প্রতিবেদক, বিডিজেন
নির্বাচন কমিশন চলতি ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন করার সময়সীমা অতিক্রম করতে চায় না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
তিনি বলেছেন, এই সময়সীমা যাতে পার না হয় সে জন্য ইসি প্রস্তুতি নিচ্ছে। এক্ষেত্রে অক্টোবরে তফসিল ঘোষণা করতে হবে।
আজ সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে রাজধানী ঢাকার নির্বাচন কমিশন ভবনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে ঘন্টাখানেকের বৈঠকে অংশ নেন তিনি।
বৈঠকের আলোচনার বিষয় নিয়ে সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে তারা (ব্রিটিশ হাইকমিশন) ইসিকে সহায়তা করতে চান। পর্যবেক্ষক, ভোটার তালিকা, দল নিবন্ধন ও কেনাকাটার বিষয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে।
নাসির উদ্দিন বলেন, 'তারা জাতীয় নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চান। এই ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে তারা আমাদের সহায়তা করতে চান। আমরা ভোটার ও দলের নিবন্ধনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানিয়েছি। আমরা খুব শিগগির প্রকিওরমেন্টে যাব। আমরা অবজারভার (পর্যবেক্ষক) পলিসি রিভাইজ করছি। অবজারভার নিয়োগের প্রক্রিয়া আমরা সম্পন্ন করব।'
তিনি আরও বলেন, 'যেহেতু একটা টাইমলাইন আছে, আর্লি ডিসেম্বর। সেটাকে মাথায় রেখে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি। ডিসেম্বরে ইলেকশন, তাই অক্টোবরের শিডিউল ঘোষণা করতে হবে। টাইমলাইন যেন আমরা মিস না করি সেভাবেই আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে হাইকমিশনারকে জানিয়েছি। আগামী নির্বাচনে কি ধরনের সহযোগিতা আমরা চাই তা তারা জানতে চেয়েছেন।'
কী ধরনের সহায়তা আপনারা চেয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ইলেকশনে দলগুলোর এজেন্টরা থাকে। পার্টির কর্মী বলে তাদের এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়, অথচ সে ইলেকশনের নিয়মের কিছুই জানে না। এখানে একটা ট্রেনিং প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, অবজারভাররা দেশে আসে,দেখা যায় তারা আমাদের ইলেকশন সিস্টেম সম্পর্কে জানে না, আইন-কানুন জানে না। অবজারভারদের প্রশিক্ষণের কথা আমরা জানিয়েছি।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সিইসি জানান, এই বিষয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন শুরু হচ্ছে, আমরা কী নির্বাচনী ট্রেনে উঠে গেলাম- এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, 'এই ঘোষণাটা তো প্রধান উপদেষ্টা নিজেই দিয়েছেন। তিনি ট্রেনের হুইসেল বাজিয়ে দিয়েছেন যে নির্বাচন ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। তিনিই এটা ঘোষণা দিয়েছেন।'
এ সময় ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক সাংবাদিকদের বলেন, 'নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আমার একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে সহযোগিতার জন্য স্থিতিশীলতা ও সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সমর্থন করে যুক্তরাজ্য।
বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনের রাজনৈতিক ও সুশাসন বিভাগের প্রধান টিমোথি ডাকেট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সিইসির সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
নির্বাচন কমিশন চলতি ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন করার সময়সীমা অতিক্রম করতে চায় না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
তিনি বলেছেন, এই সময়সীমা যাতে পার না হয় সে জন্য ইসি প্রস্তুতি নিচ্ছে। এক্ষেত্রে অক্টোবরে তফসিল ঘোষণা করতে হবে।
আজ সোমবার (১০ মার্চ) দুপুরে রাজধানী ঢাকার নির্বাচন কমিশন ভবনে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এর আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে ঘন্টাখানেকের বৈঠকে অংশ নেন তিনি।
বৈঠকের আলোচনার বিষয় নিয়ে সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে তারা (ব্রিটিশ হাইকমিশন) ইসিকে সহায়তা করতে চান। পর্যবেক্ষক, ভোটার তালিকা, দল নিবন্ধন ও কেনাকাটার বিষয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে।
নাসির উদ্দিন বলেন, 'তারা জাতীয় নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চান। এই ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে তারা আমাদের সহায়তা করতে চান। আমরা ভোটার ও দলের নিবন্ধনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানিয়েছি। আমরা খুব শিগগির প্রকিওরমেন্টে যাব। আমরা অবজারভার (পর্যবেক্ষক) পলিসি রিভাইজ করছি। অবজারভার নিয়োগের প্রক্রিয়া আমরা সম্পন্ন করব।'
তিনি আরও বলেন, 'যেহেতু একটা টাইমলাইন আছে, আর্লি ডিসেম্বর। সেটাকে মাথায় রেখে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি। ডিসেম্বরে ইলেকশন, তাই অক্টোবরের শিডিউল ঘোষণা করতে হবে। টাইমলাইন যেন আমরা মিস না করি সেভাবেই আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে হাইকমিশনারকে জানিয়েছি। আগামী নির্বাচনে কি ধরনের সহযোগিতা আমরা চাই তা তারা জানতে চেয়েছেন।'
কী ধরনের সহায়তা আপনারা চেয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ইলেকশনে দলগুলোর এজেন্টরা থাকে। পার্টির কর্মী বলে তাদের এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেয়, অথচ সে ইলেকশনের নিয়মের কিছুই জানে না। এখানে একটা ট্রেনিং প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, অবজারভাররা দেশে আসে,দেখা যায় তারা আমাদের ইলেকশন সিস্টেম সম্পর্কে জানে না, আইন-কানুন জানে না। অবজারভারদের প্রশিক্ষণের কথা আমরা জানিয়েছি।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সিইসি জানান, এই বিষয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন শুরু হচ্ছে, আমরা কী নির্বাচনী ট্রেনে উঠে গেলাম- এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, 'এই ঘোষণাটা তো প্রধান উপদেষ্টা নিজেই দিয়েছেন। তিনি ট্রেনের হুইসেল বাজিয়ে দিয়েছেন যে নির্বাচন ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। তিনিই এটা ঘোষণা দিয়েছেন।'
এ সময় ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক সাংবাদিকদের বলেন, 'নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আমার একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে সহযোগিতার জন্য স্থিতিশীলতা ও সংস্কারপ্রক্রিয়াকে সমর্থন করে যুক্তরাজ্য।
বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনের রাজনৈতিক ও সুশাসন বিভাগের প্রধান টিমোথি ডাকেট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সিইসির সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ নামের অ্যাপ তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করেছে ফ্রান্স। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা প্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের উন্নত সেবা প্রদানের জন্য আবেদন কেন্দ্রটি চালু করা হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রবাসী বাংলাদেশিরা যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিতে গিয়ে লিবিয়ায় ধরা পড়া ১৭৬ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।