প্রতিবেদক, বিডিজেন
জাভেদ মিয়াঁদাদ বিশ্বাসই করতে পারছেন না, সুনীল গাভাস্কার এমন কিছু বলতে পারেন। তিনি বলেছেন,‘আমি বিশ্বাস করি না সানি ভাই (সুনীল গাভাস্কার) এমন কথা বলতে পারেন। তিনি খুবই নম্র-ভদ্র একজন মানুষ। সব সময় নিজেকে রাজনীতির নোংরামি থেকে দূরে রেখেছেন।’
একই ধরনের মন্তব্য সাবেক পাকিস্তানি বাঁ হাতি স্পিনার ইকবাল কাশিমের। তিনি লিখেছেন, ‘সুনীল গাভাস্কার ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশেই খুব শ্রদ্ধাভাজন এক ব্যক্তি। সবাই তাঁকে পছন্দ করেন। আমার মনে হয় খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে সব সময় দূরেই রাখা উচিত।’
সুনীল গাভাস্কার সম্প্রতি এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে ভারত অংশ নিতে দেবে না বলে শঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। একই সঙ্গে বর্তমান উদ্ভুত কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলেও মন্তব্য করেছেন।
ভারতের একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাভাস্কার বলেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ভারত সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ীই কাজ করবে। পরিস্থিতির নাটকীয় কোনো পরিবর্তন না ঘটলে আমি ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতে অনুষ্ঠেয় এশিয়া কাপে পাকিস্তানের খেলার কোনো দূরতম সম্ভাবনা দেখি না।’ গাভাস্কারের মতে, বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্কের যে অবস্থা, দুই দেশের সংঘাতময় সম্পর্ক বিবেচনায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলও (এসিসি) বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
এদিকে পাকিস্তানের আরেক সাবেক ক্রিকেটার বাসিত আলী অবশ্য গাভাস্কারের মন্তব্যের ব্যাপারে জাভেদ মিয়াঁদাদ ও ইকবাল কাশিমের মতো অতটা নরম নন। তিনি সরাসরিই গাভাস্কারের মন্তব্যকে ‘বোকার মতো’ বলছেন। তিনি মনে করেন গাভাস্কার যা বলেছেন, সেটা তাঁর অনুমান-নির্ভর মন্তব্য। ক্রিকেটকে সব সময়ই রাজনীতির বাইরে রাখা উচিত বলেও মন্তব্য পাকিস্তানের সাবেক এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানের।
আগামী সেপ্টেম্বরে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় ১৭তম এশিয়া কাপের আসর বসার কথা। অংশ নেওয়ার কথা ৮টি দলের। এর মধ্যে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান সরাসরি এশিয়া কাপে খেলবে। বাকি ৩টি দেশ ২০২৪ সালের এসিসি প্রিমিয়ার কাপের মাধ্যমে এশিয়া কাপে যোগ্যতা অর্জন করেছে। এই তিনটি দেশ হলো—হংকং, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
জাভেদ মিয়াঁদাদ বিশ্বাসই করতে পারছেন না, সুনীল গাভাস্কার এমন কিছু বলতে পারেন। তিনি বলেছেন,‘আমি বিশ্বাস করি না সানি ভাই (সুনীল গাভাস্কার) এমন কথা বলতে পারেন। তিনি খুবই নম্র-ভদ্র একজন মানুষ। সব সময় নিজেকে রাজনীতির নোংরামি থেকে দূরে রেখেছেন।’
একই ধরনের মন্তব্য সাবেক পাকিস্তানি বাঁ হাতি স্পিনার ইকবাল কাশিমের। তিনি লিখেছেন, ‘সুনীল গাভাস্কার ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশেই খুব শ্রদ্ধাভাজন এক ব্যক্তি। সবাই তাঁকে পছন্দ করেন। আমার মনে হয় খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে সব সময় দূরেই রাখা উচিত।’
সুনীল গাভাস্কার সম্প্রতি এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে ভারত অংশ নিতে দেবে না বলে শঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। একই সঙ্গে বর্তমান উদ্ভুত কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলেও মন্তব্য করেছেন।
ভারতের একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাভাস্কার বলেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ভারত সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ীই কাজ করবে। পরিস্থিতির নাটকীয় কোনো পরিবর্তন না ঘটলে আমি ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতে অনুষ্ঠেয় এশিয়া কাপে পাকিস্তানের খেলার কোনো দূরতম সম্ভাবনা দেখি না।’ গাভাস্কারের মতে, বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্কের যে অবস্থা, দুই দেশের সংঘাতময় সম্পর্ক বিবেচনায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলও (এসিসি) বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
এদিকে পাকিস্তানের আরেক সাবেক ক্রিকেটার বাসিত আলী অবশ্য গাভাস্কারের মন্তব্যের ব্যাপারে জাভেদ মিয়াঁদাদ ও ইকবাল কাশিমের মতো অতটা নরম নন। তিনি সরাসরিই গাভাস্কারের মন্তব্যকে ‘বোকার মতো’ বলছেন। তিনি মনে করেন গাভাস্কার যা বলেছেন, সেটা তাঁর অনুমান-নির্ভর মন্তব্য। ক্রিকেটকে সব সময়ই রাজনীতির বাইরে রাখা উচিত বলেও মন্তব্য পাকিস্তানের সাবেক এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানের।
আগামী সেপ্টেম্বরে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় ১৭তম এশিয়া কাপের আসর বসার কথা। অংশ নেওয়ার কথা ৮টি দলের। এর মধ্যে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান সরাসরি এশিয়া কাপে খেলবে। বাকি ৩টি দেশ ২০২৪ সালের এসিসি প্রিমিয়ার কাপের মাধ্যমে এশিয়া কাপে যোগ্যতা অর্জন করেছে। এই তিনটি দেশ হলো—হংকং, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি। এ বছরের (২০২৫) জুনের শেষ পর্যন্ত ৮ লাখের বেশি বাংলাদেশি কর্মসংস্থানের অনুমতি (ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে সেখানে কর্মরত ছিলেন।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত ১০ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে কাজের সুযোগ দিতে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’ দেওয়া হবে বলে যে খবর ছড়িয়ে পড়েছে, তা সত্য নয় ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন দেশটির উচ্চশিক্ষাবিষয়কমন্ত্রী জাম্ব্রি আবদ কাদির।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।