বিডিজেন ডেস্ক
জাপানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়ী হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সদ্য নির্বাচিত সভাপতি শিগেরু ইশিবা।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নিতে মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বিকেলে ব্যতিক্রমী অধিবেশন ডাকা হয়। এই অধিবেশনে ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তিনি।
এলডিপির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোট জাপানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষ নিয়ন্ত্রণ করায় প্রতিনিধি পরিষদে ৪৬১ ভোটের মধ্যে ২৯১ ভোট এবং হাউস অব কাউন্সিলরসে ২৪২ ভোটের মধ্যে ১৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন ইশিবা।
পার্লামেন্টের বিশেষ ‘ডায়েট’ সেশনের পর ৬৭ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ তাঁর নতুন মন্ত্রিসভার নাম ঘোষণা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। পরে ইম্পেরিয়াল প্যালেসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার ওপর দেশের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা অর্পণ করা করা হবে।
ইশিবা যেহেতু ফুমিও কিশিদার স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন, তাই বিভিন্ন জটিল ইস্যু নিয়ে দেশকে নেতৃত্ব দিতে তাকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে।
অপ্রকাশিত আয় ও রাজনৈতিক তহবিলের অপব্যবহারের সঙ্গে জড়িত কেলেঙ্কারির দ্বারা ব্যাপকভাবে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হওয়ায় এলডিপির প্রতি জনসাধারণের আস্থা পুনরুদ্ধার করাই ইশিবার কার্য তালিকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
গত সপ্তাহে এলডিপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তিনিই যে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, সে বিষয়ে ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, এলডিপির মধ্যে আস্থা ও ঐক্য পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাঁর পূর্ণ প্রচেষ্টা থাকবে। দলকে এমনভাবে পুনর্গঠন করা হবে যা নম্র, ন্যায্য ও স্বচ্ছ, যেখানে নিয়ম মেনে চলা হয় এবং জনগণ নেতাদের জবাবদিহি করতে পারে।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ইশিবা জানান, ৯ অক্টোবর সংসদের নিম্নকক্ষ ভেঙে দিয়ে ২৭ অক্টোবর একটি সাধারণ নির্বাচন ডাকার পরিকল্পনা করছেন তিনি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জনগণের মতামত পাওয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন এ তিনি।
জাপানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়ী হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সদ্য নির্বাচিত সভাপতি শিগেরু ইশিবা।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নিতে মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বিকেলে ব্যতিক্রমী অধিবেশন ডাকা হয়। এই অধিবেশনে ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তিনি।
এলডিপির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোট জাপানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষ নিয়ন্ত্রণ করায় প্রতিনিধি পরিষদে ৪৬১ ভোটের মধ্যে ২৯১ ভোট এবং হাউস অব কাউন্সিলরসে ২৪২ ভোটের মধ্যে ১৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন ইশিবা।
পার্লামেন্টের বিশেষ ‘ডায়েট’ সেশনের পর ৬৭ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ তাঁর নতুন মন্ত্রিসভার নাম ঘোষণা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। পরে ইম্পেরিয়াল প্যালেসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার ওপর দেশের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা অর্পণ করা করা হবে।
ইশিবা যেহেতু ফুমিও কিশিদার স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন, তাই বিভিন্ন জটিল ইস্যু নিয়ে দেশকে নেতৃত্ব দিতে তাকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে।
অপ্রকাশিত আয় ও রাজনৈতিক তহবিলের অপব্যবহারের সঙ্গে জড়িত কেলেঙ্কারির দ্বারা ব্যাপকভাবে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হওয়ায় এলডিপির প্রতি জনসাধারণের আস্থা পুনরুদ্ধার করাই ইশিবার কার্য তালিকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
গত সপ্তাহে এলডিপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তিনিই যে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, সে বিষয়ে ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, এলডিপির মধ্যে আস্থা ও ঐক্য পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাঁর পূর্ণ প্রচেষ্টা থাকবে। দলকে এমনভাবে পুনর্গঠন করা হবে যা নম্র, ন্যায্য ও স্বচ্ছ, যেখানে নিয়ম মেনে চলা হয় এবং জনগণ নেতাদের জবাবদিহি করতে পারে।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ইশিবা জানান, ৯ অক্টোবর সংসদের নিম্নকক্ষ ভেঙে দিয়ে ২৭ অক্টোবর একটি সাধারণ নির্বাচন ডাকার পরিকল্পনা করছেন তিনি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জনগণের মতামত পাওয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন এ তিনি।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।