বিডিজেন ডেস্ক
প্রায় ১২ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে তাদের দেশে ফেরত পাঠিয়েছে সৌদি আরব। আজ রোববার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সব তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়টির বরাত দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানায়, বসবাস, শ্রম এবং সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গত ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত আটক ১১ হাজার ৭০০ জনকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এসব অভিযোগে ২০ হাজার ৮৯৬ জন প্রবাসীকে আটক করা হয়। এরমধ্যে আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১১ হাজার ৯৩০ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের কারণে ৫ হাজার ৬৪৯ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩ হাজার ৩১৭ জনকে আটক করা হয়।
সৌদি সরকার জানায়, সীমান্ত পেরিয়ে প্রবেশের সময় তারা আরও ১ হাজার ৩৭৪ জনকে আটক করেছে। যাদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ ইয়েমেনের নাগরিক ও ৫৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক। এছাড়া অবৈধভাবে সৌদি আরব ছেড়ে যাওয়ার সময় আরও ১০৭ জনকে আটক করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে তাদের ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে প্রায় ৩ কোটি ২২ লাখ প্রবাসী কর্মী রয়েছে। দেশটির অবৈধ প্রবাসীদের ধরপাকড়ে কর্তৃপক্ষ নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে।
প্রায় ১২ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে তাদের দেশে ফেরত পাঠিয়েছে সৌদি আরব। আজ রোববার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সব তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়টির বরাত দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানায়, বসবাস, শ্রম এবং সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গত ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত আটক ১১ হাজার ৭০০ জনকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এসব অভিযোগে ২০ হাজার ৮৯৬ জন প্রবাসীকে আটক করা হয়। এরমধ্যে আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১১ হাজার ৯৩০ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের কারণে ৫ হাজার ৬৪৯ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩ হাজার ৩১৭ জনকে আটক করা হয়।
সৌদি সরকার জানায়, সীমান্ত পেরিয়ে প্রবেশের সময় তারা আরও ১ হাজার ৩৭৪ জনকে আটক করেছে। যাদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ ইয়েমেনের নাগরিক ও ৫৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক। এছাড়া অবৈধভাবে সৌদি আরব ছেড়ে যাওয়ার সময় আরও ১০৭ জনকে আটক করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে তাদের ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে প্রায় ৩ কোটি ২২ লাখ প্রবাসী কর্মী রয়েছে। দেশটির অবৈধ প্রবাসীদের ধরপাকড়ে কর্তৃপক্ষ নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।