
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির লাকেম্বার এক রেস্তোরাঁয় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসী কবি সূর্য কিংকর মজুমদারের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘নীরবতার শব্দ’-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
বাংলা সাহিত্যচর্চার প্রবাসী সংগঠন ‘দ্য রিডারস ক্লাব’-এর আয়োজনে আয়োজিত এই আবেগঘন সাহিত্য সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন সিডনিপ্রবাসী সাহিত্য ও সংস্কৃতিপ্রেমী একঝাঁক বিশিষ্টজন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মমতাজ রহমানের কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত শ্রোতাদের আবিষ্ট করে তোলে। এরপর কবিতার পঙ্ক্তির ছন্দে মুখর হয়ে ওঠে মিলনমেলা—সুমিয় মুৎসুদ্দির আবৃত্তি, লেখিকা মলি আহমদের পাঠ এবং আলোচকদের গভীর পর্যবেক্ষণ ও অনুভবের বয়ানে সৃষ্টি হয় এক অন্তরঙ্গ কাব্যিক পরিবেশ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন সিডনির সুপরিচিত লেখক আশীষ ভট্টাচার্য।
আলোচনায় অংশ নেন অধ্যাপক বদরুল আলম খান, সাহিত্য সমালোচক রিয়াজ হক, কবির বাল্যবন্ধু কাজী আলী আজম, বাংলা-সিডনিডটকম-এর সম্পাদক আনিসুর রহমান, তৌহিদুর রহমান, জিয়া হাসান, নওফেল চৌধুরী প্রমুখ।

আলোচনায় উঠে আসে, ‘নীরবতার শব্দ’ কেবল শব্দের বিন্যাস নয়, বরং অন্তর্জগতের অনুভূতির ভাষা। কবির কবিতায় বারবার ফিরে এসেছে মায়ের প্রতি অকুণ্ঠ ভালোবাসা, প্রবাসজীবনের নৈঃসঙ্গ্য, শিকড়ের টান এবং মানসজগতের বিষণ্নতা। আলোচকেরা কাব্যগ্রন্থের নির্মেদ শব্দচয়ন, অন্তর্নিহিত দর্শন, শিল্পিত প্রচ্ছদ এবং আবেগঘন আখ্যানের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে কবি সূর্য কিংকর মজুমদার তাঁর আবেগঘন বক্তব্যে উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন—এই কাব্যগ্রন্থ তাঁর জীবনের প্রথম কবিতার পসরা, যা তিনি উৎসর্গ করেছেন তাঁর মায়ের স্মৃতির প্রতি, ভালোবাসার নিঃশব্দ অথচ গভীর উচ্চারণ হিসেবে।
৫৬টি কবিতা নিয়ে প্রকাশিত ‘নীরবতার শব্দ’ কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশ করেছে ‘যুক্ত’ প্রকাশনী, যার শিল্পিত প্রচ্ছদ নির্মাণ করেছেন উত্তম সেন।
সাহিত্যিক আবহে অনুষঙ্গ হিসেবে এদিনের আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন সুধীর লোধ, শ্যামলী লোধ, রুমা বড়ুয়া মুৎসুদ্দি, মারুফ হাসান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ, এলিজাভেতা মজুমদার, রোখসানা রাজ্জাক, আনিসুর রহমান নান্টু, হামিম রেসান, মিনি রেসান, আসিফ হোসেন, খাইরুল আবেদিন, নিশাত আবেদিন ও সুব্রত কিংকর মজুমদার। তাঁদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি ও অংশগ্রহণে সন্ধ্যাটি রূপ নেয় এক স্মরণীয় সাহিত্যানুষ্ঠানে। বিজ্ঞপ্তি

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির লাকেম্বার এক রেস্তোরাঁয় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসী কবি সূর্য কিংকর মজুমদারের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘নীরবতার শব্দ’-এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
বাংলা সাহিত্যচর্চার প্রবাসী সংগঠন ‘দ্য রিডারস ক্লাব’-এর আয়োজনে আয়োজিত এই আবেগঘন সাহিত্য সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন সিডনিপ্রবাসী সাহিত্য ও সংস্কৃতিপ্রেমী একঝাঁক বিশিষ্টজন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মমতাজ রহমানের কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত শ্রোতাদের আবিষ্ট করে তোলে। এরপর কবিতার পঙ্ক্তির ছন্দে মুখর হয়ে ওঠে মিলনমেলা—সুমিয় মুৎসুদ্দির আবৃত্তি, লেখিকা মলি আহমদের পাঠ এবং আলোচকদের গভীর পর্যবেক্ষণ ও অনুভবের বয়ানে সৃষ্টি হয় এক অন্তরঙ্গ কাব্যিক পরিবেশ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন সিডনির সুপরিচিত লেখক আশীষ ভট্টাচার্য।
আলোচনায় অংশ নেন অধ্যাপক বদরুল আলম খান, সাহিত্য সমালোচক রিয়াজ হক, কবির বাল্যবন্ধু কাজী আলী আজম, বাংলা-সিডনিডটকম-এর সম্পাদক আনিসুর রহমান, তৌহিদুর রহমান, জিয়া হাসান, নওফেল চৌধুরী প্রমুখ।

আলোচনায় উঠে আসে, ‘নীরবতার শব্দ’ কেবল শব্দের বিন্যাস নয়, বরং অন্তর্জগতের অনুভূতির ভাষা। কবির কবিতায় বারবার ফিরে এসেছে মায়ের প্রতি অকুণ্ঠ ভালোবাসা, প্রবাসজীবনের নৈঃসঙ্গ্য, শিকড়ের টান এবং মানসজগতের বিষণ্নতা। আলোচকেরা কাব্যগ্রন্থের নির্মেদ শব্দচয়ন, অন্তর্নিহিত দর্শন, শিল্পিত প্রচ্ছদ এবং আবেগঘন আখ্যানের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে কবি সূর্য কিংকর মজুমদার তাঁর আবেগঘন বক্তব্যে উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন—এই কাব্যগ্রন্থ তাঁর জীবনের প্রথম কবিতার পসরা, যা তিনি উৎসর্গ করেছেন তাঁর মায়ের স্মৃতির প্রতি, ভালোবাসার নিঃশব্দ অথচ গভীর উচ্চারণ হিসেবে।
৫৬টি কবিতা নিয়ে প্রকাশিত ‘নীরবতার শব্দ’ কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশ করেছে ‘যুক্ত’ প্রকাশনী, যার শিল্পিত প্রচ্ছদ নির্মাণ করেছেন উত্তম সেন।
সাহিত্যিক আবহে অনুষঙ্গ হিসেবে এদিনের আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন সুধীর লোধ, শ্যামলী লোধ, রুমা বড়ুয়া মুৎসুদ্দি, মারুফ হাসান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ, এলিজাভেতা মজুমদার, রোখসানা রাজ্জাক, আনিসুর রহমান নান্টু, হামিম রেসান, মিনি রেসান, আসিফ হোসেন, খাইরুল আবেদিন, নিশাত আবেদিন ও সুব্রত কিংকর মজুমদার। তাঁদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি ও অংশগ্রহণে সন্ধ্যাটি রূপ নেয় এক স্মরণীয় সাহিত্যানুষ্ঠানে। বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।