
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার (২৭ জুন) ৬-৩ ভোটে কনজারভেটিভ বিচারপতিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আদালত ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষেই রায় দেয়। এ ছাড়া, মেরিল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস ও ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের ফেডারেল বিচারকদের দেওয়া দেশব্যাপী স্থগিতাদেশগুলো পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দেয়। বিচারপতি অ্যামি কনি ব্যারেট এই রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি বলেন, ‘কোনো বিতর্ক নেই যে, নির্বাহী বিভাগকে আইন অনুসরণ করতে হয়, কিন্তু বিচার বিভাগের ক্ষমতা সীমাহীন নয়—কোনো কোনো সময় আইনই বিচার বিভাগকে নিরুৎসাহিত করে।’ আদালত রায়ে আরও জানায়, ট্রাম্পের নির্দেশনা তাৎক্ষণিক কার্যকর হবে না। আজকের রায়ের ৩০ দিন পর তা কার্যকর হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কী ছিল?
দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে ফিরে আসার প্রথম দিনেই ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে বলা হয়, ‘যেসব শিশুর বাবা-মা একজনও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বা গ্রিন কার্ডধারী নন, তারা যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেও নাগরিকত্ব পাবে না।’
ট্রাম্পের এই আদেশের বিরুদ্ধে ২২টি অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্রেট অ্যাটর্নি জেনারেল, অভিবাসী অধিকারকর্মী ও অভিবাসী গর্ভবতী নারীরা মামলা করেছিলেন। এই আদেশ বাস্তবায়িত হলে বছরে প্রায় দেড় লাখেরও বেশি নবজাতক নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত হতো বলে মামলাকারীরা অভিযোগ করেন। তাদের বক্তব্য ছিল, ট্রাম্পের আদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ১৮৬১-৬৫ সালের গৃহযুদ্ধের পর ১৮৬৮ সালে এই সংশোধনীটি অনুমোদিত হয়েছিল। ১৮৬৮ সালে দাসপ্রথা-পরবর্তী সময়ে গৃহযুদ্ধের পর গৃহীত ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রত্যেকেই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হবে।
তখন ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুক্তি দেওয়া হয়, ১৪তম সংশোধনী অবৈধ অভিবাসী কিংবা অস্থায়ীভাবে অবস্থানরত ব্যক্তিদের সন্তানদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তারা যুক্তি দেয়, ১৮৯৮ সালের ‘ইউনাইটেড স্টেটস বনাম ওং কিম আর্ক’ মামলার রায় কেবল তাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, যাদের অভিভাবকদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী আবাস ও বসবাস ছিল। ট্রাম্প প্রশাসন সে সময় মামলাটিকে এমনভাবে আদালতে উপস্থাপন করেছিল, যেন বিচারকেরা কোনো নীতিকে ন্যাশনওয়াইড বা সর্বজনীনভাবে স্থগিত করতে না পারেন। এর আগে বিভিন্ন প্রশাসন, এমনকি ডেমোক্রেটিক প্রশাসনও এই জাতীয় সর্বজনীন আদেশের বিরোধিতা করেছে।
১১-১২ জুনের রয়টার্স/ইপসোস পোলে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ২৪ শতাংশ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের পক্ষে ও ৫২ শতাংশ এর বিপক্ষে। ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে ৫ শতাংশ বাতিলের পক্ষে এবং ৮৪ শতাংশ এর বিপক্ষে ছিল। রিপাবলিকানদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ বাতিলের পক্ষে এবং ২৪ শতাংশ এর বিপক্ষে ছিল। অন্যরা অনিশ্চিত ছিলেন বা প্রশ্নের উত্তর দেননি।

যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার (২৭ জুন) ৬-৩ ভোটে কনজারভেটিভ বিচারপতিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আদালত ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষেই রায় দেয়। এ ছাড়া, মেরিল্যান্ড, ম্যাসাচুসেটস ও ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের ফেডারেল বিচারকদের দেওয়া দেশব্যাপী স্থগিতাদেশগুলো পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দেয়। বিচারপতি অ্যামি কনি ব্যারেট এই রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি বলেন, ‘কোনো বিতর্ক নেই যে, নির্বাহী বিভাগকে আইন অনুসরণ করতে হয়, কিন্তু বিচার বিভাগের ক্ষমতা সীমাহীন নয়—কোনো কোনো সময় আইনই বিচার বিভাগকে নিরুৎসাহিত করে।’ আদালত রায়ে আরও জানায়, ট্রাম্পের নির্দেশনা তাৎক্ষণিক কার্যকর হবে না। আজকের রায়ের ৩০ দিন পর তা কার্যকর হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কী ছিল?
দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে ফিরে আসার প্রথম দিনেই ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে বলা হয়, ‘যেসব শিশুর বাবা-মা একজনও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বা গ্রিন কার্ডধারী নন, তারা যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেও নাগরিকত্ব পাবে না।’
ট্রাম্পের এই আদেশের বিরুদ্ধে ২২টি অঙ্গরাজ্যের ডেমোক্রেট অ্যাটর্নি জেনারেল, অভিবাসী অধিকারকর্মী ও অভিবাসী গর্ভবতী নারীরা মামলা করেছিলেন। এই আদেশ বাস্তবায়িত হলে বছরে প্রায় দেড় লাখেরও বেশি নবজাতক নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত হতো বলে মামলাকারীরা অভিযোগ করেন। তাদের বক্তব্য ছিল, ট্রাম্পের আদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ১৮৬১-৬৫ সালের গৃহযুদ্ধের পর ১৮৬৮ সালে এই সংশোধনীটি অনুমোদিত হয়েছিল। ১৮৬৮ সালে দাসপ্রথা-পরবর্তী সময়ে গৃহযুদ্ধের পর গৃহীত ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রত্যেকেই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হবে।
তখন ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুক্তি দেওয়া হয়, ১৪তম সংশোধনী অবৈধ অভিবাসী কিংবা অস্থায়ীভাবে অবস্থানরত ব্যক্তিদের সন্তানদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তারা যুক্তি দেয়, ১৮৯৮ সালের ‘ইউনাইটেড স্টেটস বনাম ওং কিম আর্ক’ মামলার রায় কেবল তাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য, যাদের অভিভাবকদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী আবাস ও বসবাস ছিল। ট্রাম্প প্রশাসন সে সময় মামলাটিকে এমনভাবে আদালতে উপস্থাপন করেছিল, যেন বিচারকেরা কোনো নীতিকে ন্যাশনওয়াইড বা সর্বজনীনভাবে স্থগিত করতে না পারেন। এর আগে বিভিন্ন প্রশাসন, এমনকি ডেমোক্রেটিক প্রশাসনও এই জাতীয় সর্বজনীন আদেশের বিরোধিতা করেছে।
১১-১২ জুনের রয়টার্স/ইপসোস পোলে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ২৪ শতাংশ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের পক্ষে ও ৫২ শতাংশ এর বিপক্ষে। ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে ৫ শতাংশ বাতিলের পক্ষে এবং ৮৪ শতাংশ এর বিপক্ষে ছিল। রিপাবলিকানদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ বাতিলের পক্ষে এবং ২৪ শতাংশ এর বিপক্ষে ছিল। অন্যরা অনিশ্চিত ছিলেন বা প্রশ্নের উত্তর দেননি।
জাপানের বৃহত্তর বরিশালবাসীদের সংগঠন বৃহত্তর বরিশাল সোসাইটি, জাপানের নবগঠিত কমিটি ও নতুন সদস্যদের সংবর্ধনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবে অনুমোদন ছাড়া কোনো সভা-সমাবেশ আয়োজন বা তাতে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে দূতাবাস চত্বরে স্থাপিত অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া, রিয়াদের বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠন স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায়।
২ দিন আগে