অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা নির্বাচনের সময়সমীনা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
বারবার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট কোন পদ্ধতিতে নেওয়া হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের মতামত নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্ধারিত সময় ১৫ মের মধ্যে মাত্র ৮টি দল মতামত দিয়েছে। এই ৮ দলের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জামায়াতে ইসলামীসহ বেশির ভাগ পুরোনো বড় দল নেই।
শেখ হাসিনার আমলের নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তখন এসব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেই নির্বাচনগুলোকে আবার আদালতে নিয়ে গিয়ে একধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। সেই বিশৃঙ্খলা এড়াতে সেই আগের নির্বাচনগুলোকে আইনগতভাবে যাতে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ওই দুই উপদেষ্টা যদি রাজনীতি বা নির্বাচন করতে চান তাহলে তাদের সরকার থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
জুলাই সনদ, সংস্কার, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার ও তার সংশ্লিষ্টদের বিচার এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ একসঙ্গে দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে আরেকটি এক-এগারোর পাঁয়তারা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এমনটি জানান।
যেকোনো নির্বাচনে যাওয়ার আগে দৃশ্যমান বিচার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন দেখতে চান বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘শুধু নির্বাচনই নাগরিক পার্টির এই মুহূর্তে একমাত্র দাবি নয়, তার আগে আমরা দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম দেখতে চাই।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট কোন পদ্ধতিতে নেওয়া হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের মতামত নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্ধারিত সময় ১৫ মের মধ্যে মাত্র ৮টি দল মতামত দিয়েছে। এই ৮ দলের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জামায়াতে ইসলামীসহ বেশির ভাগ পুরোনো বড় দল নেই।
২৩ দিন আগেশেখ হাসিনার আমলের নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তখন এসব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেই নির্বাচনগুলোকে আবার আদালতে নিয়ে গিয়ে একধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। সেই বিশৃঙ্খলা এড়াতে সেই আগের নির্বাচনগুলোকে আইনগতভাবে যাতে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।’
২৪ দিন আগে