মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান, কানাডা থেকে
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের কানাডিয়ান নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে দেশটির ২ লাখেরও বেশি নাগরিক একটি পার্লামেন্টারি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন। তাদের অভিযোগ, ইলন মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে কানাডার সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কাজ করছেন।
কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার লেখক কোয়ালিয়া রিড এই পিটিশনটি কানাডার হাউস অব কমন্সে উত্থাপন করেন, যা নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির পার্লামেন্ট চার্লি অ্যাঙ্গাসের সমর্থনে পরিচালিত হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া মাস্ক তাঁর মায়ের সূত্রে কানাডার নাগরিক। মাস্কের মা সাসকাচুয়ান প্রদেশের রাজধানী রেজাইনার বাসিন্দা। পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্ক ট্রাম্পের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে কানাডার জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত আছেন। ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদে কানাডার স্বাধীনতাকে হুমকির মুখে ফেলে দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত করার হুমকি দিয়ে আসছেন। এ ছাড়া, ট্রাম্প কানাডার পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে ‘গভর্নর’ বলে উপহাস করেছেন।
পিটিশনে আরও বলা হয়েছে, মাস্কের এ কর্মকাণ্ড তাঁকে এমন এক বিদেশি সরকারের সদস্যে পরিণত করেছে, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলতে চায়। এ কারণে, পিটিশনে মাস্কের কানাডিয়ান নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট অবিলম্বে বাতিল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
কানাডার হাউস অব কমন্সে এ ধরনের পিটিশন উপস্থাপনের জন্য কমপক্ষে ৫০০ স্বাক্ষর প্রয়োজন। রিডের পিটিশনটি সহজেই এই শর্ত পূরণ করেছে এবং এখন পর্যন্ত এতে প্রায় ২ লাখ কানাডিয়ানের স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে, যা ক্রমাগত বাড়ছে। এ পিটিশনের মেয়াদ আগামী ২০ জুন পর্যন্ত এবং এই সময়ের মধ্যে আরও স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হবে।
পিটিশনের ফলে কানাডা সরকার যদি তাঁর নাগরিকত্ব বাতিল করে, তবে ইলন মাস্ককে আবার কানাডিয়ান নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, ইলন মাস্ক ১৯৭১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্মগ্রহণ করেন, ১৯৮৯ সালে তিনি কানাডায় আসেন এবং মায়ের জন্মসূত্রে কানাডার নাগরিকত্ব পান। ১৭ বছর বয়সে তিনি কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করেন। কানাডায় আসার মাত্র ২ বছর পর ১৯৯১ সালে তিনি আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ায় ভর্তি হন। ২০০২ সালে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ এই ধনকুবের দক্ষিণ আফ্রিকা ও কানাডার পর আমেরিকার নাগরিকত্ব পান।
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের কানাডিয়ান নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে দেশটির ২ লাখেরও বেশি নাগরিক একটি পার্লামেন্টারি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন। তাদের অভিযোগ, ইলন মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে কানাডার সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কাজ করছেন।
কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার লেখক কোয়ালিয়া রিড এই পিটিশনটি কানাডার হাউস অব কমন্সে উত্থাপন করেন, যা নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির পার্লামেন্ট চার্লি অ্যাঙ্গাসের সমর্থনে পরিচালিত হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া মাস্ক তাঁর মায়ের সূত্রে কানাডার নাগরিক। মাস্কের মা সাসকাচুয়ান প্রদেশের রাজধানী রেজাইনার বাসিন্দা। পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্ক ট্রাম্পের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে কানাডার জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত আছেন। ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদে কানাডার স্বাধীনতাকে হুমকির মুখে ফেলে দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত করার হুমকি দিয়ে আসছেন। এ ছাড়া, ট্রাম্প কানাডার পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে ‘গভর্নর’ বলে উপহাস করেছেন।
পিটিশনে আরও বলা হয়েছে, মাস্কের এ কর্মকাণ্ড তাঁকে এমন এক বিদেশি সরকারের সদস্যে পরিণত করেছে, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলতে চায়। এ কারণে, পিটিশনে মাস্কের কানাডিয়ান নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট অবিলম্বে বাতিল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
কানাডার হাউস অব কমন্সে এ ধরনের পিটিশন উপস্থাপনের জন্য কমপক্ষে ৫০০ স্বাক্ষর প্রয়োজন। রিডের পিটিশনটি সহজেই এই শর্ত পূরণ করেছে এবং এখন পর্যন্ত এতে প্রায় ২ লাখ কানাডিয়ানের স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে, যা ক্রমাগত বাড়ছে। এ পিটিশনের মেয়াদ আগামী ২০ জুন পর্যন্ত এবং এই সময়ের মধ্যে আরও স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হবে।
পিটিশনের ফলে কানাডা সরকার যদি তাঁর নাগরিকত্ব বাতিল করে, তবে ইলন মাস্ককে আবার কানাডিয়ান নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, ইলন মাস্ক ১৯৭১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্মগ্রহণ করেন, ১৯৮৯ সালে তিনি কানাডায় আসেন এবং মায়ের জন্মসূত্রে কানাডার নাগরিকত্ব পান। ১৭ বছর বয়সে তিনি কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করেন। কানাডায় আসার মাত্র ২ বছর পর ১৯৯১ সালে তিনি আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ায় ভর্তি হন। ২০০২ সালে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ এই ধনকুবের দক্ষিণ আফ্রিকা ও কানাডার পর আমেরিকার নাগরিকত্ব পান।
তাঁর ক্যারিয়ারে প্রশংসিত ও জনপ্রিয় ছবির সংখ্যাও কম নয়। ৩৩ বছরের দীর্ঘ পথচলা। তবু এত দিন অধরা ছিল জাতীয় স্বীকৃতি। অবশেষে এল সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত। শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার সম্মানে ভূষিত হলেন বলিউডের ‘বাদশা’ শাহরুখ খান।
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে ইসরায়েল তাদের বেশির ভাগ কূটনৈতিক কর্মী ফিরিয়ে আনছে। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল (এনএসসি) উপসাগরীয় দেশটিতে ইসরায়েলিদের জন্য ভ্রমণ সতর্কতা হালনাগাদ করার পর এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি।
মালয়েশিয়ার পূর্ব উপকূলীয় মহাসড়কে (ইস্ট কোস্ট হাইওয়ে) মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে তিন বাংলাদেশি নাগরিক। আহত হয়েছে আরও দুজন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় কুয়ানতান শহরের কাছে মহাসড়কের কিলোমিটার ২০০ দশমিক ৮ নম্বর পয়েন্ট পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।