বিডিজেন ডেস্ক
গত জানুয়ারিতে সৌদি আরবের জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতে গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি হয়েছে। রিয়াদ ব্যাংকের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে, সৌদি আরব ক্রয় ব্যবস্থাপনা সূচক (পিএমআই) জানুয়ারিতে ৬০.৫-এ পৌঁছেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ৫৮.৪।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর এই সূচক সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছলো। সাধারণত, পিএমআই সূচক ৫০-এর ওপরে থাকলে তা অর্থনীতির ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির প্রতিফলন বলে ধরে নেওয়া হয়।
জানুয়ারিতে নতুন কার্যাদেশের সূচক ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়ে ৭১.১-এ পৌঁছেছে। গত ডিসেম্বরে যা ছিল ৬৫.৫। এই প্রবৃদ্ধি এই খাতের অভূতপূর্ব সম্প্রসারণের প্রমাণ দেয়।
জরিপ অনুযায়ী, এই প্রবৃদ্ধির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে সৌদির অনুকূল অর্থনৈতিক নীতি ও নতুন অবকাঠামোগত প্রকল্প। এর ফলে, গ্রাহকদের চাহিদা যেমন বেড়েছে, তেমনি রপ্তানির ক্ষেত্রেও উন্নতি দেখা গেছে।
রিয়াদ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ নাইফ আল গহিথ বলেন, রপ্তানি কার্যাদেশের উত্থান স্থানীয় বাজারের চাহিদা বাড়াতেও সাহায্য করছে, বিশেষ করে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিল (জিসিসি) দেশগুলোর মধ্যে। অর্থনীতির এই সম্প্রসারণ সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের চলমান প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী করছে।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতের প্রবৃদ্ধি ৪.৬% পর্যন্ত পৌঁছেছে, যা দেশটির মোট জিডিপি বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে গেছে। সৌদি সরকার ভিশন ২০৩০ লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিনিয়োগ ও উন্নয়ন প্রকল্প অব্যাহত রেখেছে, যা এই খাতের আরও প্রসার নিশ্চিত করতে সাহায্য করছে।
যদিও জানুয়ারিতে দেশটিতে নতুন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে, কিছু চ্যালেঞ্জও রয়ে গেছে। বিশেষ করে, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির ফলে কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যের দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে। এটি খরচের চাপ তৈরি করলেও, ব্যবসায়িক নেতারা ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।
জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণ এবং ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি। বিশ্লেষকরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য একটি সুসংবাদ।
তথ্যসূত্র: সৌদি গেজেট
গত জানুয়ারিতে সৌদি আরবের জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতে গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি হয়েছে। রিয়াদ ব্যাংকের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে, সৌদি আরব ক্রয় ব্যবস্থাপনা সূচক (পিএমআই) জানুয়ারিতে ৬০.৫-এ পৌঁছেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ৫৮.৪।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর এই সূচক সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছলো। সাধারণত, পিএমআই সূচক ৫০-এর ওপরে থাকলে তা অর্থনীতির ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির প্রতিফলন বলে ধরে নেওয়া হয়।
জানুয়ারিতে নতুন কার্যাদেশের সূচক ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়ে ৭১.১-এ পৌঁছেছে। গত ডিসেম্বরে যা ছিল ৬৫.৫। এই প্রবৃদ্ধি এই খাতের অভূতপূর্ব সম্প্রসারণের প্রমাণ দেয়।
জরিপ অনুযায়ী, এই প্রবৃদ্ধির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে সৌদির অনুকূল অর্থনৈতিক নীতি ও নতুন অবকাঠামোগত প্রকল্প। এর ফলে, গ্রাহকদের চাহিদা যেমন বেড়েছে, তেমনি রপ্তানির ক্ষেত্রেও উন্নতি দেখা গেছে।
রিয়াদ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ নাইফ আল গহিথ বলেন, রপ্তানি কার্যাদেশের উত্থান স্থানীয় বাজারের চাহিদা বাড়াতেও সাহায্য করছে, বিশেষ করে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিল (জিসিসি) দেশগুলোর মধ্যে। অর্থনীতির এই সম্প্রসারণ সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের চলমান প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী করছে।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতের প্রবৃদ্ধি ৪.৬% পর্যন্ত পৌঁছেছে, যা দেশটির মোট জিডিপি বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে গেছে। সৌদি সরকার ভিশন ২০৩০ লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিনিয়োগ ও উন্নয়ন প্রকল্প অব্যাহত রেখেছে, যা এই খাতের আরও প্রসার নিশ্চিত করতে সাহায্য করছে।
যদিও জানুয়ারিতে দেশটিতে নতুন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে, কিছু চ্যালেঞ্জও রয়ে গেছে। বিশেষ করে, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির ফলে কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যের দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে। এটি খরচের চাপ তৈরি করলেও, ব্যবসায়িক নেতারা ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।
জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণ এবং ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি। বিশ্লেষকরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য একটি সুসংবাদ।
তথ্যসূত্র: সৌদি গেজেট
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।