
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশন জাতীয় প্রবাসী দিবসে ১২ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশিরা অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিজি ও সামোয়ায় বসবাস করেন।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে ক্যানবেরায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণ, বাংলাদেশি পণ্য আমদানি এবং শিল্প, সাহিত্য গবেষণায় অবদানসহ দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশিদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতার জন্য এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য ৫ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মো. শহিদুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন নাঈম ও সাফাত বিন আজাদ, নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী ফয়সাল মিয়া এবং সামোয়াপ্রবাসী মো. শাহাজান।
বাংলাদেশি পণ্য আমদানির জন্য ২ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মোহাম্মদ মুরাদ ইউসুফ এবং নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী মো. সাইফুল ইসলাম খান।
শিল্প, সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য ৩ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ড. মোহাম্মাদ আলী মনি ও অধ্যাপক এম আখতার হোসেন এবং ফিজিপ্রবাসী ড. কবির আল মামুন।
এ ছাড়া, দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি হিসেবে সফলদের মধ্যে ২ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন; রামিম জাইয়ান খান ও এ্যানি রেনেসাঁ সাবরিন।
বাংলাদেশ হাইকমিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. মো. দেওয়ান শাহরিয়ার ফিরোজ অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের হাতে সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে সেতুবন্ধন হিসেবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা কাজ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশের সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্য তুলে ধরার ওপর জোর দেন তিনি। বিজ্ঞপ্তি

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশন জাতীয় প্রবাসী দিবসে ১২ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশিরা অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিজি ও সামোয়ায় বসবাস করেন।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে ক্যানবেরায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণ, বাংলাদেশি পণ্য আমদানি এবং শিল্প, সাহিত্য গবেষণায় অবদানসহ দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশিদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতার জন্য এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য ৫ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মো. শহিদুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন নাঈম ও সাফাত বিন আজাদ, নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী ফয়সাল মিয়া এবং সামোয়াপ্রবাসী মো. শাহাজান।
বাংলাদেশি পণ্য আমদানির জন্য ২ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মোহাম্মদ মুরাদ ইউসুফ এবং নিউজিল্যান্ডপ্রবাসী মো. সাইফুল ইসলাম খান।
শিল্প, সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য ৩ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন; অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ড. মোহাম্মাদ আলী মনি ও অধ্যাপক এম আখতার হোসেন এবং ফিজিপ্রবাসী ড. কবির আল মামুন।
এ ছাড়া, দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি হিসেবে সফলদের মধ্যে ২ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন; রামিম জাইয়ান খান ও এ্যানি রেনেসাঁ সাবরিন।
বাংলাদেশ হাইকমিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. মো. দেওয়ান শাহরিয়ার ফিরোজ অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের হাতে সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে সেতুবন্ধন হিসেবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা কাজ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশের সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্য তুলে ধরার ওপর জোর দেন তিনি। বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।