
বিডিজেন ডেস্ক

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনির ক্যাম্পবেলটাউনে ২২ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক বইমেলার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সাব কন্টিনেন্ট ফ্রেন্ডস অব ক্যাম্পবেলটাউন, এবি স্ট্রিট লাইব্রেরি এবং মাল্টিকালচারাল কমিউনিটি কানেক্টের যৌথ উদ্যোগে এই বইমেলার আয়োজন করা হবে।
সম্পতি (১৬ নভেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে নওয়াব রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধা ৭টা পর্যন্ত এই বইমেলা সিডনির ইঙ্গেলবার্নের গ্রেগ পারসিভাল হল ও সংলগ্ন হেলিনান পার্কে অনুষ্ঠিত হবে।
সাবকন্টিনেন্ট ফ্রেন্ডস অব ক্যাম্পবেলটাউনের সভাপতি পারভেজ খানের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনটি পরিচালনা করেন ড. রফিক ইসলাম।
তিনি অনুষ্ঠিতব্য বইমেলা এবং ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক ভাষা স্মৃতিস্তম্ভ উদ্যোগের সঙ্গে এর সংযোগ সম্পর্কে বলেন। তিনি সাংবাদিকদের সম্ভাব্য অনুষ্ঠানসূচি, বইয়ের স্টল, লেখক কর্নার, নতুন বই উম্মোচন, শিশুদের অনুষ্ঠান, লেখকদের প্যানেল আলোচনা ও বিভিন্ন বিষয়ে অবহিত করেন।
এ বি স্ট্রিট লাইব্রেরির সভাপতি কামাল পাশা জানান, তাদের সংগঠন এখন ক্যাম্পবেলটাউনের বিভিন্ন এলাকায় ১৬টি কমিউনিটি লাইব্রেরি পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা এই বইমেলাকে সহায়তা করবে।
মাল্টিকালচারাল কমিউনিটি কানেক্টের সভাপতি কাউন্সিলর অ্যাশ রহমান ক্যাম্পবেলটাউনের বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য চর্চায় তাঁর সংগঠনের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, তাদের সংগঠন এই আয়োজনে অংশীজন হতে পেরে গর্বিত।
কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী বলেন, ক্যাম্পবেলটাউনের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ভাষা স্মৃতিস্তম্ভে নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে। যা শিগগিরই জনসাধারণের মতামতের জন্য উন্মুক্ত হবে। এই বইমেলা, স্মৃতিস্তম্ভ প্রকল্প আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এর গৌরবকে ধারণ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আয়োজক সংগঠনের প্রধিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন। সিডনির বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিনিধিদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জন্মভূমি টিভির আবু আরেফিন, নাইম আবদুল্লাহ, প্রশান্তিকার আতিকুল রহমান, আমাদের কথার পূরবী পারমিতা বোস, বার্ডিয়া বাংলা স্কুলের মিলি ইসলাম এবং খোলা আকাশের ড. শাফিন রাশেদ।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন- মো. শফিকুল আলম, সাজ্জাদ সিদ্দিকী, আব্দুস সোবহান, আবদুল্লাহ আল মামুন, মুস্তাফিজুর তালুকদার মনজু প্রমূখ।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনির ক্যাম্পবেলটাউনে ২২ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক বইমেলার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সাব কন্টিনেন্ট ফ্রেন্ডস অব ক্যাম্পবেলটাউন, এবি স্ট্রিট লাইব্রেরি এবং মাল্টিকালচারাল কমিউনিটি কানেক্টের যৌথ উদ্যোগে এই বইমেলার আয়োজন করা হবে।
সম্পতি (১৬ নভেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে নওয়াব রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধা ৭টা পর্যন্ত এই বইমেলা সিডনির ইঙ্গেলবার্নের গ্রেগ পারসিভাল হল ও সংলগ্ন হেলিনান পার্কে অনুষ্ঠিত হবে।
সাবকন্টিনেন্ট ফ্রেন্ডস অব ক্যাম্পবেলটাউনের সভাপতি পারভেজ খানের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনটি পরিচালনা করেন ড. রফিক ইসলাম।
তিনি অনুষ্ঠিতব্য বইমেলা এবং ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক ভাষা স্মৃতিস্তম্ভ উদ্যোগের সঙ্গে এর সংযোগ সম্পর্কে বলেন। তিনি সাংবাদিকদের সম্ভাব্য অনুষ্ঠানসূচি, বইয়ের স্টল, লেখক কর্নার, নতুন বই উম্মোচন, শিশুদের অনুষ্ঠান, লেখকদের প্যানেল আলোচনা ও বিভিন্ন বিষয়ে অবহিত করেন।
এ বি স্ট্রিট লাইব্রেরির সভাপতি কামাল পাশা জানান, তাদের সংগঠন এখন ক্যাম্পবেলটাউনের বিভিন্ন এলাকায় ১৬টি কমিউনিটি লাইব্রেরি পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা এই বইমেলাকে সহায়তা করবে।
মাল্টিকালচারাল কমিউনিটি কানেক্টের সভাপতি কাউন্সিলর অ্যাশ রহমান ক্যাম্পবেলটাউনের বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য চর্চায় তাঁর সংগঠনের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, তাদের সংগঠন এই আয়োজনে অংশীজন হতে পেরে গর্বিত।
কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী বলেন, ক্যাম্পবেলটাউনের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ভাষা স্মৃতিস্তম্ভে নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে। যা শিগগিরই জনসাধারণের মতামতের জন্য উন্মুক্ত হবে। এই বইমেলা, স্মৃতিস্তম্ভ প্রকল্প আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এর গৌরবকে ধারণ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আয়োজক সংগঠনের প্রধিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন। সিডনির বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিনিধিদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জন্মভূমি টিভির আবু আরেফিন, নাইম আবদুল্লাহ, প্রশান্তিকার আতিকুল রহমান, আমাদের কথার পূরবী পারমিতা বোস, বার্ডিয়া বাংলা স্কুলের মিলি ইসলাম এবং খোলা আকাশের ড. শাফিন রাশেদ।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন- মো. শফিকুল আলম, সাজ্জাদ সিদ্দিকী, আব্দুস সোবহান, আবদুল্লাহ আল মামুন, মুস্তাফিজুর তালুকদার মনজু প্রমূখ।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।