
বিডিজেন ডেস্ক

প্রথমবারের মতো এক রুশ নারীকে দ্বৈত নাগরিকত্ব প্রদান করল ওমান সরকার। এর মাধ্যমে দেশটির ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানায়, ওমানের সুলতান হাইথাম বিন তারিক তার প্রবর্তিত নতুন জাতীয়তা আইনের অধীনে প্রথমবারের মতো দ্বৈত নাগরিকত্ব প্রদানের ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। রয়্যাল ডিক্রি নং ২৯/২০২৫ এর মাধ্যমে রুশ নারী মারিয়া ভকটর আনাটলিয়েভিচ আর্জেন্তোভা এই বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তাকে ওমানি নাগরিকত্বের পাশাপাশি রাশিয়ান নাগরিকত্ব বহাল রাখারও বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটি আরও জানায়, সম্প্রতি রয়্যাল ডিক্রি নং ১৭/২০২৫ এর মাধ্যমে ওমানি জাতীয়তা আইন কার্যকর করা হয়েছে। এ নতুন আইন অনুযায়ী, দ্বৈত নাগরিকত্ব সাধারণভাবে নিষিদ্ধ। তবে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বিশেষ সুপারিশের ভিত্তিতে রাজকীয় ফরমান দ্বারা স্পষ্টভাবে মঞ্জুর হলেই কেবল এর ব্যতিক্রম সম্ভব। মারিয়া আর্জেন্তোভার ক্ষেত্রে সেই ব্যতিক্রমই ঘটানো হলো।
ওমানের নতুন জাতীয়তা আইনে নাগরিকত্ব এবং নাগরিক হওয়ার যোগ্যতার মাপকাঠি সম্পর্কিত বিস্তারিত নিয়ম ও প্রবিধানের রূপরেখা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। এই আইনে ওমানের নাগরিকত্ব লাভের বিভিন্ন উপায় উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব, ওমানি নাগরিককে বিবাহ করা এবং স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়া।
প্রতিটি পদ্ধতির জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ডও আইনে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বংশগত নাগরিকত্বের জন্য পিতৃত্বের প্রমাণ, বিবাহের মাধ্যমে নাগরিকত্ব অর্জনের ক্ষেত্রে বিদেশী স্ত্রীদের জন্য প্রযোজ্য শর্তাবলী বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রথমবারের মতো এক রুশ নারীকে দ্বৈত নাগরিকত্ব প্রদান করল ওমান সরকার। এর মাধ্যমে দেশটির ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানায়, ওমানের সুলতান হাইথাম বিন তারিক তার প্রবর্তিত নতুন জাতীয়তা আইনের অধীনে প্রথমবারের মতো দ্বৈত নাগরিকত্ব প্রদানের ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। রয়্যাল ডিক্রি নং ২৯/২০২৫ এর মাধ্যমে রুশ নারী মারিয়া ভকটর আনাটলিয়েভিচ আর্জেন্তোভা এই বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তাকে ওমানি নাগরিকত্বের পাশাপাশি রাশিয়ান নাগরিকত্ব বহাল রাখারও বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটি আরও জানায়, সম্প্রতি রয়্যাল ডিক্রি নং ১৭/২০২৫ এর মাধ্যমে ওমানি জাতীয়তা আইন কার্যকর করা হয়েছে। এ নতুন আইন অনুযায়ী, দ্বৈত নাগরিকত্ব সাধারণভাবে নিষিদ্ধ। তবে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বিশেষ সুপারিশের ভিত্তিতে রাজকীয় ফরমান দ্বারা স্পষ্টভাবে মঞ্জুর হলেই কেবল এর ব্যতিক্রম সম্ভব। মারিয়া আর্জেন্তোভার ক্ষেত্রে সেই ব্যতিক্রমই ঘটানো হলো।
ওমানের নতুন জাতীয়তা আইনে নাগরিকত্ব এবং নাগরিক হওয়ার যোগ্যতার মাপকাঠি সম্পর্কিত বিস্তারিত নিয়ম ও প্রবিধানের রূপরেখা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। এই আইনে ওমানের নাগরিকত্ব লাভের বিভিন্ন উপায় উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব, ওমানি নাগরিককে বিবাহ করা এবং স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়া।
প্রতিটি পদ্ধতির জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ডও আইনে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বংশগত নাগরিকত্বের জন্য পিতৃত্বের প্রমাণ, বিবাহের মাধ্যমে নাগরিকত্ব অর্জনের ক্ষেত্রে বিদেশী স্ত্রীদের জন্য প্রযোজ্য শর্তাবলী বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমরা বন্দাই বিচে নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। আশপাশের লোকজনকে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
গত শুক্রবার ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওই বাংলাদেশিরা জোহানেসবার্গের ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। আগমনের পর যাত্রীদের তথ্য ও চলাচলের ধরন বিশ্লেষণ করে বিএমএ কর্মকর্তারা তাদের আচরণকে সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করেন।
এই প্রতিবেদনটি থেকে বোঝা যায়, এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।