
রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে পিঠা উৎসব। রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে কুয়ালালামপুরে জি-টাওয়ার হোটেলের হলরুমে অনুষ্ঠিত এই পিঠা উৎসবে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অংশ নেন বিভিন্ন পেশার প্রবাসীরা।

প্রবাসে থেকেও বাঙালির শেকড়, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে আয়োজিত পিঠা উৎসব হয়ে ওঠে মিলনমেলায়।
উৎসবে উদ্যোক্তা ও শিক্ষার্থীরা নানা স্বাদের ও বাহারি আকারের প্রায় শতাধিক ঐতিহ্যবাহী পিঠা প্রদর্শন করেন। পিঠার মাধ্যমে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতি ও খাবারের ঐতিহ্যকে তুলে ধরেন তারা।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া (বিএসএইউপিএম)।

উৎসবে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসএইউপিএমের সিনিয়র সহসভাপতি রাশনী উমাইয়া গাজী। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা এস এম আশিবুর হাসনাত সাদী, সভাপতি ইমরান ফরহাদসহ ইউপিএমের শিক্ষার্থী ও কমিটির সদস্যরা।
মালয়েশিয়ার ৩০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এই উৎসবে যোগ দেন।

উৎসবে স্পন্সর হিসেবে সহযোগিতা করে হাইপার কানেক্ট, স্কেপস প্ল্যান–স্টাডি ইন মালয়েশিয়া।
অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের বিশেষ অবদান ও বিভিন্ন সংগঠনের কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশি খাবার, সংস্কৃতি ও মিলনমেলার এই উৎসব ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে সৃষ্টি হয় এক প্রাণবন্ত পরিবেশ। উপস্থিত সবাই আয়োজনের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে পিঠা উৎসব। রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে কুয়ালালামপুরে জি-টাওয়ার হোটেলের হলরুমে অনুষ্ঠিত এই পিঠা উৎসবে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অংশ নেন বিভিন্ন পেশার প্রবাসীরা।

প্রবাসে থেকেও বাঙালির শেকড়, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে আয়োজিত পিঠা উৎসব হয়ে ওঠে মিলনমেলায়।
উৎসবে উদ্যোক্তা ও শিক্ষার্থীরা নানা স্বাদের ও বাহারি আকারের প্রায় শতাধিক ঐতিহ্যবাহী পিঠা প্রদর্শন করেন। পিঠার মাধ্যমে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতি ও খাবারের ঐতিহ্যকে তুলে ধরেন তারা।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া (বিএসএইউপিএম)।

উৎসবে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসএইউপিএমের সিনিয়র সহসভাপতি রাশনী উমাইয়া গাজী। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা এস এম আশিবুর হাসনাত সাদী, সভাপতি ইমরান ফরহাদসহ ইউপিএমের শিক্ষার্থী ও কমিটির সদস্যরা।
মালয়েশিয়ার ৩০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এই উৎসবে যোগ দেন।

উৎসবে স্পন্সর হিসেবে সহযোগিতা করে হাইপার কানেক্ট, স্কেপস প্ল্যান–স্টাডি ইন মালয়েশিয়া।
অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের বিশেষ অবদান ও বিভিন্ন সংগঠনের কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশি খাবার, সংস্কৃতি ও মিলনমেলার এই উৎসব ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে সৃষ্টি হয় এক প্রাণবন্ত পরিবেশ। উপস্থিত সবাই আয়োজনের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।