিনেতা, শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি উপস্থিত সবাইকে অভিনন্দন জানান এবং উৎসবের দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
টরন্টো কবিতা উৎসবের কিউরেটর কবি কাজী হেলালের শুভেচ্ছা ও স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান।
মেরী রাশেদিন ও সম্পূর্ণা সাহার প্রাণবন্ত উপস্থাপনা আসরকে জাগিয়ে রাখে। বহুসংস্কৃতির টরন্টোয় ধ্বনিত হলো রাগ আনন্দ ভৈরবী। কখনো শব্দে ঝরে পড়ল প্রবাসজীবনের কষ্ট, কখনো গর্জে উঠল ন্যায়বিচারের দাবি, আবার কখনো মৃদু স্বরে ভেসে এল আগামীর স্বপ্ন।
এই আনন্দ উৎসব ছিল টরন্টো, মন্ট্রিয়ল, অটোয়াসহ কানাডার অন্য শহরের এবং সুদূর অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ থেকে আগত কবি, আবৃত্তিশিল্পী ও কবিতাপ্রেমীদের এক অভূতপূর্ব মিলনমেলা।

দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
কবিতা গেয়ে ওঠে বহুসংস্কৃতির টরন্টোর অন্তর্লীন সুর। কখনো শব্দে ঝরে পড়ল প্রবাসজীবনের কষ্ট, কখনো গর্জে উঠল ন্যায়বিচারের দাবি, আবার কখনো মৃদু স্বরে ভেসে এল ভালোবাসার স্বপ্ন।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্ট ২০২৫ কেবল একটি উৎসব নয়, এটি ছিল এক বহুমাতৃক আত্মিক মিলন—কবিদের সঙ্গে পাঠকের, মানুষের সঙ্গে মানুষের আর নীরবতার সঙ্গে কবিকণ্ঠের।
উৎসবের আরেকজন কিউরেটর কবি মেহরাব রহমানের সমাপনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে উৎসব শেষে সবাই উৎসবের আমেজ নিয়ে ঘরে ফিরলেন, আগামী দিনগুলোতে বহুসংস্কৃতির দেশ কানাডার হৃদয়ে কবিতার বীজ রোপণ করে যাবে—এ প্রত্যাশা নিয়ে। বিজ্ঞপ্তি
জাপানের বৃহত্তর বরিশালবাসীদের সংগঠন বৃহত্তর বরিশাল সোসাইটি, জাপানের নবগঠিত কমিটি ও নতুন সদস্যদের সংবর্ধনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবে অনুমোদন ছাড়া কোনো সভা-সমাবেশ আয়োজন বা তাতে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
২ দিন আগে