বিডিজেন ডেস্ক
সাংবাদিকতা ও মিডিয়ার ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়াগুলি সাধারণত তিন প্রকার: সমর্থক, সমালোচক এবং নিরপেক্ষ। সমর্থকরা ইতিমধ্যেই সত্যটি জানেন এবং তাদের বিশ্বাস করার দরকার নেই– তারা মিথ্যা অভিযোগের বিভ্রান্তিকর প্রকৃতি সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন। ঠিক যেমন সৌদি নাগরিক এবং এর বাসিন্দারা প্রতিদিন দেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির সাক্ষী। অন্যদিকে সমালোচকেরা সত্যের প্রতি অনাগ্রহী; তারা অর্জনগুলিকে উপেক্ষা করে, যতই স্পষ্ট বা প্রভাবশালী হোক না কেন, কারণ তাদের লক্ষ্য হল সন্দেহের বীজ বপন করা এবং বিতর্ক সৃষ্টি করা, সত্যের সন্ধান করা নয়। এভাবেই নিজের লেখা শুরু করেছেন ফিরাস ইব্রাহীম ট্রাবুলসী।
সৌদি গেজেটসে ‘ডিফেন্ডিং দ্য ট্রুথ: সৌদি আরব অ্যান্ড দ্য 2034 ওয়ার্ল্ড কাপ’ শীর্ষক মতামতধর্মী লেখায় ফিরাস লিখেছেন, মার্কিন সিনেটর রন ওয়াইডেন ও ডিক ডারবিন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে সৌদি আরবকে ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনে বাধা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী। ডেমোক্রেটিক পার্টির উল্লেখযোগ্য নির্বাচনী ক্ষতির কারণে হয়তো এ কাজটির জন্য এমন সময়কে বেছে নেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপটি বাহ্যিক বিষয়গুলোতে ফোকাস করে অভ্যন্তরীণ সংকট থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল: কেন এই তথাকথিত ‘উদ্বেগ’ ডেমোক্রেটিক পার্টি। তারা চার বছর ক্ষমতায় থাকার সময় কি এ প্রশ্ন উত্থাপনের সময় পায়নি? তখন তো এই ধরনের বিষয়গুলো সরাসরি মোকাবেলার যথেষ্ট সুযোগ ছিল?
ফিরাস ইব্রাহীম ট্রাবুলসী লিখেছেন, সৌদি আরব বর্তমানে একটি অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আত্মবিশ্বাসের সাথে ভিশন ২০৩০-এর মাধ্যমে তার ভবিষ্যত গড়ে তুলছে। এই দৃষ্টিভঙ্গি টেকসই, ব্যাপক উন্নয়ন অর্জনের জন্য জাতির সংকল্পকে প্রতিফলিত করে যা মানবাধিকারকে সম্মান করে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান যেমন বলেছেন: “আমরা নাগরিকদের শুধু সৌদি আরবের নাগরিক হিসেবেই দেখি না, একটি যুক্ত বিশ্বের অংশ হিসেবে দেখি। আমাদের লক্ষ্য হল প্রত্যেকের অধিকারকে সম্মান করা এবং বৈশ্বিক মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করা এবং সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।” এই বিবৃতিটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে মানবাধিকারকে শক্তিশালী করে এমন বিস্তৃত সংস্কার বাস্তবায়নে রাজতন্ত্রের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সংস্কারের মধ্যে রয়েছে স্পনসরশিপ ব্যবস্থার বিলুপ্তি, স্বাধীনতার প্রচার এবং প্রবাসী কর্মীদের আইনি সুরক্ষা প্রদান। শ্রমিকরা তাদের অধিকার পরিপূর্ণ পান, তা নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলি আন্তর্জাতিক প্রশংসা পেয়েছে এবং পরিবর্তনকে কার্যকর করার ক্ষেত্রে সৌদি আরবের গুরুত্বকে নিশ্চিত করেছে।
মানবাধিকারের ক্ষেত্রে, সৌদি আরব নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য উদ্যোগ শুরু করেছে এবং সমস্ত খাতে তাদের অংশগ্রহণকে সমর্থন করেছে। সৌদি নারীরা এখন কর্মশক্তির পাশাপাশি আইন প্রণয়ন ও নির্বাহী সংস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, এটা এমন এক দৃষ্টিভঙ্গিকে মূর্ত করে, যা সমতা ও অন্তর্ভুক্তিকে মূল্য দেয়। তদুপরি, সৌদি আরব তার আইনি অবকাঠামোকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ করার জন্য শক্তিশালী করেছে, যা বৈশ্বিক দায়িত্বের প্রতি তার গভীর অঙ্গীকারই প্রতিফলিত করে।
