
সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড

জুলাই এসে দাঁড়ায় দরজায়,
ভিজে পাথরের মতো মাথা নিচু করে।
আগস্ট পেছন থেকে কাঁধে হাত রাখে—
তাদের মুখে শব্দ নেই,
শুধু কান্না আর কান্নার অনুবাদ।
রাস্তায় এখনো শুকায়নি মুগ্ধের জুতোজোড়া,
ইয়ামিনের হাতঘড়ির কাঁটা থেমে আছে শেষ বারোটা বেজে পাঁচে।
ফারহানকে খুঁজে পাওয়া যায় হর্নের শব্দে,
আর ফাইয়াজ লুকিয়ে থাকে স্কুলব্যাগের ভিতর
একটি অসমাপ্ত রচনার পাশে।
আবু সাঈদের ছবি এখন দেয়ালে নয়,
আমাদের চেতনার ছায়ায় টাঙানো।
নাঈমা চিরকাল আটকে গেছে
জীবনের প্রথম স্বপ্নের বাঁকে—
সে শুধু প্রশ্ন করেছিল,
‘আমরা কি মানুষ ছিলাম না?’
নাফিজ…
তার নাম উচ্চারণে এখন
সমস্ত রাস্তাঘাট নতজানু হয়।
তার চিৎকার ছিল
শুধু বেঁচে থাকার অধিকার।
আমরা প্রতিদিন হাঁটি এক ভয়ংকর মানচিত্রে—
যেখানে চিৎকারগুলো জমে যায় ব্যানারে,
স্মৃতিগুলো পুড়ে ছাই হয়,
আর শহর কেবল নীরব থাকে
একেকটি শিশুর নিথর শরীরের পাশে দাঁড়িয়ে।
এই কি তবে বিপ্লব?
রক্তে লেখা ইতিহাসের খাতা ছিঁড়ে
বাতাসে ওড়ে শুধু তাদের নামহীন পরিচয়পত্র।
জুলাই-আগস্টের বিপ্লব জেগে থাকে আমাদের চোখে—
এটি আর কোনো রাজনৈতিক ব্যাখ্যা নয়,
এ এক দীর্ঘশ্বাসের ঘ্রাণ,
একটি শ্রাবণ দুপুরে হারিয়ে যাওয়া সন্তানের মুখ।
শহিদেরা মরে না,
তারা বসে থাকে আমাদের ভেতরে,
একটি নতুন সকাল চেয়ে।

জুলাই এসে দাঁড়ায় দরজায়,
ভিজে পাথরের মতো মাথা নিচু করে।
আগস্ট পেছন থেকে কাঁধে হাত রাখে—
তাদের মুখে শব্দ নেই,
শুধু কান্না আর কান্নার অনুবাদ।
রাস্তায় এখনো শুকায়নি মুগ্ধের জুতোজোড়া,
ইয়ামিনের হাতঘড়ির কাঁটা থেমে আছে শেষ বারোটা বেজে পাঁচে।
ফারহানকে খুঁজে পাওয়া যায় হর্নের শব্দে,
আর ফাইয়াজ লুকিয়ে থাকে স্কুলব্যাগের ভিতর
একটি অসমাপ্ত রচনার পাশে।
আবু সাঈদের ছবি এখন দেয়ালে নয়,
আমাদের চেতনার ছায়ায় টাঙানো।
নাঈমা চিরকাল আটকে গেছে
জীবনের প্রথম স্বপ্নের বাঁকে—
সে শুধু প্রশ্ন করেছিল,
‘আমরা কি মানুষ ছিলাম না?’
নাফিজ…
তার নাম উচ্চারণে এখন
সমস্ত রাস্তাঘাট নতজানু হয়।
তার চিৎকার ছিল
শুধু বেঁচে থাকার অধিকার।
আমরা প্রতিদিন হাঁটি এক ভয়ংকর মানচিত্রে—
যেখানে চিৎকারগুলো জমে যায় ব্যানারে,
স্মৃতিগুলো পুড়ে ছাই হয়,
আর শহর কেবল নীরব থাকে
একেকটি শিশুর নিথর শরীরের পাশে দাঁড়িয়ে।
এই কি তবে বিপ্লব?
রক্তে লেখা ইতিহাসের খাতা ছিঁড়ে
বাতাসে ওড়ে শুধু তাদের নামহীন পরিচয়পত্র।
জুলাই-আগস্টের বিপ্লব জেগে থাকে আমাদের চোখে—
এটি আর কোনো রাজনৈতিক ব্যাখ্যা নয়,
এ এক দীর্ঘশ্বাসের ঘ্রাণ,
একটি শ্রাবণ দুপুরে হারিয়ে যাওয়া সন্তানের মুখ।
শহিদেরা মরে না,
তারা বসে থাকে আমাদের ভেতরে,
একটি নতুন সকাল চেয়ে।
আমি দেখি এক তরুণের হাত/ পতাকা ছুঁয়ে থমকে যায়/ যেন এক মুহূর্তে/ ইতিহাস তার বুকে ঢুকে পড়ে/ ধুকধুক ধুকধুক করে।
আমার আজও মনে পড়ে/ আমাদের বাড়ির আঙ্গিনায় নীল অপরাজিতার কথা/ মনে পড়ে কোকিলের গেয়ে চলা উচ্চাঙ্গ সংগীতের কথা/ মনে পড়ে বানভাসি মানুষের অজস্র দুঃখের কথা,
একটি সভ্য দেশে এ ধরনের বর্বরতা কখনোই কাম্য নয় এবং কখনো এটা আশা করিনি। অস্ট্রেলিয়া একটি শান্তিপূর্ণ দেশ; এখানে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আশা করা যায় না। ধর্মীয় বিদ্বেষ ধেকে এ ধরনের বর্বরোচিত হামলার নিন্দা জানাচ্ছি। এ ধরনের ঘটনা শুধু ইহুদির জন্য নয়, আমাদের সবার জন্যই উদ্বেগজনক।
বাংলাদেশেরও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিদেশের মাটিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে, যা অনেকেরই অজানা। প্রতিষ্ঠানটির নাম বাংলাদেশ স্কুল মাস্কাট। এটি ইংরেজি মাধ্যম অ্যাডেক্সসেল কারিকুলামের অধীনে পরিচালিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ওমানের রাজধানী মাস্কাটের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই স্কুল।