
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ান বাংলাদেশি উইমেনস চেম্বার অব কমার্সের (এবিডব্লিউসিসি) আয়োজনে ‘এলান গালা অ্যান্ড চ্যারিটি ইভিনিং’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধায় রিজেস হোটেল ক্যাম্পবেলটাউনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
নিধি, মোটিফ অ্যান্ড হেরিটেজের সৌজন্যে এই আয়োজনে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, আইনজীবী, প্রকৌশলী, চিকিৎসক এবং কমিউনিটির অন্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই সন্ধ্যায় ফুলকি এনজিওর জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হয়। ফুলকি সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশুদের শিক্ষা ও সহায়তার মাধ্যমে ক্ষমতায়নে নিবেদিত বাংলাদেভিত্তিক একটি সংস্থা।
অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠান শুরুর পর সংগঠনের সভাপতি নাজিয়া মাহমুদ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। বক্তৃতায় তিনি তাঁর বাবা কামাল আহমেদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তাঁর সাফল্যর জন্য শ্রদ্ধাভরে তাঁর বাবার অবদানকে স্মরণ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতি নাজিয়া মাহমুদ, সাবেক কাউন্সিলর শাহে জামান টিটু এবং ফাগুন হাওয়ার সভাপতি তিশা তানিয়া অস্ট্রেলিয়ান বাংলাদেশি উইমেনস চেম্বার অব কমার্স প্রতিষ্ঠার পটভূমি এবং নারী উদ্যোক্তাদের ওপর এর ইতিবাচক প্রভাব ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন মার্ক কুরি এমপি, স্যালি কুইনেল স্টেট মেম্বার ফর ক্যামডেন, বাংলাদেশ কনসুলেট জেনারেল কার্যালয়ের মো. জাহাঙ্গীর আলম খান রানা এবং অস্ট্রেলিয়া–বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সভাপতি আবদুল খান রতন।
অনুষ্ঠানে নৃত্যানুষ্ঠান আর প্রাণবন্ত সংগীতের পাশাপাশি ‘নিধি, মোটিফ অ্যান্ড হেরিটেজ’, ‘ফ্যাশন প্রেট’ এবং ‘পাড় আঁচল শাড়িজ’ মনোমুগ্ধকর ফ্যাশন শো'র আয়োজন করে। সবশেষে নারীর ক্ষমতায়ন, প্রবাসে ঐতিহ্যের জাঁকজমক উদযাপন এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে এবিডব্লিউসিসি’র মিশনকে পুনর্ব্যক্ত করার পাশাপাশি অনুষ্ঠানের সকল অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে অনুষ্ঠানটি সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

অস্ট্রেলিয়ান বাংলাদেশি উইমেনস চেম্বার অব কমার্সের (এবিডব্লিউসিসি) আয়োজনে ‘এলান গালা অ্যান্ড চ্যারিটি ইভিনিং’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধায় রিজেস হোটেল ক্যাম্পবেলটাউনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
নিধি, মোটিফ অ্যান্ড হেরিটেজের সৌজন্যে এই আয়োজনে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, আইনজীবী, প্রকৌশলী, চিকিৎসক এবং কমিউনিটির অন্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই সন্ধ্যায় ফুলকি এনজিওর জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হয়। ফুলকি সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশুদের শিক্ষা ও সহায়তার মাধ্যমে ক্ষমতায়নে নিবেদিত বাংলাদেভিত্তিক একটি সংস্থা।
অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠান শুরুর পর সংগঠনের সভাপতি নাজিয়া মাহমুদ শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। বক্তৃতায় তিনি তাঁর বাবা কামাল আহমেদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তাঁর সাফল্যর জন্য শ্রদ্ধাভরে তাঁর বাবার অবদানকে স্মরণ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতি নাজিয়া মাহমুদ, সাবেক কাউন্সিলর শাহে জামান টিটু এবং ফাগুন হাওয়ার সভাপতি তিশা তানিয়া অস্ট্রেলিয়ান বাংলাদেশি উইমেনস চেম্বার অব কমার্স প্রতিষ্ঠার পটভূমি এবং নারী উদ্যোক্তাদের ওপর এর ইতিবাচক প্রভাব ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন মার্ক কুরি এমপি, স্যালি কুইনেল স্টেট মেম্বার ফর ক্যামডেন, বাংলাদেশ কনসুলেট জেনারেল কার্যালয়ের মো. জাহাঙ্গীর আলম খান রানা এবং অস্ট্রেলিয়া–বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সভাপতি আবদুল খান রতন।
অনুষ্ঠানে নৃত্যানুষ্ঠান আর প্রাণবন্ত সংগীতের পাশাপাশি ‘নিধি, মোটিফ অ্যান্ড হেরিটেজ’, ‘ফ্যাশন প্রেট’ এবং ‘পাড় আঁচল শাড়িজ’ মনোমুগ্ধকর ফ্যাশন শো'র আয়োজন করে। সবশেষে নারীর ক্ষমতায়ন, প্রবাসে ঐতিহ্যের জাঁকজমক উদযাপন এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে এবিডব্লিউসিসি’র মিশনকে পুনর্ব্যক্ত করার পাশাপাশি অনুষ্ঠানের সকল অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে অনুষ্ঠানটি সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।