বিডিজেন ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে কামরুল ইসলাম (৩৩) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্রি স্টেট প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত কামরুল ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের করমুল্যাহপুর গ্রামের অজি উল্লাহ হাফেজ বাড়ির আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে। ৫ ভাই–বোনের মধ্যে কামরুল দ্বিতীয়।
কামরুলের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ১২ বছর আগে জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ আফ্রিকায় যান কামরুল ইসলাম। সেখানে একটি প্রতিষ্ঠানে কিছুদিন চাকরি করেন। পরে নিজে একটি দোকানে ব্যবসা শুরু করেন।
কামরুলের দোকানের এক কর্মচারী এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা এক স্বজনের বরাত দিয়ে পরিবারের সদস্যরা বলেন, গতকাল বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার দিকে কামরুলের দোকানে লুটপাটের উদ্দেশ্যে হামলা চালায় দুই ডাকাত। অস্ত্রের মুখে কামরুলকে জিম্মি করে দোকানের ক্যাশবাক্সে থাকা নগদ অর্থ এবং মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নেয় তারা। একপর্যায়ে দোকানের বাইরে রাখা কামরুলের গাড়িতে আরও নগদ অর্থ আছে ভেবে তাঁকে গাড়ির কাছে নিয়ে যায় দুই ডাকাত। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ডাকাতদের একজন কামরুলের বুকে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই কামরুলের মৃত্যু হয়।
কামরুলের ছোট ভাই কামরুজ্জামান বলেন, ভাইদের মধ্যে বড় হওয়ায় কামরুলই পরিবারের হাল ধরেছিলেন। কয়েক মাস পর তাঁর দেশে ফেরার কথা ছিল। সম্প্রতি বাড়িতে নতুন ভবনও করেছেন। বাড়িতে ফিরলে তাঁর বিয়ে করার কথা। তাই তাঁর জন্য পাত্রীও খোঁজা হচ্ছিল। কামরুলের মরদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন কামরুজ্জামান।
দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স ম আজহারুল ইসলাম বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে দাগনভূঞার এক যুবক নিহত ব্যক্তির বিষয়টি তিনি শুনেছেন। মরদেহ দেশে আনার বিষয়ে নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হলে উপজেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।
সূত্র: প্রথম আলো
দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে কামরুল ইসলাম (৩৩) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্রি স্টেট প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত কামরুল ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের করমুল্যাহপুর গ্রামের অজি উল্লাহ হাফেজ বাড়ির আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে। ৫ ভাই–বোনের মধ্যে কামরুল দ্বিতীয়।
কামরুলের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ১২ বছর আগে জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ আফ্রিকায় যান কামরুল ইসলাম। সেখানে একটি প্রতিষ্ঠানে কিছুদিন চাকরি করেন। পরে নিজে একটি দোকানে ব্যবসা শুরু করেন।
কামরুলের দোকানের এক কর্মচারী এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা এক স্বজনের বরাত দিয়ে পরিবারের সদস্যরা বলেন, গতকাল বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার দিকে কামরুলের দোকানে লুটপাটের উদ্দেশ্যে হামলা চালায় দুই ডাকাত। অস্ত্রের মুখে কামরুলকে জিম্মি করে দোকানের ক্যাশবাক্সে থাকা নগদ অর্থ এবং মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নেয় তারা। একপর্যায়ে দোকানের বাইরে রাখা কামরুলের গাড়িতে আরও নগদ অর্থ আছে ভেবে তাঁকে গাড়ির কাছে নিয়ে যায় দুই ডাকাত। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ডাকাতদের একজন কামরুলের বুকে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই কামরুলের মৃত্যু হয়।
কামরুলের ছোট ভাই কামরুজ্জামান বলেন, ভাইদের মধ্যে বড় হওয়ায় কামরুলই পরিবারের হাল ধরেছিলেন। কয়েক মাস পর তাঁর দেশে ফেরার কথা ছিল। সম্প্রতি বাড়িতে নতুন ভবনও করেছেন। বাড়িতে ফিরলে তাঁর বিয়ে করার কথা। তাই তাঁর জন্য পাত্রীও খোঁজা হচ্ছিল। কামরুলের মরদেহ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন কামরুজ্জামান।
দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স ম আজহারুল ইসলাম বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে দাগনভূঞার এক যুবক নিহত ব্যক্তির বিষয়টি তিনি শুনেছেন। মরদেহ দেশে আনার বিষয়ে নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হলে উপজেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।
সূত্র: প্রথম আলো
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।