বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসীবিরোধী অভিযানের জেরে টানা তৃতীয় দিনের মতো গতকাল রোববারও (৮ জুন) বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এজেন্টরা গত শুক্রবার ও শনিবার যেখানে অভিযান চালিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা সেই স্থানের কাছে জড়ো হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা সেখানে কয়েকটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। সেখানকার একটি প্রধান ফ্রি–ওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির সংবাদদাতা লাইভ করার সময় গ্রেনেডের শব্দ ও হেলিকপ্টারের আওয়াজ শোনা যায়। তিনি জানান, পুলিশ বিক্ষোভকারীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, বিক্ষোভ অব্যাহত থাকলে সব জায়গায় ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন থাকবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের দেশকে ভেঙে যেতে দেব না।’
ট্রাম্পের এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে বিরোধীদল ডেমোক্র্যাট পার্টি। তারা এটিকে ‘ক্ষমতার উদ্বেগজনক অপব্যবহার’ বলেছে।
বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্পের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের সিদ্ধান্তকে ‘ইচ্ছাকৃতভাবে উসকানিমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম।
এদিকে লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেছেন, প্রশাসনের উসকানিতে সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার কারণে শহরে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
ক্যারেন ব্যাস সাংবাদিকদের বলেন, সড়কে সাঁজোয়া যান নিয়ে অভিযান চালিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আইসিইর অভিযানে এ সপ্তাহে লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে ১১৮ জন অনিবন্ধিত অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৪ জন আটক হয়েছে গত শুক্রবার।
অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধে তল্লাশি অভিযানের জেরে বিক্ষোভ–সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস শহর। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতকাল সেখানে দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেন ট্রাম্প।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসীবিরোধী অভিযানের জেরে টানা তৃতীয় দিনের মতো গতকাল রোববারও (৮ জুন) বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এজেন্টরা গত শুক্রবার ও শনিবার যেখানে অভিযান চালিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা সেই স্থানের কাছে জড়ো হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা সেখানে কয়েকটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। সেখানকার একটি প্রধান ফ্রি–ওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির সংবাদদাতা লাইভ করার সময় গ্রেনেডের শব্দ ও হেলিকপ্টারের আওয়াজ শোনা যায়। তিনি জানান, পুলিশ বিক্ষোভকারীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, বিক্ষোভ অব্যাহত থাকলে সব জায়গায় ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন থাকবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের দেশকে ভেঙে যেতে দেব না।’
ট্রাম্পের এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে বিরোধীদল ডেমোক্র্যাট পার্টি। তারা এটিকে ‘ক্ষমতার উদ্বেগজনক অপব্যবহার’ বলেছে।
বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্পের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের সিদ্ধান্তকে ‘ইচ্ছাকৃতভাবে উসকানিমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম।
এদিকে লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেছেন, প্রশাসনের উসকানিতে সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার কারণে শহরে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
ক্যারেন ব্যাস সাংবাদিকদের বলেন, সড়কে সাঁজোয়া যান নিয়ে অভিযান চালিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আইসিইর অভিযানে এ সপ্তাহে লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে ১১৮ জন অনিবন্ধিত অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৪ জন আটক হয়েছে গত শুক্রবার।
অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধে তল্লাশি অভিযানের জেরে বিক্ষোভ–সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস শহর। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতকাল সেখানে দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেন ট্রাম্প।
আরও পড়ুন
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।