বিডিজেন ডেস্ক
সৌদির বিমানবন্দরগুলো দিয়ে ২০২৪ সালে রেকর্ড ১২ কোটি ৮০ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেছে। যা এর আগের বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি। সৌদির পরিসংখ্যান দপ্তরের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়ছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, সৌদির বিমানবন্দরগুলো থেকে গত বছর ৫ কোটি ৯০ লাখ যাত্রী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছে এবং ৬ কোটি ৯০ লাখ যাত্রী আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছে।
এদিকে গত বছর সৌদির বিমানবন্দরগুলোতে ফ্লাইটের সংখ্যা ছিল ২০২৩ সালের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। এসময় বিমানবন্দরগুলো থেকে ৯ লাখ ৫ হাজার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে। এর মধ্যে ৪ লাখ ৭৪ হাজার ছিল অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এবং ৪ লাখ ৩১ হাজার ছিল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
সৌদির এয়ার কানেক্টিভিটিও ২০২৪ সালে এর আগের বছরের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেড়েছে। সৌদি আরব এখন বিশ্বের ১৭০ টিরও বেশি গন্তব্যের সঙ্গে সংযুক্ত।
সৌদির মূল বিমানবন্দরগুলো হলো-রিয়াদ, জেদ্দা, দাম্মাম এবং মদিনা। দেশটির ৮২ শতাংশ বিমান চলাচলই এসব বিমানবন্দর থেকে পরিচালিত হয়।
সৌদির বিমানবন্দরগুলো দিয়ে ২০২৪ সালে রেকর্ড ১২ কোটি ৮০ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেছে। যা এর আগের বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি। সৌদির পরিসংখ্যান দপ্তরের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়ছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, সৌদির বিমানবন্দরগুলো থেকে গত বছর ৫ কোটি ৯০ লাখ যাত্রী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছে এবং ৬ কোটি ৯০ লাখ যাত্রী আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছে।
এদিকে গত বছর সৌদির বিমানবন্দরগুলোতে ফ্লাইটের সংখ্যা ছিল ২০২৩ সালের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি। এসময় বিমানবন্দরগুলো থেকে ৯ লাখ ৫ হাজার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে। এর মধ্যে ৪ লাখ ৭৪ হাজার ছিল অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এবং ৪ লাখ ৩১ হাজার ছিল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
সৌদির এয়ার কানেক্টিভিটিও ২০২৪ সালে এর আগের বছরের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেড়েছে। সৌদি আরব এখন বিশ্বের ১৭০ টিরও বেশি গন্তব্যের সঙ্গে সংযুক্ত।
সৌদির মূল বিমানবন্দরগুলো হলো-রিয়াদ, জেদ্দা, দাম্মাম এবং মদিনা। দেশটির ৮২ শতাংশ বিমান চলাচলই এসব বিমানবন্দর থেকে পরিচালিত হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।