বিডিজেন ডেস্ক
পবিত্র হজ ও ওমরাহ পালনকারীদের অন্যতম আকর্ষণ মক্কার জাবাল আল নূরের হেরা গুহা। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এই গুহায় আল্লাহর কাছ থেকে পবিত্র কোরআনের প্রথম বাণী পেয়েছিলেন।
কোরআন অবতীর্ণ হওয়া সেই গুহা পরিদর্শন করতে হাজিদের পাথুরে পাহাড়ে চড়তে হয়। এর উচ্চতা ৬৩৪ মিটার। গুহাটি পবিত্র কাবা শরীফ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
হেরা গুহায় সাধারণ মানুষের প্রবেশ আরও সহজ করতে সৌদি আরব সেখানে কেবল কার নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে। দেশটি আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে এই সেবা চালু করার লক্ষ্য নিয়েছে। প্রশাসন আশা করছে, আগামী হজ মৌসুমেই হাজিরা এ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
সৌদি সরকার হেরা গুহার আশেপাশের এলাকাকে একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে। কেবল কার সিস্টেম নির্মাণ ওই বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ।
বিখ্যাত জাবাল আল নূর পাহাড়ে অবস্থিত হেরা গুহাটি আলোর পাহাড় নামেও পরিচিত। পাহাড়টির আকৃতি উটের কুঁজের মতো এবং এতে অনেক খাড়া ঢাল রয়েছে।
হেরা গুহায় একসঙ্গে পাঁচজন মানুষ বসতে পারেন। এটি মুসলমানদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এরসঙ্গে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর স্মৃতি এবং ইসলামের ইতিহাস গভীরভাবে জড়িয়ে আছে।
সূত্র: গালফ নিউজ
পবিত্র হজ ও ওমরাহ পালনকারীদের অন্যতম আকর্ষণ মক্কার জাবাল আল নূরের হেরা গুহা। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এই গুহায় আল্লাহর কাছ থেকে পবিত্র কোরআনের প্রথম বাণী পেয়েছিলেন।
কোরআন অবতীর্ণ হওয়া সেই গুহা পরিদর্শন করতে হাজিদের পাথুরে পাহাড়ে চড়তে হয়। এর উচ্চতা ৬৩৪ মিটার। গুহাটি পবিত্র কাবা শরীফ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
হেরা গুহায় সাধারণ মানুষের প্রবেশ আরও সহজ করতে সৌদি আরব সেখানে কেবল কার নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে। দেশটি আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে এই সেবা চালু করার লক্ষ্য নিয়েছে। প্রশাসন আশা করছে, আগামী হজ মৌসুমেই হাজিরা এ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
সৌদি সরকার হেরা গুহার আশেপাশের এলাকাকে একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে। কেবল কার সিস্টেম নির্মাণ ওই বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ।
বিখ্যাত জাবাল আল নূর পাহাড়ে অবস্থিত হেরা গুহাটি আলোর পাহাড় নামেও পরিচিত। পাহাড়টির আকৃতি উটের কুঁজের মতো এবং এতে অনেক খাড়া ঢাল রয়েছে।
হেরা গুহায় একসঙ্গে পাঁচজন মানুষ বসতে পারেন। এটি মুসলমানদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এরসঙ্গে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর স্মৃতি এবং ইসলামের ইতিহাস গভীরভাবে জড়িয়ে আছে।
সূত্র: গালফ নিউজ
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।