
প্রতিবেদক, বিডিজেন

৩টি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি সব দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বলে জানিয়েছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, নিক্কেই এশিয়া ফোরামে প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে একটি বক্তব্য এসেছে যে, একটিমাত্র দল ডিসেম্বরের আগে নির্বাচন চেয়েছে, যেটা সঠিক নয়।
আজ সোমবার (২ জুন) বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শেষে সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আগামী ডিসেম্বর থেকে পরের বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা আছে উল্লেখ করে নুরুল হক বলেন, ‘বিএনপিসহ আমরা বেশ কিছু রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছি। এটাও প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত রোডম্যাপের মধ্যে আছে। যেহেতু সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যেই তাদের প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে এসেছে, এখন চাইলে ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন হতে পারে।’
নুরুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজকের বৈঠকে ৩টি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি সব দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে।
ওই তিনটি রাজনৈতিক দলের নাম জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এটা তিনি বলবেন না। নামগুলো সাংবাদিকদের বুঝে নিতে বলেন তিনি।
সংস্কারের বিষয়ে নুরুল হক বলেন, যেসব সংস্কারের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে, সেসব সংস্কার বাস্তবায়ন করা হোক। সব সংস্কার চাইলে এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। কারণ, কিছু সংস্কার অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা যাবে, কিছু সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সংসদ লাগবে। তিনি বলেন, ‘সে জন্য আমরা বলেছি, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে যতটুকু সংস্কার করা যায়, সেদিকে হাঁটা উত্তম।’
নুরুল হক বলেন, উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্যকে নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা আপত্তি তৈরি হয়েছে। ফলে উপদেষ্টা পরিষদের পুনর্গঠনটাও জরুরি হয়ে পড়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে গণ অধিকার পরিষদসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা এই বৈঠকে অংশ নেন।

৩টি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি সব দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বলে জানিয়েছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, নিক্কেই এশিয়া ফোরামে প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে একটি বক্তব্য এসেছে যে, একটিমাত্র দল ডিসেম্বরের আগে নির্বাচন চেয়েছে, যেটা সঠিক নয়।
আজ সোমবার (২ জুন) বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শেষে সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আগামী ডিসেম্বর থেকে পরের বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা আছে উল্লেখ করে নুরুল হক বলেন, ‘বিএনপিসহ আমরা বেশ কিছু রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছি। এটাও প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত রোডম্যাপের মধ্যে আছে। যেহেতু সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যেই তাদের প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে এসেছে, এখন চাইলে ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন হতে পারে।’
নুরুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজকের বৈঠকে ৩টি রাজনৈতিক দল ছাড়া বাকি সব দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে।
ওই তিনটি রাজনৈতিক দলের নাম জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এটা তিনি বলবেন না। নামগুলো সাংবাদিকদের বুঝে নিতে বলেন তিনি।
সংস্কারের বিষয়ে নুরুল হক বলেন, যেসব সংস্কারের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে, সেসব সংস্কার বাস্তবায়ন করা হোক। সব সংস্কার চাইলে এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। কারণ, কিছু সংস্কার অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা যাবে, কিছু সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সংসদ লাগবে। তিনি বলেন, ‘সে জন্য আমরা বলেছি, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে যতটুকু সংস্কার করা যায়, সেদিকে হাঁটা উত্তম।’
নুরুল হক বলেন, উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্যকে নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা আপত্তি তৈরি হয়েছে। ফলে উপদেষ্টা পরিষদের পুনর্গঠনটাও জরুরি হয়ে পড়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে গণ অধিকার পরিষদসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা এই বৈঠকে অংশ নেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।