বিডিজেন ডেস্ক
২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যেতে না পারা কর্মীদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (১ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৩১ মের মধ্যে যারা মালয়েশিয়ায় আসতে পারেননি, তাদের মধ্য থেকে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানের জন্য মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাওয়া গেছে। মালয়েশিয়া সরকার নির্মাণ (কনস্ট্রাকশন) বা পর্যটন (ট্যুরিজম) খাতে এসব কর্মীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
পর্যটন খাতের কর্মীদের মালয়েশিয়ায় যাওয়ার চাহিদাপত্র (ডিমান্ড লেটার) সত্যায়নের জন্য সংযুক্ত চেকলিস্ট অনুযায়ী সব তথ্য মালয়েশিয়ার এফডব্লিউসিএমএসের (ফরেন ওয়ার্কার্স সেন্ট্রালাইজড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) অনলাইন পোর্টালে দাখিল করার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
আর নির্মাণ খাতের কর্মীদের সব আবেদন দেশটির কন্সট্রাকশন লেবার এক্সচেঞ্জ সেন্টার বেরহাদের (সিএলএবি) মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য এফডব্লিউসিএমএসের পোর্টালে দাখিল করতে হবে। এ ছাড়া, এফডব্লিউসিএমএসের পোর্টালে দাখিল করা সব তথ্যের মূল কপি এবং এক সেট ফটোকপি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ায় যেতে সব প্রক্রিয়া শেষে চূড়ান্ত ছাড়পত্র নিয়েও যেতে পারেননি ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ উড়োজাহাজের টিকিট সংগ্রহ করতে পারেনি। আর আরেকটি অংশ মালয়েশিয়া থেকে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের চূড়ান্ত সম্মতি পায়নি। বিমানবন্দর থেকে তাদের গ্রহণ করার নিশ্চয়তা পাঠায়নি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান।
২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যেতে না পারা কর্মীদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (১ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৩১ মের মধ্যে যারা মালয়েশিয়ায় আসতে পারেননি, তাদের মধ্য থেকে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানের জন্য মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাওয়া গেছে। মালয়েশিয়া সরকার নির্মাণ (কনস্ট্রাকশন) বা পর্যটন (ট্যুরিজম) খাতে এসব কর্মীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
পর্যটন খাতের কর্মীদের মালয়েশিয়ায় যাওয়ার চাহিদাপত্র (ডিমান্ড লেটার) সত্যায়নের জন্য সংযুক্ত চেকলিস্ট অনুযায়ী সব তথ্য মালয়েশিয়ার এফডব্লিউসিএমএসের (ফরেন ওয়ার্কার্স সেন্ট্রালাইজড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) অনলাইন পোর্টালে দাখিল করার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
আর নির্মাণ খাতের কর্মীদের সব আবেদন দেশটির কন্সট্রাকশন লেবার এক্সচেঞ্জ সেন্টার বেরহাদের (সিএলএবি) মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য এফডব্লিউসিএমএসের পোর্টালে দাখিল করতে হবে। এ ছাড়া, এফডব্লিউসিএমএসের পোর্টালে দাখিল করা সব তথ্যের মূল কপি এবং এক সেট ফটোকপি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ায় যেতে সব প্রক্রিয়া শেষে চূড়ান্ত ছাড়পত্র নিয়েও যেতে পারেননি ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ উড়োজাহাজের টিকিট সংগ্রহ করতে পারেনি। আর আরেকটি অংশ মালয়েশিয়া থেকে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের চূড়ান্ত সম্মতি পায়নি। বিমানবন্দর থেকে তাদের গ্রহণ করার নিশ্চয়তা পাঠায়নি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান।
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: চাকরির জন্য কোনো নিয়োগ প্রতিষ্ঠান কারও কাছ থেকে কোনো অর্থ চাইলে অথবা কোনো ধরনের ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিলে সতর্ক থাকার অনুরোধ রইল। চাকরি পাওয়ার জন্য কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে অর্থ প্রদান করা অথবা যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনের দায় bdgen24.com-এর নয়।]
২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যেতে না পারা কর্মীদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (১ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের ব্যাপক প্রতারণার প্রমাণ পেয়েছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের এসব অসাধু চক্রের ফাঁদে পা না দেওয়ার জন্য হাইকমিশনের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় চাকরি করতে আগ্রহীদের জন্য বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ কোর্সে ভর্তির জন্য আগামী ২৪ আগস্টের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এটি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।