মো. আবু তারিক, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে সবচেয়ে বড় ঈদ এক্সিবিশন। রোববার (১৬ মার্চ) সিডনির মিন্টো ইনডোর স্পোর্টস স্টেডিয়ামে বাঙালি কমিউনিটি ইনকের তত্ত্বাবধানে সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাব এই ঈদ এক্সিবিশনের আয়োজন করে।
৬ বছর আগে নারী সংগঠক সেলিমা বেগম কয়েকজন বাঙালি নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে গড়ে তোলেন এই বুটিক ক্লাব। এটি বর্তমানে সিডনির বৃহত্তম নারী উদ্যোক্তা ও সেরা বুটিক হাউসের সম্মিলিত সংগঠন, যারা ক্রেতাদের আস্থার জায়গা তৈরি করেছে বিগত বছরগুলোতে।
গত ১৪৫ বছরের রেকর্ড তাপমাত্রা ছিল শরৎকালে সিডনিতে। প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে দূর–দূরান্ত থেকে ছুটে আসে হাজারো বাঙালিরা রমজান উপলক্ষে ঈদের কেনাকাটা করতে ইনডোর স্টেডিয়ামে। উপমহাদেশের সেরা শাড়ি, গয়না, সালোয়ার কামিজ, ছোটদের কাপড়, পাঞ্জাবি, কুর্তি, জুতি ও অন্য ঈদ সামগ্রীর ব্যাপক সমাগম ছিল এই এক্সিবিশনে। ঈদ এক্সিবিশনটি সকাল সাড়ে ১১টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ৯টা চলে।
আগামী ২৩ মার্চ একই সময় ধরে সিডনির মিন্টো ইনডোর স্টেডিয়ামে হবে তৃতীয় এক্সিবিশন।
এই এক্সিবিশনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও ফেডারেল এমপি ডা. মাইক ফ্রিল্যান্ডার। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডেপুটি মেয়র ক্যারেন হান্ট। সম্মানিত অন্য অতিথির মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর মাসুদ খলিল, কাউন্সিলর খালেদ হালাবী ও আশিক রহমান এস।
এ ছাড়াও এক্সিবিশনের শুরুতেই বুটিক ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্ৰাক্তন ফেডারেল এমপি লরি ফার্গাসন ও তাঁর স্ত্রী মৌরিন ওয়ালস, ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলের মেয়র ডার্সি লাউন্ডসহ কমিউনিটির অন্য নেতৃবৃন্দদের মধ্যে সফিকুল আলম, নোমান শামীমসহ অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মাইক ফ্রিল্যান্ডার বলেন, ‘আজ আমার স্ত্রীর জন্মদিন। আমি আগে থেকেই প্ল্যান করে রেখেছিলাম, ঈদ এক্সিবিশনে গিয়েই কিছু কেনাকাটা করব আমার স্ত্রীর জন্য। কেননা এত কালারফুল এবং উঁচুমানের কালেকশন সিডনির এই জায়গায়ই পাওয়া যায়। আমি অতীতেও কিনেছি। আমি সিডনি বুটিক ক্লাবের অন্যতম নেত্রী সেলিমা বেগমকে সাধুবাদ জানাই এই ধরনের একটি উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি ক্ষুদ্ৰ ব্যবসায়ীদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিতে বিশাল একটা ভূমিকা পালনের জন্য।’
অতিথিদের বক্তব্য শেষে সংগঠনের কর্ণধার সেলিমা বেগম বলেন, ‘এই এক্সিবিশন উৎসবমুখর করার জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই বুটিক ক্লাবের প্রত্যেক সদস্যকে, তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই আজকে সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাব সাফল্যের শীর্ষে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের বাঙালি কমিউনিটির সকলকে যারা সিডনির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সব সময় আমাদের এই এক্সিবিশনে আসেন। এ ছাড়া, আমাদের সংগঠনকে সার্বিক মনোবলের জন্য আমি আমাদের ফেডারেল এমপি, স্টেট এমপি, কাউন্সিলের মেয়রসহ অন্য কাউন্সিলরদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
ডেকরশনে ছিল কানিটা হিউম্যানিটি ফার্স্ট। সার্বিক সহায়তায় ছিলেন সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাবের সদস্যবৃন্দ। শব্দ নিয়ন্ত্রণ ও অন্য তত্ত্বাবধানে ছিলেন আতিক হেলাল। ফটোগ্রাফিতে ছিলেন আকাশ দে এবং জাহাঙ্গীর আলম।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে সবচেয়ে বড় ঈদ এক্সিবিশন। রোববার (১৬ মার্চ) সিডনির মিন্টো ইনডোর স্পোর্টস স্টেডিয়ামে বাঙালি কমিউনিটি ইনকের তত্ত্বাবধানে সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাব এই ঈদ এক্সিবিশনের আয়োজন করে।
