বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবে চলতি বছর ৭১ শতাংশ শিশুর জন্ম নরমাল ডেলিভারিতে হয়েছে। সম্প্রতি দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তর জেনারেল অথরিটি অব স্ট্যাটিসটিক্সের (গাসতাত) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দপ্তরটির বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট জানায়, এ বছর সৌদিতে ২৮ শতাংশ শিশুর জন্ম সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে রয়েছে। দেশটিতে ৯৯ শতাংশ শিশুর জন্মই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে হয়েছে।
গাসতাত জানায়, সৌদির ৬৫ শতাংশ নারী শিশু জন্ম দেওয়ার প্রথম ঘন্টার মধ্যে তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান।
২০২২ সালে চালানো আদমশুমারি তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবে মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই হলেন প্রবাসী। মোট জনসংখ্যা রয়েছে ৩ কোটি ২১ লাখ ৭৫ হাজার ২২৪ জন। এরমধ্যে সৌদির স্থানীয় নাগরিক হলেন প্রায় ১ কোটি ৮৮ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ। অপরদিকে নন-সৌদি বা প্রবাসী হলেন প্রায় ১ কোটি ৩৪ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ।
আদমশুমারির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি আরবে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা বেশি। দেশটিতে ১ কোটি ৯৭ লাখই পুরুষ। মানে দেশটির মোট জনসংখ্যার ৬১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ।
আর নারী হলেন ১ কোটি ২৫ লাখ। অর্থাৎ দেশটিতে যত মানুষ বসবাস করেন তার মধ্যে মাত্র ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ হলেন নারী।
সৌদি আরবে চলতি বছর ৭১ শতাংশ শিশুর জন্ম নরমাল ডেলিভারিতে হয়েছে। সম্প্রতি দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তর জেনারেল অথরিটি অব স্ট্যাটিসটিক্সের (গাসতাত) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দপ্তরটির বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট জানায়, এ বছর সৌদিতে ২৮ শতাংশ শিশুর জন্ম সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে রয়েছে। দেশটিতে ৯৯ শতাংশ শিশুর জন্মই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে হয়েছে।
গাসতাত জানায়, সৌদির ৬৫ শতাংশ নারী শিশু জন্ম দেওয়ার প্রথম ঘন্টার মধ্যে তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান।
২০২২ সালে চালানো আদমশুমারি তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবে মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই হলেন প্রবাসী। মোট জনসংখ্যা রয়েছে ৩ কোটি ২১ লাখ ৭৫ হাজার ২২৪ জন। এরমধ্যে সৌদির স্থানীয় নাগরিক হলেন প্রায় ১ কোটি ৮৮ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ। অপরদিকে নন-সৌদি বা প্রবাসী হলেন প্রায় ১ কোটি ৩৪ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ।
আদমশুমারির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি আরবে নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা বেশি। দেশটিতে ১ কোটি ৯৭ লাখই পুরুষ। মানে দেশটির মোট জনসংখ্যার ৬১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ।
আর নারী হলেন ১ কোটি ২৫ লাখ। অর্থাৎ দেশটিতে যত মানুষ বসবাস করেন তার মধ্যে মাত্র ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ হলেন নারী।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি।
জাতিসংঘের খাদ্যসহায়তা কর্মসূচি সতর্ক করে বলেছে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় প্রতি ৩ জনের একজন না খেয়ে দিন পার করছে।
অভিবাসন নীতির শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় মালয়েশিয়া ১২৩ বাংলাদেশিসহ মোট ১৯৮ জন বিদেশি নাগরিককে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।
সীমান্তবর্তী বিতর্কিত এলাকায় টানা দ্বিতীয় দিনের মতো গোলাগুলি চালিয়ে যাচ্ছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত দুদিনের এই সংঘাতে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ জনে। নিহতদের ১৫ জন থাইল্যান্ডের নাগরিক এবং ১ জন কম্বোডীয়।