বিডিজেন ডেস্ক
ইচ্ছাকৃতভাবে সরকারি রাস্তা ব্লক করলে সর্বোচ্চ এক লাখ রিয়াল জরিমানার বিধান রেখে একটি নতুন আইন করেছে সৌদি সরকার। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে গতকাল রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নতুন আইনে সরকারি রাস্তা অথবা বন্যা নিষ্কাশন ব্যবস্থার ক্ষতি অথবা ব্লক করলে এক লাখ রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। সরকারি অবকাঠামো রক্ষা এবং নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই নতুন আইন করা হয়েছে।
যদি এই আইন লঙ্ঘনের জন্য একদল ব্যক্তি দায়ী হয়, তবে তারা সম্মিলিতভাবে জরিমানা বহন করবে।
এছাড়া আইনটিতে আরও বলা হয়, লঙ্ঘনকারীদের অবশ্যই মেরামতের খরচসহ সমস্ত ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং তা করতে ব্যর্থ হলে সরকার রাজস্ব আইনের অধীনে খরচ আদায় করবে।
নতুন এ আইন অনুযায়ী, রাস্তা যারা অবৈধভাবে দখল করে বা ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য গর্ত করে তাদেরকে ৫০ হাজার রিয়াল জরিমানা করা হবে। পেট্রোলিয়াম পণ্য বা বিপজ্জনক পণ্য রাস্তায় ফেললে ৩ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।
একই অপরাধ বার বার করলে দ্বিগুণ জরিমানা আদায় করার বিধানও আইনটিতে রাখা হয়েছে।
ইচ্ছাকৃতভাবে সরকারি রাস্তা ব্লক করলে সর্বোচ্চ এক লাখ রিয়াল জরিমানার বিধান রেখে একটি নতুন আইন করেছে সৌদি সরকার। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে গতকাল রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নতুন আইনে সরকারি রাস্তা অথবা বন্যা নিষ্কাশন ব্যবস্থার ক্ষতি অথবা ব্লক করলে এক লাখ রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। সরকারি অবকাঠামো রক্ষা এবং নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই নতুন আইন করা হয়েছে।
যদি এই আইন লঙ্ঘনের জন্য একদল ব্যক্তি দায়ী হয়, তবে তারা সম্মিলিতভাবে জরিমানা বহন করবে।
এছাড়া আইনটিতে আরও বলা হয়, লঙ্ঘনকারীদের অবশ্যই মেরামতের খরচসহ সমস্ত ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং তা করতে ব্যর্থ হলে সরকার রাজস্ব আইনের অধীনে খরচ আদায় করবে।
নতুন এ আইন অনুযায়ী, রাস্তা যারা অবৈধভাবে দখল করে বা ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য গর্ত করে তাদেরকে ৫০ হাজার রিয়াল জরিমানা করা হবে। পেট্রোলিয়াম পণ্য বা বিপজ্জনক পণ্য রাস্তায় ফেললে ৩ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।
একই অপরাধ বার বার করলে দ্বিগুণ জরিমানা আদায় করার বিধানও আইনটিতে রাখা হয়েছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।