বিডিজেন ডেস্ক
হামাস, হিজবুল্লাহ এবং ইরাকের মোবিলাইজেশন ফোর্সকে সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়ায় বাগদাদে অবস্থিত সৌদি মালিকানাধীন মিডল ইস্ট ব্রডকাস্টিং সেন্টারের (এমবিসি) লাইসেন্স বাতিল করেছে ইরাক।
টেলিভিশন চ্যানেলটির কার্যালয়ে বিক্ষুব্ধ জনতার হামলার পর চ্যানেলটির ইরাকে প্রদর্শনের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেয় দেশটির সরকার।
রোববার (২০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট এ তথ্য জানায়।
হামলার সময় অফিসটিতে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষুব্ধরা। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এএফপিকে জানায়, স্থানীয় সময় শনিবার সকালে এমবিসির বাগদাদ স্টুডিওতে ৪০০ থেকে ৫০০ মানুষ হামলা চালায়।
এ সময় উত্তেজিত জনতা টেলিভিশন চ্যানেলের ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ, কমপিউটার ভাঙচুর ও নষ্ট করে এবং ভবনের একটি অংশে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এ ঘটনার পর অনেকটা নড়েচড়ে বসেছে ইরাক সরকার। বাগদাদে টেলিভিশনটির অফিসের আশপাশে নিরাপত্তা ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে।
অন্যদিকে, এ ঘটনায় তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি সরকার।
সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট
হামাস, হিজবুল্লাহ এবং ইরাকের মোবিলাইজেশন ফোর্সকে সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়ায় বাগদাদে অবস্থিত সৌদি মালিকানাধীন মিডল ইস্ট ব্রডকাস্টিং সেন্টারের (এমবিসি) লাইসেন্স বাতিল করেছে ইরাক।
টেলিভিশন চ্যানেলটির কার্যালয়ে বিক্ষুব্ধ জনতার হামলার পর চ্যানেলটির ইরাকে প্রদর্শনের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেয় দেশটির সরকার।
রোববার (২০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট এ তথ্য জানায়।
হামলার সময় অফিসটিতে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষুব্ধরা। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এএফপিকে জানায়, স্থানীয় সময় শনিবার সকালে এমবিসির বাগদাদ স্টুডিওতে ৪০০ থেকে ৫০০ মানুষ হামলা চালায়।
এ সময় উত্তেজিত জনতা টেলিভিশন চ্যানেলের ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ, কমপিউটার ভাঙচুর ও নষ্ট করে এবং ভবনের একটি অংশে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এ ঘটনার পর অনেকটা নড়েচড়ে বসেছে ইরাক সরকার। বাগদাদে টেলিভিশনটির অফিসের আশপাশে নিরাপত্তা ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে।
অন্যদিকে, এ ঘটনায় তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি সরকার।
সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।