
রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে এক আনন্দঘন পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন মালয়েশিয়া (BSOM) এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করে।
রাজধানী কুয়ালালামপুরের সেরডাং ইস্টলেকে সম্প্রতি (১০ জুন) এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে কুয়ালালামপুরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন বিদেশি শিক্ষার্থীও অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক আদিবা আহমেদ।
সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সভাপতি আসাদুল্লাহ আল গালীব (রাব্বি)।
অনুষ্ঠান সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন সহ সভাপতি আসিফ রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সায়েদা তাসমিমা হুসেইন।
আয়োজনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আহমেদ রেজা।

অনুষ্ঠানে ছিল বল পাসিং গেম, সংগীত পরিবেশনা এবং নৃত্যসহ মনোমুগ্ধকর নানা সাংস্কৃতিক আয়োজন। এতে দেশীয় খাবারের বিশেষ আয়োজন রাখা হয় যাতে প্রবাসের মাঝেও ঈদের আমেজ অনুভব করতে পারেন অংশগ্রহণকারীরা।
সভাপতি আসাদুল্লাহ আল গালীব বলেন, ‘আমাদের বিএসএমও শুধুমাত্র একটি সংগঠন নয়, এটি প্রবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পরিবার। আমরা চাই, মালয়েশিয়ায় থাকা প্রতিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যেন অনুভব করে BSOM সবসময় তাদের পাশে আছে, তাদের আপনজন হয়ে।’
অনুষ্ঠান বাস্তবায়নে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন সংগঠনের সহ সভাপতি রিয়াদ হোসেন, শাফি রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান এবং ইমরান হোসেন, সাব্বির আহমেদ, দীপ্ত আহমেদ, নাইম ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার, সূচনা রহমান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন মালয়েশিয়া (বিএসএমও) ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রবাসে বাংলাদেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ঐক্যকে এগিয়ে নিতে সংগঠনটি শুরু থেকেই বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে এক আনন্দঘন পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন মালয়েশিয়া (BSOM) এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করে।
রাজধানী কুয়ালালামপুরের সেরডাং ইস্টলেকে সম্প্রতি (১০ জুন) এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে কুয়ালালামপুরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন বিদেশি শিক্ষার্থীও অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক আদিবা আহমেদ।
সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সভাপতি আসাদুল্লাহ আল গালীব (রাব্বি)।
অনুষ্ঠান সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন সহ সভাপতি আসিফ রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সায়েদা তাসমিমা হুসেইন।
আয়োজনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আহমেদ রেজা।

অনুষ্ঠানে ছিল বল পাসিং গেম, সংগীত পরিবেশনা এবং নৃত্যসহ মনোমুগ্ধকর নানা সাংস্কৃতিক আয়োজন। এতে দেশীয় খাবারের বিশেষ আয়োজন রাখা হয় যাতে প্রবাসের মাঝেও ঈদের আমেজ অনুভব করতে পারেন অংশগ্রহণকারীরা।
সভাপতি আসাদুল্লাহ আল গালীব বলেন, ‘আমাদের বিএসএমও শুধুমাত্র একটি সংগঠন নয়, এটি প্রবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পরিবার। আমরা চাই, মালয়েশিয়ায় থাকা প্রতিটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যেন অনুভব করে BSOM সবসময় তাদের পাশে আছে, তাদের আপনজন হয়ে।’
অনুষ্ঠান বাস্তবায়নে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন সংগঠনের সহ সভাপতি রিয়াদ হোসেন, শাফি রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান এবং ইমরান হোসেন, সাব্বির আহমেদ, দীপ্ত আহমেদ, নাইম ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার, সূচনা রহমান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন মালয়েশিয়া (বিএসএমও) ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রবাসে বাংলাদেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ঐক্যকে এগিয়ে নিতে সংগঠনটি শুরু থেকেই বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও একাডেমিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।