
প্রতিবেদক, বিডিজেন

সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধনের বিষয়ে দুটি নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৬ নভেম্বর ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের কথা রয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, এরপর প্রবাসীরা ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিজেদের নাম নিবন্ধন করতে পারবেন।
ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, নিবন্ধনের জন্য প্রবাসীদের গুগল প্লে স্টোর বা আইফোনের অ্যাপ স্টোর থেকে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। এরপর লগইন করে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় মোবাইল নম্বর দিতে হবে। মোবাইল নম্বরে আসা ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) দিয়ে নম্বর নিশ্চিত করতে হবে। এরপর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) হাতে নিয়ে সেলফি তোলা এবং আলাদাভাবে এনআইডির ছবি জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি পাসপোর্ট থাকলে তার ছবিও দিতে হবে। সবশেষে বিদেশে বর্তমান ঠিকানার তথ্য দিলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
সিস্টেম থেকে তথ্য যাচাই শেষে অ্যাপে ‘আপনি এখন নিবন্ধিত’ বার্তা দেখা যাবে। এরপর অপেক্ষা থাকবে কেবল ব্যালট পেপারের জন্য।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে। একটি খামের ভেতরে থাকবে ব্যালট পেপার, আরেকটিতে আসন নম্বর ও রিটার্নিং কর্মকর্তার ঠিকানা উল্লেখ থাকবে। ভোটার ব্যালট পেপারে ভোট দিয়ে দ্বিতীয় খামে ভরে নিকটস্থ পোস্ট বক্সে জমা দিলেই ভোটের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
আরেক ধাপে বলা হয়েছে, খাম পাওয়ার পর ভোটারকে তার অ্যাপে লগইন করে মোবাইল নম্বর নিশ্চিত করতে হবে, নিজের ছবি তুলতে হবে এবং খামের ওপর থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে। এতে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হওয়ার পর আসনের সব প্রার্থীর নাম দেখা যাবে। এরপর খাম খুলে ব্যালটে ভোট দিয়ে একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। ব্যালট খামে ভরে তা নিকটস্থ পোস্ট অফিসে জমা দিলেই ভোট সম্পন্ন হবে।
ইসি জানিয়েছে, শুধু প্রবাসীরাই নন, এবার পোস্টাল ভোটিংয়ের মাধ্যমে কারাগারে থাকা ব্যক্তিরা এবং নির্বাচনে দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারাও ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
উল্লেখ্য, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে।
নিবন্ধন প্রক্রিয়ার নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন:
https://www.ecs.gov.bd/page/process-of-postal-voting-it-supported
ব্যালট যাবে তিন খামে, আসন অনুযায়ী পোস্টাল ব্যালট বক্স
সম্প্রতি মালেশিয়ার কুয়ালালামপুরে পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতির বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, ‘প্রবাসী ভোটারদের অনলাইনে আবেদন ও নিবন্ধন করতে হবে। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে তাদের নির্দিষ্ট ঠিকানায় ডাকযোগে ব্যালট পেপার ও ফিরতি খাম পাঠানো হবে। প্রবাসীরা ভোট দিয়ে নির্ধারিত খামে ব্যালট ফেরত পাঠালে তা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছে পৌঁছে যাবে।’
ডাকযোগে ব্যালট পেপার ও ফিরতি খাম পাঠানোর দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে। অ্যাপে নিবন্ধন সম্পন্ন করার পর ডাক বিভাগ ১৫ নভেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত খামের কাস্টমাইজেশন করবে। এরপর ২০ নভেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটারদের কাছে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। এ সময়ের মধ্যে ১ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভোটার তালিকা মুদ্রণ করার কাজও শেষ করবে ইসি।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, একজন প্রবাসী ভোটারের কাছে একটি মূল খামের ভেতরে দুটি কাস্টমাইজ খাম এবং একটি ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। ব্যালটে শুধু প্রার্থীর প্রতীক ও ভোট দেওয়ার ঘর থাকবে। ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীর প্রতীকে ভোট দিয়ে ব্যালটটি প্রথম খামে ভরবেন। পরে সেই খামটি আবার আরেকটি খামে ভরে ডাকযোগে ফেরত পাঠাতে হবে।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হলে প্রবাসীদের ভোটদানের প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। ভোটাররা অ্যাপে প্রার্থীর জন্য বরাদ্দকৃত প্রতীক দেখতে পাবেন। ভোট প্রদান ও ব্যালট পেপার বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে হবে নির্বাচনের অন্তত এক সপ্তাহ আগে। এরপর কমিশন প্রতিটি ব্যালট সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠাবে, যিনি সংশ্লিষ্ট আসনের জন্য নির্ধারিত পোস্টাল ব্যালট বাক্সে তা সংরক্ষিত রাখবেন। যাতে ফলাফল ঘোষণার আগে সেগুলো একীভূত করা যায়।
উল্লেখ্য, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার কার্যকর করতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য ‘দেশের বাইরে ভোটদান সিস্টেম উন্নয়ন এবং বাস্তবায়ন’ (ওসিভি) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় প্রবাসীদের ভোট প্রদানের প্রক্রিয়া সহজ করতে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) ‘পোস্টাল ব্যালট বিডি’।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, পরীক্ষামূলক কার্যক্রম, ত্রুটি সংশোধন ও উন্নয়ন শেষে আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের নিবন্ধন শুরু করতে চায় সংস্থাটি।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজকে সভাপতি করে ১৬ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আলী নেওয়াজ বলেন, ‘নিবন্ধন অ্যাপটি এই মুহূর্তে তৈরি করা হচ্ছে। উদ্ধোধন অনুষ্ঠান আয়োজন করে এবং বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আমরা এর বিস্তারিত প্রকাশ করব।’

সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিবন্ধনের বিষয়ে দুটি নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৬ নভেম্বর ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের কথা রয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, এরপর প্রবাসীরা ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে নিজেদের নাম নিবন্ধন করতে পারবেন।
ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, নিবন্ধনের জন্য প্রবাসীদের গুগল প্লে স্টোর বা আইফোনের অ্যাপ স্টোর থেকে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। এরপর লগইন করে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় মোবাইল নম্বর দিতে হবে। মোবাইল নম্বরে আসা ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) দিয়ে নম্বর নিশ্চিত করতে হবে। এরপর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) হাতে নিয়ে সেলফি তোলা এবং আলাদাভাবে এনআইডির ছবি জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি পাসপোর্ট থাকলে তার ছবিও দিতে হবে। সবশেষে বিদেশে বর্তমান ঠিকানার তথ্য দিলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
সিস্টেম থেকে তথ্য যাচাই শেষে অ্যাপে ‘আপনি এখন নিবন্ধিত’ বার্তা দেখা যাবে। এরপর অপেক্ষা থাকবে কেবল ব্যালট পেপারের জন্য।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে। একটি খামের ভেতরে থাকবে ব্যালট পেপার, আরেকটিতে আসন নম্বর ও রিটার্নিং কর্মকর্তার ঠিকানা উল্লেখ থাকবে। ভোটার ব্যালট পেপারে ভোট দিয়ে দ্বিতীয় খামে ভরে নিকটস্থ পোস্ট বক্সে জমা দিলেই ভোটের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
আরেক ধাপে বলা হয়েছে, খাম পাওয়ার পর ভোটারকে তার অ্যাপে লগইন করে মোবাইল নম্বর নিশ্চিত করতে হবে, নিজের ছবি তুলতে হবে এবং খামের ওপর থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে। এতে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হওয়ার পর আসনের সব প্রার্থীর নাম দেখা যাবে। এরপর খাম খুলে ব্যালটে ভোট দিয়ে একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। ব্যালট খামে ভরে তা নিকটস্থ পোস্ট অফিসে জমা দিলেই ভোট সম্পন্ন হবে।
ইসি জানিয়েছে, শুধু প্রবাসীরাই নন, এবার পোস্টাল ভোটিংয়ের মাধ্যমে কারাগারে থাকা ব্যক্তিরা এবং নির্বাচনে দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারাও ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
উল্লেখ্য, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে।
নিবন্ধন প্রক্রিয়ার নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন:
https://www.ecs.gov.bd/page/process-of-postal-voting-it-supported
ব্যালট যাবে তিন খামে, আসন অনুযায়ী পোস্টাল ব্যালট বক্স
সম্প্রতি মালেশিয়ার কুয়ালালামপুরে পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতির বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, ‘প্রবাসী ভোটারদের অনলাইনে আবেদন ও নিবন্ধন করতে হবে। মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে তাদের নির্দিষ্ট ঠিকানায় ডাকযোগে ব্যালট পেপার ও ফিরতি খাম পাঠানো হবে। প্রবাসীরা ভোট দিয়ে নির্ধারিত খামে ব্যালট ফেরত পাঠালে তা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছে পৌঁছে যাবে।’
ডাকযোগে ব্যালট পেপার ও ফিরতি খাম পাঠানোর দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে। অ্যাপে নিবন্ধন সম্পন্ন করার পর ডাক বিভাগ ১৫ নভেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত খামের কাস্টমাইজেশন করবে। এরপর ২০ নভেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটারদের কাছে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। এ সময়ের মধ্যে ১ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভোটার তালিকা মুদ্রণ করার কাজও শেষ করবে ইসি।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, একজন প্রবাসী ভোটারের কাছে একটি মূল খামের ভেতরে দুটি কাস্টমাইজ খাম এবং একটি ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। ব্যালটে শুধু প্রার্থীর প্রতীক ও ভোট দেওয়ার ঘর থাকবে। ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীর প্রতীকে ভোট দিয়ে ব্যালটটি প্রথম খামে ভরবেন। পরে সেই খামটি আবার আরেকটি খামে ভরে ডাকযোগে ফেরত পাঠাতে হবে।
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হলে প্রবাসীদের ভোটদানের প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। ভোটাররা অ্যাপে প্রার্থীর জন্য বরাদ্দকৃত প্রতীক দেখতে পাবেন। ভোট প্রদান ও ব্যালট পেপার বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে হবে নির্বাচনের অন্তত এক সপ্তাহ আগে। এরপর কমিশন প্রতিটি ব্যালট সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠাবে, যিনি সংশ্লিষ্ট আসনের জন্য নির্ধারিত পোস্টাল ব্যালট বাক্সে তা সংরক্ষিত রাখবেন। যাতে ফলাফল ঘোষণার আগে সেগুলো একীভূত করা যায়।
উল্লেখ্য, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার কার্যকর করতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য ‘দেশের বাইরে ভোটদান সিস্টেম উন্নয়ন এবং বাস্তবায়ন’ (ওসিভি) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় প্রবাসীদের ভোট প্রদানের প্রক্রিয়া সহজ করতে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) ‘পোস্টাল ব্যালট বিডি’।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, পরীক্ষামূলক কার্যক্রম, ত্রুটি সংশোধন ও উন্নয়ন শেষে আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের নিবন্ধন শুরু করতে চায় সংস্থাটি।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজকে সভাপতি করে ১৬ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আলী নেওয়াজ বলেন, ‘নিবন্ধন অ্যাপটি এই মুহূর্তে তৈরি করা হচ্ছে। উদ্ধোধন অনুষ্ঠান আয়োজন করে এবং বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আমরা এর বিস্তারিত প্রকাশ করব।’
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে