বিডিজেন ডেস্ক
অন্য দেশ থেকে সুইডেন যাওয়া অভিবাসীরা স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত গেলে তাকে ৩৪ হাজার ডলার পর্যন্ত দেবে ওই দেশের সরকার। গত ১৯ সেপ্টেম্বর দেশটির ডানপন্থি সরকার এ ঘোষণা দিয়েছে।
ঘোষণায় বলা হয়েছে, ২০২৬ সাল থেকে যেসব অভিবাসী স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত যেতে চাইবেন তাদের সাড়ে তিন লাখ সুইডিশ ক্রোনার বা প্রায় ৩৪ হাজার ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেবে সুইডেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী ইয়োহান ফোরসেল বলেন, ‘অভিবাসন নীতিতে দৃষ্টান্তমূলক এক পরিবর্তনের মাঝে আমরা দাঁড়িয়ে আছি।’
জানা যায়, বর্তমানে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় নিজ দেশে ফেরত গেলে প্রাপ্তবয়স্কদের ১০ হাজার ক্রোনা ও শিশুদের জন্য পাঁচ হাজার ক্রোনা পর্যন্ত দেয় সুইডিশ সরকার। এক পরিবারের জন্য এই সীমা সর্বোচ্চ ৪০ হাজার সুইডিশ ক্রোনার।
ক্ষমতাসীন সুইডেন ডেমোক্র্যাট দলের নেতা লুডভিগ এসপ্লিং জানিয়েছেন, ১৯৮৪ সাল থেকে এই নিয়ম চালু থাকলেও তা অনেকটাই অজানা রয়ে গেছে। খুবই কম মানুষ এখন পর্যন্ত এই সুবিধা নিয়েছেন। সরকারের হিসাবে গত বছর মাত্র একজন এই সুবিধা গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘসময় ধরে বেকার থাকা অভিবাসী বা যাদের আয় কম থাকায় রাষ্ট্রীয় ভাতায় চলতে হয় এমন কয়েক লাখ মানুষ এই প্রণোদনা গ্রহণ করবেন। অভিবাসীদের এই অংশটি আগ্রহী হবে বলে আমি মনে করি।
বে-আইনিভাবে বসবাসের কারণে অভিবাসীদের অনেকে যাতে স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত যায় এজন্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশেই এমন কর্মসূচি আছে। এক্ষেত্রে ডেনমার্ক জনপ্রতি ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। ফ্রান্স ২৮০০ ডলার, জার্মানি ২০০০ ডলার আর নরওয়ে ১৪০০ ডলার পর্যন্ত দেয় স্বেচ্ছায় দেশে প্রত্যাবর্তনকারীদের।
সুইডেনের সরকারের অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, অভিবাসীদের দেশটিতে সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার যেমন আছে তেমনি ফেরত যাওয়ার অধিকারও আছে। কেউ প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত নিলে তারা আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। সুইডেনে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি থাকা ব্যক্তি এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারেন। শরণার্থী, কোটা শরণার্থী, সহায়ক সুরক্ষার আওতায় থাকা ব্যক্তি বা তাদের সাথে সম্পর্কিত ব্যক্তিরা এই সুবিধা পাওয়ার যোগ্য। তবে সুইডিশ নাগরিক, অস্থায়ী সুরক্ষা নির্দেশের অধীনে বসবাসের অনুমতি থাকা বা ইউক্রেন থেকে আগত ব্যক্তি অযোগ্য বিবেচিত হবেন। সেই সঙ্গে ফিরে যাওয়ার জন্য নিজের যথেষ্ট অর্থ থাকলে এবং সুইডেনে কারও ঋণ থাকলে তিনি অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
সুইডেন ডেমোক্রেটের সাথে জোট করে ২০২২ সালে ক্ষমতায় আসেন রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন। অভিবাসন ও অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সুইডেন ডেমোক্রেট দলের মূল এজেন্ডা ছিল।
অন্য দেশ থেকে সুইডেন যাওয়া অভিবাসীরা স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত গেলে তাকে ৩৪ হাজার ডলার পর্যন্ত দেবে ওই দেশের সরকার। গত ১৯ সেপ্টেম্বর দেশটির ডানপন্থি সরকার এ ঘোষণা দিয়েছে।
ঘোষণায় বলা হয়েছে, ২০২৬ সাল থেকে যেসব অভিবাসী স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত যেতে চাইবেন তাদের সাড়ে তিন লাখ সুইডিশ ক্রোনার বা প্রায় ৩৪ হাজার ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেবে সুইডেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪০ লাখ টাকা। এ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী ইয়োহান ফোরসেল বলেন, ‘অভিবাসন নীতিতে দৃষ্টান্তমূলক এক পরিবর্তনের মাঝে আমরা দাঁড়িয়ে আছি।’
জানা যায়, বর্তমানে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় নিজ দেশে ফেরত গেলে প্রাপ্তবয়স্কদের ১০ হাজার ক্রোনা ও শিশুদের জন্য পাঁচ হাজার ক্রোনা পর্যন্ত দেয় সুইডিশ সরকার। এক পরিবারের জন্য এই সীমা সর্বোচ্চ ৪০ হাজার সুইডিশ ক্রোনার।
ক্ষমতাসীন সুইডেন ডেমোক্র্যাট দলের নেতা লুডভিগ এসপ্লিং জানিয়েছেন, ১৯৮৪ সাল থেকে এই নিয়ম চালু থাকলেও তা অনেকটাই অজানা রয়ে গেছে। খুবই কম মানুষ এখন পর্যন্ত এই সুবিধা নিয়েছেন। সরকারের হিসাবে গত বছর মাত্র একজন এই সুবিধা গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘসময় ধরে বেকার থাকা অভিবাসী বা যাদের আয় কম থাকায় রাষ্ট্রীয় ভাতায় চলতে হয় এমন কয়েক লাখ মানুষ এই প্রণোদনা গ্রহণ করবেন। অভিবাসীদের এই অংশটি আগ্রহী হবে বলে আমি মনে করি।
বে-আইনিভাবে বসবাসের কারণে অভিবাসীদের অনেকে যাতে স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফেরত যায় এজন্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশেই এমন কর্মসূচি আছে। এক্ষেত্রে ডেনমার্ক জনপ্রতি ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। ফ্রান্স ২৮০০ ডলার, জার্মানি ২০০০ ডলার আর নরওয়ে ১৪০০ ডলার পর্যন্ত দেয় স্বেচ্ছায় দেশে প্রত্যাবর্তনকারীদের।
সুইডেনের সরকারের অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, অভিবাসীদের দেশটিতে সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার যেমন আছে তেমনি ফেরত যাওয়ার অধিকারও আছে। কেউ প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত নিলে তারা আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। সুইডেনে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি থাকা ব্যক্তি এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারেন। শরণার্থী, কোটা শরণার্থী, সহায়ক সুরক্ষার আওতায় থাকা ব্যক্তি বা তাদের সাথে সম্পর্কিত ব্যক্তিরা এই সুবিধা পাওয়ার যোগ্য। তবে সুইডিশ নাগরিক, অস্থায়ী সুরক্ষা নির্দেশের অধীনে বসবাসের অনুমতি থাকা বা ইউক্রেন থেকে আগত ব্যক্তি অযোগ্য বিবেচিত হবেন। সেই সঙ্গে ফিরে যাওয়ার জন্য নিজের যথেষ্ট অর্থ থাকলে এবং সুইডেনে কারও ঋণ থাকলে তিনি অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
সুইডেন ডেমোক্রেটের সাথে জোট করে ২০২২ সালে ক্ষমতায় আসেন রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন। অভিবাসন ও অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সুইডেন ডেমোক্রেট দলের মূল এজেন্ডা ছিল।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।