
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস (এনএসডব্লিউ) রাজ্যে বাংলাদেশিদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ সাউথ ওয়েলস। বাংলাদেশিদের ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠন তিন যুগেরও বেশি পুরানো।
সম্প্রতি সংগঠনটির ২০২৪-২০২৫ সালের নতুন নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে আরমিংটনে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে সর্বসম্মতিক্রমে ১৫ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচন করা হয়। কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কৃষিবিদ ডা. আব্দুল ওয়াহাব এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মো. আবুল হাছান।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি সোহেল মাহমুদ ইকবাল ও মো. জাকির আলম লেনিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সুফিয়ান, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সল আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান সুমন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিসেস মুনিরা কাইউম, ক্রীড়া সম্পাদক আবু ছায়েদ। সদস্যরা হলেন মাহবুবউল চৌধুরী, মোবারক হোসেন, মো. জামিল হোসেন, মো. হাবিবুর রহমান ও মো, মাসুদুর রহমান।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস (এনএসডব্লিউ) রাজ্যে বাংলাদেশিদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ সাউথ ওয়েলস। বাংলাদেশিদের ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠন তিন যুগেরও বেশি পুরানো।
সম্প্রতি সংগঠনটির ২০২৪-২০২৫ সালের নতুন নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে আরমিংটনে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে সর্বসম্মতিক্রমে ১৫ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচন করা হয়। কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কৃষিবিদ ডা. আব্দুল ওয়াহাব এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মো. আবুল হাছান।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি সোহেল মাহমুদ ইকবাল ও মো. জাকির আলম লেনিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সুফিয়ান, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সল আজাদ, প্রকাশনা সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান সুমন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিসেস মুনিরা কাইউম, ক্রীড়া সম্পাদক আবু ছায়েদ। সদস্যরা হলেন মাহবুবউল চৌধুরী, মোবারক হোসেন, মো. জামিল হোসেন, মো. হাবিবুর রহমান ও মো, মাসুদুর রহমান।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।