বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন দাবি আদায়ে ফ্রান্সে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা।
২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুরে প্যারিসের অদূরে মন্থখেই শহরে ন্যাশনাল কোর্ট অব অ্যাসাইলামের (সিএনডিএ) সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে ‘সলিডারিতে আজি ফ্রান্স’ (সাফ)।
বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এই কর্মসূচির সমর্থনে স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে যুক্ত হয়।
বিক্ষোভকারীরা নিম্ন আদালতেই আশ্রয়ের আবেদন বাতিল হওয়া, বাতিল হওয়ার পর উচ্চ আদালতে আবেদনের সুযোগ না থাকা, পারিবারিক পুনর্মিলন ভিসা কমিয়ে দেওয়া এবং অনিয়মিত অভিবাসীদের নিয়মিত করতে অনীহার অভিযোগ আনেন।
সমাবেশে কর্মসূচির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও পরবর্তী করণীয় তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নয়ন এনকে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি ফ্রান্সে উদ্বেগজনক হারে আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন অটো রিজেক্ট করা হচ্ছে। এতে আশ্রয়প্রার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ ছাড়া, নিয়মিত অভিবাসীরা তাদের পরিবারকে কাছে পেতে নিজ নিজ দেশের ফরাসি দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে ফরাসি দূতাবাসগুলো ভিসা দিতে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ এবং নানা অজুহাতে আবেদন নামঞ্জুর করে থাকে। আমরা চাই এসব সমস্যা সমাধানে ফ্রান্স সরকার যেন দ্রুত এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেয়।
তিনি জানান, অভিবাসী আশ্রয়প্রার্থীদের সমস্যাগুলো তুলে ধরে ইতিমধ্যে ফ্রান্সের সংসদ সদস্যদের কাছে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমরা ফ্রান্সের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে লিখিত আকারে আমাদের দাবিগুলো উপস্থাপন করব।
আরও বক্তব্য দেন ফরাসি আইনজীবী লুসিল, ফরাসি অ্যাসোসিয়েশন সিএসপি-৭৫'র সদস্য মারিয়া মাঁ, সিএসপি ভিথখি সদস্য বোমউ, জিএসটি সদস্য আনিয়েছ সিদমান এবং জিআরআইএসটির সদস্য জেয়ার প্রমুখ।
বিভিন্ন দাবি আদায়ে ফ্রান্সে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা।
২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুরে প্যারিসের অদূরে মন্থখেই শহরে ন্যাশনাল কোর্ট অব অ্যাসাইলামের (সিএনডিএ) সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে ‘সলিডারিতে আজি ফ্রান্স’ (সাফ)।
বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এই কর্মসূচির সমর্থনে স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে যুক্ত হয়।
বিক্ষোভকারীরা নিম্ন আদালতেই আশ্রয়ের আবেদন বাতিল হওয়া, বাতিল হওয়ার পর উচ্চ আদালতে আবেদনের সুযোগ না থাকা, পারিবারিক পুনর্মিলন ভিসা কমিয়ে দেওয়া এবং অনিয়মিত অভিবাসীদের নিয়মিত করতে অনীহার অভিযোগ আনেন।
সমাবেশে কর্মসূচির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও পরবর্তী করণীয় তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নয়ন এনকে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি ফ্রান্সে উদ্বেগজনক হারে আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন অটো রিজেক্ট করা হচ্ছে। এতে আশ্রয়প্রার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ ছাড়া, নিয়মিত অভিবাসীরা তাদের পরিবারকে কাছে পেতে নিজ নিজ দেশের ফরাসি দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে ফরাসি দূতাবাসগুলো ভিসা দিতে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ এবং নানা অজুহাতে আবেদন নামঞ্জুর করে থাকে। আমরা চাই এসব সমস্যা সমাধানে ফ্রান্স সরকার যেন দ্রুত এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেয়।
তিনি জানান, অভিবাসী আশ্রয়প্রার্থীদের সমস্যাগুলো তুলে ধরে ইতিমধ্যে ফ্রান্সের সংসদ সদস্যদের কাছে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। পরবর্তীতে আমরা ফ্রান্সের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে লিখিত আকারে আমাদের দাবিগুলো উপস্থাপন করব।
আরও বক্তব্য দেন ফরাসি আইনজীবী লুসিল, ফরাসি অ্যাসোসিয়েশন সিএসপি-৭৫'র সদস্য মারিয়া মাঁ, সিএসপি ভিথখি সদস্য বোমউ, জিএসটি সদস্য আনিয়েছ সিদমান এবং জিআরআইএসটির সদস্য জেয়ার প্রমুখ।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) বলছে, তারা মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ ছুড়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।