বিডিজেন ডেস্ক
দীর্ঘ ২৫ দিন রোগ ভোগের পর মালয়েশিয়ায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন আবদুল হান্নান (৪৪) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি। হান্নানের বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা ছিল। দেশটির শ্রম আইন অনুযায়ী নিয়োগকর্তার চিকিৎসা খরচসহ মরদেহ দেশে পাঠানো, সব ব্যয় বহন করার কথা। কিন্তু নিয়োগকর্তা সেটি বহন করেনি।
পরিবারের সচ্ছলতার আশায় ২০০৭ সালের কলিং ভিসায় মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলেন আবদুল হান্নান। কিন্তু জীবন থেকে ১৭ বছর হারিয়ে গেলেও তিনি জীবদ্দশায় সচ্ছলতার মুখ দেখেননি।
এ অবস্থায় বিপাকে পড়ে মৃত হান্নানের পরিবার। মালয়েশিয়ায় বাস করেন হান্নানের ছোট ভাই মো. পেল্টু মিয়া। তিনি কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান। কিন্তু তাঁর আহ্বানে কাউন্টারের দায়িত্ব থাকা কর্মীরা কোনো সাড়া দেননি।
এদিকে হান্নানের হাসপাতালের চিকিৎসা বিল পরিশোধ এবং মরদেহ দেশে পাঠাতো প্রয়োজন ছিল ১২ হাজার রিঙ্গিত বা প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। কিন্তু পরিবারের পক্ষে এত অর্থ যোগাড় করা সম্ভব হচ্ছিল না।
পরে পের্টু মিয়া কয়েকজন প্রবাসীর সহযোগিতায় প্রবাসীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ১২ হাজার রিঙ্গিত সাহায্য তুলে হাসপাতালের বিল পরিশোধ করে কার ভাই হান্নানের মরদেহ ২৫ নভেম্বর (সোমবার) দেশে পাঠিয়েছেন।
আবদুল হান্নান দীর্ঘদিন ফুসফুসের ইনফেকশন ও রক্তচাপজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন। এ কারণে তিনি নিয়মিত কাজ করতে পারতেন না। হান্নান চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সিন্দুরিয়া গ্রামের মৃত ওমর আলীর ছেলে। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। ছেলে সন্তানটি শারীরিক প্রতিবন্ধী।
এ বিষয়ে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে বলা হয়েছে, আবদুল হান্নান নামের মৃত ব্যক্তির কোনো স্বজন হাইকমিশনের লেবার উইংয়ে যোগাযোগ করেনি। সঠিকভাবে লেবার উইংয়ে যোগাযোগ করলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হতো।
হাইকমিশনের কাউন্টারে থাকা কোন কর্মীর সঙ্গে মৃত আবদুল হান্নানের ছোট ভাই মো. পেল্টু মিয়া সাক্ষাৎ করেছেন সেটি তিনি নিশ্চিত করতে পারেননি।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার উইংয়ের প্রথম সচিব সুমন চন্দ্র দাস ঢাকাপোস্টকে বলেন, বৈধ প্রবাসী মারা গেলে কোম্পানির মালিকের সম্পূর্ণ খরচে মরদেহ দেশে পাঠানো হয়। আর যদি অবৈধ প্রবাসী মারা যান সেক্ষেত্রে পরিবারের সামর্থ্য না থাকলে দূতাবাসে আবেদন করলে বরাদ্দ অনুযায়ী মরদেহ দেশে পাঠানো হয়ে থাকে।
তিনি আরও বলেন, আবদুল হান্নানের স্বজনেরা নিয়মমাফিক আবেদন করলে হাইকমিশন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করত।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
দীর্ঘ ২৫ দিন রোগ ভোগের পর মালয়েশিয়ায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন আবদুল হান্নান (৪৪) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি। হান্নানের বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা ছিল। দেশটির শ্রম আইন অনুযায়ী নিয়োগকর্তার চিকিৎসা খরচসহ মরদেহ দেশে পাঠানো, সব ব্যয় বহন করার কথা। কিন্তু নিয়োগকর্তা সেটি বহন করেনি।
পরিবারের সচ্ছলতার আশায় ২০০৭ সালের কলিং ভিসায় মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলেন আবদুল হান্নান। কিন্তু জীবন থেকে ১৭ বছর হারিয়ে গেলেও তিনি জীবদ্দশায় সচ্ছলতার মুখ দেখেননি।
এ অবস্থায় বিপাকে পড়ে মৃত হান্নানের পরিবার। মালয়েশিয়ায় বাস করেন হান্নানের ছোট ভাই মো. পেল্টু মিয়া। তিনি কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান। কিন্তু তাঁর আহ্বানে কাউন্টারের দায়িত্ব থাকা কর্মীরা কোনো সাড়া দেননি।
এদিকে হান্নানের হাসপাতালের চিকিৎসা বিল পরিশোধ এবং মরদেহ দেশে পাঠাতো প্রয়োজন ছিল ১২ হাজার রিঙ্গিত বা প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। কিন্তু পরিবারের পক্ষে এত অর্থ যোগাড় করা সম্ভব হচ্ছিল না।
পরে পের্টু মিয়া কয়েকজন প্রবাসীর সহযোগিতায় প্রবাসীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ১২ হাজার রিঙ্গিত সাহায্য তুলে হাসপাতালের বিল পরিশোধ করে কার ভাই হান্নানের মরদেহ ২৫ নভেম্বর (সোমবার) দেশে পাঠিয়েছেন।
আবদুল হান্নান দীর্ঘদিন ফুসফুসের ইনফেকশন ও রক্তচাপজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন। এ কারণে তিনি নিয়মিত কাজ করতে পারতেন না। হান্নান চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সিন্দুরিয়া গ্রামের মৃত ওমর আলীর ছেলে। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। ছেলে সন্তানটি শারীরিক প্রতিবন্ধী।
এ বিষয়ে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে বলা হয়েছে, আবদুল হান্নান নামের মৃত ব্যক্তির কোনো স্বজন হাইকমিশনের লেবার উইংয়ে যোগাযোগ করেনি। সঠিকভাবে লেবার উইংয়ে যোগাযোগ করলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হতো।
হাইকমিশনের কাউন্টারে থাকা কোন কর্মীর সঙ্গে মৃত আবদুল হান্নানের ছোট ভাই মো. পেল্টু মিয়া সাক্ষাৎ করেছেন সেটি তিনি নিশ্চিত করতে পারেননি।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার উইংয়ের প্রথম সচিব সুমন চন্দ্র দাস ঢাকাপোস্টকে বলেন, বৈধ প্রবাসী মারা গেলে কোম্পানির মালিকের সম্পূর্ণ খরচে মরদেহ দেশে পাঠানো হয়। আর যদি অবৈধ প্রবাসী মারা যান সেক্ষেত্রে পরিবারের সামর্থ্য না থাকলে দূতাবাসে আবেদন করলে বরাদ্দ অনুযায়ী মরদেহ দেশে পাঠানো হয়ে থাকে।
তিনি আরও বলেন, আবদুল হান্নানের স্বজনেরা নিয়মমাফিক আবেদন করলে হাইকমিশন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করত।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।