
বিডিজেন ডেস্ক

মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি। এ বছরের (২০২৫) জুনের শেষ পর্যন্ত ৮ লাখের বেশি বাংলাদেশি কর্মসংস্থানের অনুমতি (ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে সেখানে কর্মরত ছিলেন।
খবর মালয়েশিয়ার দ্য স্টারের।
‘২০২২ সালে কোভিড-১৯ মহামারির পর দেশের সীমান্ত পুনরায় খুলে দেওয়ার পর ৪৯ হাজার ৩৫৩ জন বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেছে,’ ২৫ আগস্ট মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টে (সংসদ) জমা দেওয়া এক লিখিত উত্তরে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।
২০২৩ সালে বিদেশি কর্মী নিয়োগে শিথিলতা পরিকল্পনা (Foreign Worker Recruitment Relaxation Plan) অস্থায়ীভাবে চালু করা হলে, বাংলাদেশ থেকে নতুন করে মোট ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৪৮ জন শ্রমিক এই পরিকল্পনার আওতায় মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করে।
‘এর পাশাপাশি, ২০২২ সালে ২০ হাজার ৩৩১ জন এবং ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৬৫ জন বাংলাদেশি অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিটধারী (PLKS) শ্রমিককে তাদের নিয়োগকারীরা নিজ দেশে ফিরিয়ে দিয়েছে,’ বলেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
‘ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত, ৮ লাখ ৩ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি অস্থায়ী কাজের অনুমতিপত্রের অধীনে (PLKS) মালয়েশিয়ায় সক্রিয়ভাবে কর্মরত আছেন, যা মোট বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ায় স্বল্পদক্ষ বিদেশি শ্রমিক সরবরাহকারী সর্ববৃহৎ দেশ হিসেবে অবস্থান করছে,’ বিবৃতিতে জানানো হয়।
অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বিষয়ে বলা হয়, মোট ৭৯০ জন বাংলাদেশি নাগরিককে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও মালয়েশিয়ায় অবস্থান করার কারণে আটক করা হয়েছে।
এই তথ্যগুলো দেশটির এমপি (সংসদ সদস্য) হাসান করিমের (PH–পাসির গুদাং) প্রশ্নের উত্তরে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্নে তিনি ২০২২ ও ২০২৩ সালে মালয়েশিয়ায় মোট বাংলাদেশি শ্রমিকের সংখ্যা, বৈধ ওয়ার্ক পারমিটধারীদের সংখ্যা, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা এবং বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো শ্রমিকদের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছিলেন।

মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি। এ বছরের (২০২৫) জুনের শেষ পর্যন্ত ৮ লাখের বেশি বাংলাদেশি কর্মসংস্থানের অনুমতি (ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে সেখানে কর্মরত ছিলেন।
খবর মালয়েশিয়ার দ্য স্টারের।
‘২০২২ সালে কোভিড-১৯ মহামারির পর দেশের সীমান্ত পুনরায় খুলে দেওয়ার পর ৪৯ হাজার ৩৫৩ জন বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করেছে,’ ২৫ আগস্ট মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টে (সংসদ) জমা দেওয়া এক লিখিত উত্তরে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।
২০২৩ সালে বিদেশি কর্মী নিয়োগে শিথিলতা পরিকল্পনা (Foreign Worker Recruitment Relaxation Plan) অস্থায়ীভাবে চালু করা হলে, বাংলাদেশ থেকে নতুন করে মোট ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৪৮ জন শ্রমিক এই পরিকল্পনার আওতায় মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করে।
‘এর পাশাপাশি, ২০২২ সালে ২০ হাজার ৩৩১ জন এবং ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৬৫ জন বাংলাদেশি অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিটধারী (PLKS) শ্রমিককে তাদের নিয়োগকারীরা নিজ দেশে ফিরিয়ে দিয়েছে,’ বলেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
‘ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত, ৮ লাখ ৩ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি অস্থায়ী কাজের অনুমতিপত্রের অধীনে (PLKS) মালয়েশিয়ায় সক্রিয়ভাবে কর্মরত আছেন, যা মোট বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ায় স্বল্পদক্ষ বিদেশি শ্রমিক সরবরাহকারী সর্ববৃহৎ দেশ হিসেবে অবস্থান করছে,’ বিবৃতিতে জানানো হয়।
অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকদের বিষয়ে বলা হয়, মোট ৭৯০ জন বাংলাদেশি নাগরিককে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও মালয়েশিয়ায় অবস্থান করার কারণে আটক করা হয়েছে।
এই তথ্যগুলো দেশটির এমপি (সংসদ সদস্য) হাসান করিমের (PH–পাসির গুদাং) প্রশ্নের উত্তরে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্নে তিনি ২০২২ ও ২০২৩ সালে মালয়েশিয়ায় মোট বাংলাদেশি শ্রমিকের সংখ্যা, বৈধ ওয়ার্ক পারমিটধারীদের সংখ্যা, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা এবং বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো শ্রমিকদের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের রাজধানী সিডনিতে সানডে মাদরাসা ও হিফজুল কোরআন প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও আনন্দদায়ক শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্পোর্টস ও ফান অ্যাকটিভিটি ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দিনটির বিশেষ আকর্ষণ ছিল সিডনিপ্রবাসী মোক্তার হোসেনের ঝালমুড়ির স্টল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে মাস্টার্স করা এই প্রবাসী বাংলাদেশির তৈরি ঝালমুড়ি স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানে তার হাতে তৈরি ঝালমুড়ি বিক্রিতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
কানাডার টরোন্টোয় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফোরাম আগামী শনিবার (৮ নভেম্বর) আয়োজন করছে এক অনুপ্রেরণামূলক ক্যারিয়ার সেমিনার। এই ক্যারিয়ার সেমিনারে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
ঘড়ি এক ঘণ্টা পেছানোয় শনিবার রাতের দৈর্ঘ্য এক ঘণ্টা বেশি হয়েছে। আজ থেকে সকালে সূর্যের আলো এক ঘণ্টা আগে দেখা যাবে, কিন্তু সন্ধ্যায় সূর্যাস্ত হবে এক ঘণ্টা আগে। অর্থাৎ, অফিস বা কাজ শেষে দিনের আলো ফুরিয়ে যাবে দ্রুত।