
প্রতিবেদক, বিডিজেন

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৯টি দেশে ৪৮ হাজার ৮০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটার হতে আবেদন করেছেন। এর মধ্যে আঙুলের ছাপ দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ২৯ হাজার ৬৪৬ জন। তাদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩৬৭ জন ভোটার হয়েছেন। আর স্মার্টকার্ড হাতে পেয়েছেন ১১ হাজার ২৮৭ জন।
আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
হুমায়ুন কবীর আরও জানান, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকাভুক্ত করতে আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ওমান, দক্ষিণ আফ্রিকা, জর্ডান, মালদ্বীপে এনআইডি সেবা শুরু করার অনুমোদন দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ইতিমধ্যে ৯টি দেশের ১৬টি মিশন অফিসে কাজ চলমান রয়েছে। চলতি জুলাই মাসে ১০ম দেশে কাজ শুরু হবে। মধ্য জুলাইয়ে শুরু করার কথা থাকলেও স্থানীয় কারিগরি সুবিধার (পাবলিক আইপি পেতে বিলম্ব) শেষে শিগগির চালু হবে।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘নতুন ৫টি দেশে নিবন্ধন শুরুর প্রাথমিক প্রস্তুতির কাজ চলছে। এর জন্য ইকুইপমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে, জনবল ও প্রয়োজনীয় দক্ষ লোককে প্রশিক্ষণ, যন্ত্রপাতির ইনট্রিগেশনের বিষয়গুলো রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে লস অ্যাঞ্জেলেসের পাশাপাশি নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটনসহ যেখানে বাংলাদেশের অফিস রয়েছে, সেগুলোতে চালু করার সম্মতি মিলেছে।
২০০৭-২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন শুরুর সময়ই প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার করা ও এনআইডি দেওয়ার দাবি ওঠে। দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন নিয়ে নানা ধরনের জটিলতা পেরিয়ে তৎকালীন কমিশন ২০১৯ সালের নভেম্বরে মালয়েশিয়ায় অনলাইন নিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু করে। কিন্তু এরপর কোভিড মহামারিতে সেই উদ্যোগ থমকে যায়। পরবর্তীতে আবার ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর আবার এই কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। পরবর্তীতে বর্তমান কমিশন আবার ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করে।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত, কাতার, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি সেবা দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ৪০টি দেশে এনআইডি সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৯টি দেশে ৪৮ হাজার ৮০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটার হতে আবেদন করেছেন। এর মধ্যে আঙুলের ছাপ দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ২৯ হাজার ৬৪৬ জন। তাদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩৬৭ জন ভোটার হয়েছেন। আর স্মার্টকার্ড হাতে পেয়েছেন ১১ হাজার ২৮৭ জন।
আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
হুমায়ুন কবীর আরও জানান, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার তালিকাভুক্ত করতে আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ওমান, দক্ষিণ আফ্রিকা, জর্ডান, মালদ্বীপে এনআইডি সেবা শুরু করার অনুমোদন দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ইতিমধ্যে ৯টি দেশের ১৬টি মিশন অফিসে কাজ চলমান রয়েছে। চলতি জুলাই মাসে ১০ম দেশে কাজ শুরু হবে। মধ্য জুলাইয়ে শুরু করার কথা থাকলেও স্থানীয় কারিগরি সুবিধার (পাবলিক আইপি পেতে বিলম্ব) শেষে শিগগির চালু হবে।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘নতুন ৫টি দেশে নিবন্ধন শুরুর প্রাথমিক প্রস্তুতির কাজ চলছে। এর জন্য ইকুইপমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে, জনবল ও প্রয়োজনীয় দক্ষ লোককে প্রশিক্ষণ, যন্ত্রপাতির ইনট্রিগেশনের বিষয়গুলো রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে লস অ্যাঞ্জেলেসের পাশাপাশি নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটনসহ যেখানে বাংলাদেশের অফিস রয়েছে, সেগুলোতে চালু করার সম্মতি মিলেছে।
২০০৭-২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন শুরুর সময়ই প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার করা ও এনআইডি দেওয়ার দাবি ওঠে। দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন নিয়ে নানা ধরনের জটিলতা পেরিয়ে তৎকালীন কমিশন ২০১৯ সালের নভেম্বরে মালয়েশিয়ায় অনলাইন নিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু করে। কিন্তু এরপর কোভিড মহামারিতে সেই উদ্যোগ থমকে যায়। পরবর্তীতে আবার ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর আবার এই কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। পরবর্তীতে বর্তমান কমিশন আবার ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করে।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত, কাতার, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের এনআইডি সেবা দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ৪০টি দেশে এনআইডি সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।