৬ বছর আগে নারী সংগঠক সেলিমা বেগম কয়েকজন বাঙালি নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে গড়ে তোলেন এই বুটিক ক্লাব। এটি বর্তমানে সিডনির বৃহত্তম নারী উদ্যোক্তা ও সেরা বুটিক হাউসের সম্মিলিত সংগঠন, যারা ক্রেতাদের আস্থার জায়গা তৈরি করেছে বিগত বছরগুলোতে।
গত ১৪৫ বছরের রেকর্ড তাপমাত্রা ছিল শরৎকালে সিডনিতে। প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে দূর–দূরান্ত থেকে ছুটে আসে হাজারো বাঙালিরা রমজান উপলক্ষে ঈদের কেনাকাটা করতে ইনডোর স্টেডিয়ামে। উপমহাদেশের সেরা শাড়ি, গয়না, সালোয়ার কামিজ, ছোটদের কাপড়, পাঞ্জাবি, কুর্তি, জুতি ও অন্য ঈদ সামগ্রীর ব্যাপক সমাগম ছিল এই এক্সিবিশনে। ঈদ এক্সিবিশনটি সকাল সাড়ে ১১টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ৯টা চলে।
আগামী ২৩ মার্চ একই সময় ধরে সিডনির মিন্টো ইনডোর স্টেডিয়ামে হবে তৃতীয় এক্সিবিশন।
এই এক্সিবিশনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও ফেডারেল এমপি ডা. মাইক ফ্রিল্যান্ডার। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডেপুটি মেয়র ক্যারেন হান্ট। সম্মানিত অন্য অতিথির মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর মাসুদ খলিল, কাউন্সিলর খালেদ হালাবী ও আশিক রহমান এস।
এ ছাড়াও এক্সিবিশনের শুরুতেই বুটিক ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্ৰাক্তন ফেডারেল এমপি লরি ফার্গাসন ও তাঁর স্ত্রী মৌরিন ওয়ালস, ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলের মেয়র ডার্সি লাউন্ডসহ কমিউনিটির অন্য নেতৃবৃন্দদের মধ্যে সফিকুল আলম, নোমান শামীমসহ অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মাইক ফ্রিল্যান্ডার বলেন, ‘আজ আমার স্ত্রীর জন্মদিন। আমি আগে থেকেই প্ল্যান করে রেখেছিলাম, ঈদ এক্সিবিশনে গিয়েই কিছু কেনাকাটা করব আমার স্ত্রীর জন্য। কেননা এত কালারফুল এবং উঁচুমানের কালেকশন সিডনির এই জায়গায়ই পাওয়া যায়। আমি অতীতেও কিনেছি। আমি সিডনি বুটিক ক্লাবের অন্যতম নেত্রী সেলিমা বেগমকে সাধুবাদ জানাই এই ধরনের একটি উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি ক্ষুদ্ৰ ব্যবসায়ীদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিতে বিশাল একটা ভূমিকা পালনের জন্য।’
অতিথিদের বক্তব্য শেষে সংগঠনের কর্ণধার সেলিমা বেগম বলেন, ‘এই এক্সিবিশন উৎসবমুখর করার জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই বুটিক ক্লাবের প্রত্যেক সদস্যকে, তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই আজকে সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাব সাফল্যের শীর্ষে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের বাঙালি কমিউনিটির সকলকে যারা সিডনির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সব সময় আমাদের এই এক্সিবিশনে আসেন। এ ছাড়া, আমাদের সংগঠনকে সার্বিক মনোবলের জন্য আমি আমাদের ফেডারেল এমপি, স্টেট এমপি, কাউন্সিলের মেয়রসহ অন্য কাউন্সিলরদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
ডেকরশনে ছিল কানিটা হিউম্যানিটি ফার্স্ট। সার্বিক সহায়তায় ছিলেন সিডনি বাঙালি বুটিক ক্লাবের সদস্যবৃন্দ। শব্দ নিয়ন্ত্রণ ও অন্য তত্ত্বাবধানে ছিলেন আতিক হেলাল। ফটোগ্রাফিতে ছিলেন আকাশ দে এবং জাহাঙ্গীর আলম।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভিসা দালালদের সিন্ডিকেটে ধস নেমেছে। এতে অসাধু নিয়োগকর্তাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লাগাম পড়েছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসুচির মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের প্রথম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (৩১ জুলাই) রিয়াদে দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই বিয়ন্ড বর্ডারস’ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।