কিন্তু আসল প্রশ্ন থেকে যায়: কেন মার্কিন সিনেটররা এই ধরনের অভিযোগ উত্থাপন করার জন্য এই সময়কে বেছে নিলেন? বিগত চার বছরে, যখন ডেমোক্রেটিক পার্টি ক্ষমতায় ছিল, তখন এই সংস্কারগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন সৌদি আরব করলেও, এই বিষয়গুলোতে দেশটিকে জড়িত করার কোনো সত্যিকারের প্রচেষ্টা ছিল না। এই প্রচারাভিযানটি মানবাধিকারের সাথে কম উদ্বিগ্ন এবং সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক উত্থানকে বাধা দেওয়ার জন্য বেশি অভিপ্রায় দেখায়।
সৌদি আরব ২০৩৪ সালে ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক। একে দেশটি আধুনিক ব্যবস্থা ও ভবিষ্যত উন্নয়ন প্রদর্শনের সুযোগ হিসেবে দেখে। সৌদি সরকারের লক্ষ্য শুধুমাত্র একটি বৈশ্বিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা নয়, বরং জাতিগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো এবং সাংস্কৃতিক ও পারস্পরিক সহযোগিতার সেতু নির্মাণ।
২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে আন্তর্জাতিক নীতির প্রতি সৌদি আরব তার প্রতিশ্রুতিতে অটল। এছাড়া খেলাধুলা ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্যই উপকারে আসবে এই প্রতিযোগিতা তা প্রমাণ করতে প্রস্তুত। সৌদি আরব, যারা আন্তর্জাতিক কনভেনশনকে সম্মান করে এবং একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য চেষ্টা করে। তারা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রোল মডেল হওয়ার যোগ্য।
নিরপেক্ষ পাঠকদের কাছে আমি ঘটনাগুলো বস্তুনিষ্ঠভাবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করছি। সন্দেহ প্রকাশ করার চেষ্টা সত্ত্বেও, সৌদি আরব একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে আত্মবিশ্বাসের সাথে অগ্রসর হচ্ছে এবং প্রকৃত সংস্কার ও ব্যাপক অগ্রগতির মডেল হিসেবে রয়ে গেছে। রাজনৈতিক গোলমাল সত্যকে অস্পষ্ট হতে দেবেন না। সৌদি আরব তার মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তার জনগণ ও বিশ্বের জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে নতুনভাবে তৈরি করছে।
সাংবাদিকতা ও মিডিয়ার ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়াগুলি সাধারণত তিন প্রকার: সমর্থক, সমালোচক এবং নিরপেক্ষ। সমর্থকরা ইতিমধ্যেই সত্যটি জানেন এবং তাদের বিশ্বাস করার দরকার নেই– তারা মিথ্যা অভিযোগের বিভ্রান্তিকর প্রকৃতি সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন। ঠিক যেমন সৌদি নাগরিক এবং এর বাসিন্দারা প্রতিদিন দেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির সাক্ষী। অন্যদিকে সমালোচকেরা সত্যের প্রতি অনাগ্রহী; তারা অর্জনগুলিকে উপেক্ষা করে, যতই স্পষ্ট বা প্রভাবশালী হোক না কেন, কারণ তাদের লক্ষ্য হল সন্দেহের বীজ বপন করা এবং বিতর্ক সৃষ্টি করা, সত্যের সন্ধান করা নয়। এভাবেই নিজের লেখা শুরু করেছেন ফিরাস ইব্রাহীম ট্রাবুলসী।
সৌদি গেজেটসে ‘ডিফেন্ডিং দ্য ট্রুথ: সৌদি আরব অ্যান্ড দ্য 2034 ওয়ার্ল্ড কাপ’ শীর্ষক মতামতধর্মী লেখায় ফিরাস লিখেছেন, মার্কিন সিনেটর রন ওয়াইডেন ও ডিক ডারবিন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে সৌদি আরবকে ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনে বাধা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী। ডেমোক্রেটিক পার্টির উল্লেখযোগ্য নির্বাচনী ক্ষতির কারণে হয়তো এ কাজটির জন্য এমন সময়কে বেছে নেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপটি বাহ্যিক বিষয়গুলোতে ফোকাস করে অভ্যন্তরীণ সংকট থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল: কেন এই তথাকথিত ‘উদ্বেগ’ ডেমোক্রেটিক পার্টি। তারা চার বছর ক্ষমতায় থাকার সময় কি এ প্রশ্ন উত্থাপনের সময় পায়নি? তখন তো এই ধরনের বিষয়গুলো সরাসরি মোকাবেলার যথেষ্ট সুযোগ ছিল?
