বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের পবিত্র মদিনা শহরে অবস্থিত মসজিদে নববীতে চলতি বছর ১৪ লাখ ঘণ্টার বেশি স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছে ১৭৬টি দল।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আজ বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট।
এতে বলা হয়, চলতি বছর ১৭৬টি স্বেচ্ছাসেবক দল নবীর মসজিদে মোট ১৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৮২ ঘণ্টা স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছে। এই দলগুলো মুসল্লিদের প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহ করেছে যাতে একটি মসৃণ এবং শান্তিপূর্ণ প্রার্থনার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা যায়।
মসজিদে নববী এবং আশপাশে ১৬ হাজারের বেশি পুরুষ ও নারী বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে মুসল্লিদের পরিষেবা দিয়েছেন।
এই পরিষেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে -প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং বয়স্কদের জন্য সহায়তা, পথ সন্ধান সহায়তা, চিকিৎসা পরিষেবা, ইফতারের খাবার বিতরণ, শাটল পরিবহন, ভিড় পরিচালনা, জরুরি চিকিৎসা সহায়তা এবং ছাতা বিতরণের মতো নানা সেবামূলক কর্মকাণ্ড।
পবিত্র মসজিদে নববী প্রথম মসজিদ যা নবী মুহাম্মদ (স.) মক্কা থেকে মদিনায় আগমনের পর ৭ম শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছিল। হিজরতের বছর ৬২২ সালে শুরু হয় মসজিদে নববীর নির্মাণকাজ। ৬২৩ সালের মাঝামাঝি এর কাজ শেষ হয়।
সৌদি আরবের পবিত্র মদিনা শহরে অবস্থিত মসজিদে নববীতে চলতি বছর ১৪ লাখ ঘণ্টার বেশি স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছে ১৭৬টি দল।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আজ বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট।
এতে বলা হয়, চলতি বছর ১৭৬টি স্বেচ্ছাসেবক দল নবীর মসজিদে মোট ১৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৮২ ঘণ্টা স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছে। এই দলগুলো মুসল্লিদের প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহ করেছে যাতে একটি মসৃণ এবং শান্তিপূর্ণ প্রার্থনার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা যায়।
মসজিদে নববী এবং আশপাশে ১৬ হাজারের বেশি পুরুষ ও নারী বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে মুসল্লিদের পরিষেবা দিয়েছেন।
এই পরিষেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে -প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং বয়স্কদের জন্য সহায়তা, পথ সন্ধান সহায়তা, চিকিৎসা পরিষেবা, ইফতারের খাবার বিতরণ, শাটল পরিবহন, ভিড় পরিচালনা, জরুরি চিকিৎসা সহায়তা এবং ছাতা বিতরণের মতো নানা সেবামূলক কর্মকাণ্ড।
পবিত্র মসজিদে নববী প্রথম মসজিদ যা নবী মুহাম্মদ (স.) মক্কা থেকে মদিনায় আগমনের পর ৭ম শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছিল। হিজরতের বছর ৬২২ সালে শুরু হয় মসজিদে নববীর নির্মাণকাজ। ৬২৩ সালের মাঝামাঝি এর কাজ শেষ হয়।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।