বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ছয়জন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। দেশটির বার্তা সংস্থা তাসনিমের বরাত নিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। নিহত ছয় বিজ্ঞানী হলেন—আব্দুল্লাহ মিনৌচেহর, আহমাদ রেজা জলফাঘারি, সায়েদ আমির হোসেন ফাকহি, মোতলাবিজাদেহ, ফেরেদুন আব্বাসি এবং মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচি।
এর আগে শুধু দুজন—ফেরেদুন আব্বাসি এবং মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচির মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত খবর পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, ফেরেদুন আব্বাসি ইরানের আণবিক শক্তি সংস্থা (এইওআই)-এর সাবেক প্রধান। ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর দেখভাল করে থাকে এইওআই। ২০১০ সালে তেহরানের একটি সড়কে তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তখন প্রাণে বেঁচে যান তিনি। তবে, এবার আর শেষ রক্ষা হলো না।
নিহত আরেক বিজ্ঞানী মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচি তেহরানের ইসলামিক আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। নিহত বাকি বিজ্ঞানীদের ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘অপারেশ রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে এসব হামলা চালানো হয়েছে। মূলত ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের সক্ষমতা ধ্বংসেই এসব হামলা চালানো হয়েছে। হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল বিভিন্ন পারমাণবিক কেন্দ্র এবং বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া, ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর সদর দপ্তরেও হামলা চালানো হয়।
এই চার বিজ্ঞানী ছাড়াও ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছেন ইরানের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ তিন সামরিক কমান্ডার। নিহতরা হলেন—সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মোহাম্মদ বাঘেরি; ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের কমান্ডার হোসেইন সালামি এবং খাতাম আল-আম্বিয়া সেন্ট্রাল সদর দপ্তরের কমান্ডার মেজর জেনারেল গোলাম আলী রশিদ।
কয়েক দিন ধরেই ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছিল। খুব শিগগিরই বড়সড় কোনো হামলা হবে আশঙ্কা করা করছিলেন বিশ্লেষকেরা। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় ভোরে সেই আশঙ্কাই বাস্তবায়িত করল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। ইরানজুড়ে পাঁচ ধাপে হামলা চালিয়েছে তারা। অন্তত আটটি শহর লক্ষ্য করে শত শত হামলা চালানো হয়েছে বলে ইসরায়েলি গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিকে জানিয়েছেন আইডিএফের এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ছয়জন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। দেশটির বার্তা সংস্থা তাসনিমের বরাত নিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। নিহত ছয় বিজ্ঞানী হলেন—আব্দুল্লাহ মিনৌচেহর, আহমাদ রেজা জলফাঘারি, সায়েদ আমির হোসেন ফাকহি, মোতলাবিজাদেহ, ফেরেদুন আব্বাসি এবং মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচি।
এর আগে শুধু দুজন—ফেরেদুন আব্বাসি এবং মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচির মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত খবর পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, ফেরেদুন আব্বাসি ইরানের আণবিক শক্তি সংস্থা (এইওআই)-এর সাবেক প্রধান। ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর দেখভাল করে থাকে এইওআই। ২০১০ সালে তেহরানের একটি সড়কে তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তখন প্রাণে বেঁচে যান তিনি। তবে, এবার আর শেষ রক্ষা হলো না।
নিহত আরেক বিজ্ঞানী মোহাম্মদ মেহদি তেহরানচি তেহরানের ইসলামিক আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। নিহত বাকি বিজ্ঞানীদের ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘অপারেশ রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে এসব হামলা চালানো হয়েছে। মূলত ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের সক্ষমতা ধ্বংসেই এসব হামলা চালানো হয়েছে। হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল বিভিন্ন পারমাণবিক কেন্দ্র এবং বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া, ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর সদর দপ্তরেও হামলা চালানো হয়।
এই চার বিজ্ঞানী ছাড়াও ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছেন ইরানের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ তিন সামরিক কমান্ডার। নিহতরা হলেন—সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মোহাম্মদ বাঘেরি; ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের কমান্ডার হোসেইন সালামি এবং খাতাম আল-আম্বিয়া সেন্ট্রাল সদর দপ্তরের কমান্ডার মেজর জেনারেল গোলাম আলী রশিদ।
কয়েক দিন ধরেই ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছিল। খুব শিগগিরই বড়সড় কোনো হামলা হবে আশঙ্কা করা করছিলেন বিশ্লেষকেরা। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় ভোরে সেই আশঙ্কাই বাস্তবায়িত করল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। ইরানজুড়ে পাঁচ ধাপে হামলা চালিয়েছে তারা। অন্তত আটটি শহর লক্ষ্য করে শত শত হামলা চালানো হয়েছে বলে ইসরায়েলি গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিকে জানিয়েছেন আইডিএফের এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বা মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফকে পাঠানোর কথা ভাবছেন।
ইরানের অভিজাত ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি বলেছে, তারা ইসরায়েলে একটি সামরিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ও মোসাদের একটি অপারেশন পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েলিরা গত শুক্রবার (১৩ জুন) থেকে দিন–রাতের বেশির ভাগ সময় ভূগর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় (বাংকার) অবস্থান করছেন। ইরানের বিরুদ্ধে তেল আবিব প্রশাসন আগ্রাসী হামলা শুরু করার পর তেহরানও ইসরায়েলে প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা চালাচ্ছে।
বলপ্রয়োগ করে ইরানে সরকার পরিবর্তন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। তিনি বলেছেন, তেহরানে সরকার উৎখাতের চেষ্টা হবে একটি কৌশলগত ভুল।