ফিরাস ইব্রাহীম ট্রাবুলসী লিখেছেন, সৌদি আরব বর্তমানে একটি অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আত্মবিশ্বাসের সাথে ভিশন ২০৩০-এর মাধ্যমে তার ভবিষ্যত গড়ে তুলছে। এই দৃষ্টিভঙ্গি টেকসই, ব্যাপক উন্নয়ন অর্জনের জন্য জাতির সংকল্পকে প্রতিফলিত করে যা মানবাধিকারকে সম্মান করে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান যেমন বলেছেন: “আমরা নাগরিকদের শুধু সৌদি আরবের নাগরিক হিসেবেই দেখি না, একটি যুক্ত বিশ্বের অংশ হিসেবে দেখি। আমাদের লক্ষ্য হল প্রত্যেকের অধিকারকে সম্মান করা এবং বৈশ্বিক মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করা এবং সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।” এই বিবৃতিটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে মানবাধিকারকে শক্তিশালী করে এমন বিস্তৃত সংস্কার বাস্তবায়নে রাজতন্ত্রের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয়।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সংস্কারের মধ্যে রয়েছে স্পনসরশিপ ব্যবস্থার বিলুপ্তি, স্বাধীনতার প্রচার এবং প্রবাসী কর্মীদের আইনি সুরক্ষা প্রদান। শ্রমিকরা তাদের অধিকার পরিপূর্ণ পান, তা নিশ্চিত করার জন্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলি আন্তর্জাতিক প্রশংসা পেয়েছে এবং পরিবর্তনকে কার্যকর করার ক্ষেত্রে সৌদি আরবের গুরুত্বকে নিশ্চিত করেছে।
মানবাধিকারের ক্ষেত্রে, সৌদি আরব নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য উদ্যোগ শুরু করেছে এবং সমস্ত খাতে তাদের অংশগ্রহণকে সমর্থন করেছে। সৌদি নারীরা এখন কর্মশক্তির পাশাপাশি আইন প্রণয়ন ও নির্বাহী সংস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, এটা এমন এক দৃষ্টিভঙ্গিকে মূর্ত করে, যা সমতা ও অন্তর্ভুক্তিকে মূল্য দেয়। তদুপরি, সৌদি আরব তার আইনি অবকাঠামোকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ করার জন্য শক্তিশালী করেছে, যা বৈশ্বিক দায়িত্বের প্রতি তার গভীর অঙ্গীকারই প্রতিফলিত করে।
কিন্তু আসল প্রশ্ন থেকে যায়: কেন মার্কিন সিনেটররা এই ধরনের অভিযোগ উত্থাপন করার জন্য এই সময়কে বেছে নিলেন? বিগত চার বছরে, যখন ডেমোক্রেটিক পার্টি ক্ষমতায় ছিল, তখন এই সংস্কারগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন সৌদি আরব করলেও, এই বিষয়গুলোতে দেশটিকে জড়িত করার কোনো সত্যিকারের প্রচেষ্টা ছিল না। এই প্রচারাভিযানটি মানবাধিকারের সাথে কম উদ্বিগ্ন এবং সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক উত্থানকে বাধা দেওয়ার জন্য বেশি অভিপ্রায় দেখায়।
সৌদি আরব ২০৩৪ সালে ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক। একে দেশটি আধুনিক ব্যবস্থা ও ভবিষ্যত উন্নয়ন প্রদর্শনের সুযোগ হিসেবে দেখে। সৌদি সরকারের লক্ষ্য শুধুমাত্র একটি বৈশ্বিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা নয়, বরং জাতিগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো এবং সাংস্কৃতিক ও পারস্পরিক সহযোগিতার সেতু নির্মাণ।
২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে আন্তর্জাতিক নীতির প্রতি সৌদি আরব তার প্রতিশ্রুতিতে অটল। এছাড়া খেলাধুলা ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্যই উপকারে আসবে এই প্রতিযোগিতা তা প্রমাণ করতে প্রস্তুত। সৌদি আরব, যারা আন্তর্জাতিক কনভেনশনকে সম্মান করে এবং একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য চেষ্টা করে। তারা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রোল মডেল হওয়ার যোগ্য।
নিরপেক্ষ পাঠকদের কাছে আমি ঘটনাগুলো বস্তুনিষ্ঠভাবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করছি। সন্দেহ প্রকাশ করার চেষ্টা সত্ত্বেও, সৌদি আরব একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে আত্মবিশ্বাসের সাথে অগ্রসর হচ্ছে এবং প্রকৃত সংস্কার ও ব্যাপক অগ্রগতির মডেল হিসেবে রয়ে গেছে। রাজনৈতিক গোলমাল সত্যকে অস্পষ্ট হতে দেবেন না। সৌদি আরব তার মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তার জনগণ ও বিশ্বের জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে নতুনভাবে তৈরি করছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।