বিডিজেন ডেস্ক
ইরান কখনোই বাহ্যিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে এবং দেশটির নাগরিকেরাও পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উপকার থেকে বঞ্চিত হবে না। এমনটাই দাবি করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
গতকাল সোমবার (১৯ মে) ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনার প্রতিবেদনে এ বিষয়টি জানা গেছে।
পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, ইরানের পরমাণু প্রযুক্তি স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি ও শিল্পখাতে শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হবে যাতে নাগরিকেরা উপকৃত হন। এ ক্ষেত্রে বাইরের কোনো শক্তির কাছ থেকে আসা চাপ কোনো প্রভাব ফেলবে না।
সোমবার তেহরানে ইরাকের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বৈত দায়িত্বে থাকা ফুয়াদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠকে এই মন্তব্য করেন তিনি।
ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের পরোক্ষ আলোচনার দিকে ইঙ্গিত করে পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে প্রকৃত অর্থেই উদ্বিগ্ন এবং সেই উদ্বেগ দূর করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে তেহরান প্রস্তুত।
তবে তিনি আবারও জানান, ইরান চাপের মুখে নতি স্বীকার করবে না এবং দেশটি শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, কৃষি খাতে পরমাণু প্রযুক্তির উন্নয়ন অব্যাহত রাখবে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইরান কারও নির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয় না। উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রশ্নে কারও কাছ থেকে অনুমতি নেওয়াকেও প্রয়োজনীয় ভাবে না দেশটি।
ইরান-ইরাকের পারস্পরিক সহযোগিতার প্রশ্নে পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, দুই দেশ বাণিজ্য, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অংশীদারত্ব শুরু করতে যাচ্ছে। এতে দুই দেশের জনগণই উপকৃত হবেন।
দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রদেশগুলোর গভর্নর জেনারেলদের মধ্যে সুসম্পর্কের বিষয়টিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন পেজেশকিয়ান। তিনি উল্লেখ করেন, সড়ক ও রেলপথের মতো পরিবহন অবকাঠামোর যৌথ প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুতগতিতে আগাচ্ছে। এতে ইরান-ইরাকের সম্পর্ক আরও জোরালো হবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেন তিনি।
পেজেশকিয়ান আরও জানান, ইরান বিভিন্ন খাতের অর্জনগুলো ইরাকের সঙ্গে ভাগ করে নিতে আগ্রহী। বিশেষত, ওষুধ, শিল্প ও কৃষিখাতে পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অর্জনগুলো।
ইরানের উপপ্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, বাগদাদ-তেহরানের সম্পর্ক এখন ইতিবাচক ও গতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেন প্রতিদিনই বাড়ছে।
ফুয়াদ হোসেন দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাবৃত্তিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় দিক দিয়েও দুই দেশের যে মধ্যে যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
ইরান কখনোই বাহ্যিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে এবং দেশটির নাগরিকেরাও পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উপকার থেকে বঞ্চিত হবে না। এমনটাই দাবি করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
গতকাল সোমবার (১৯ মে) ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনার প্রতিবেদনে এ বিষয়টি জানা গেছে।
পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, ইরানের পরমাণু প্রযুক্তি স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি ও শিল্পখাতে শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হবে যাতে নাগরিকেরা উপকৃত হন। এ ক্ষেত্রে বাইরের কোনো শক্তির কাছ থেকে আসা চাপ কোনো প্রভাব ফেলবে না।
সোমবার তেহরানে ইরাকের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বৈত দায়িত্বে থাকা ফুয়াদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠকে এই মন্তব্য করেন তিনি।
ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের পরোক্ষ আলোচনার দিকে ইঙ্গিত করে পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে প্রকৃত অর্থেই উদ্বিগ্ন এবং সেই উদ্বেগ দূর করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে তেহরান প্রস্তুত।
তবে তিনি আবারও জানান, ইরান চাপের মুখে নতি স্বীকার করবে না এবং দেশটি শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, কৃষি খাতে পরমাণু প্রযুক্তির উন্নয়ন অব্যাহত রাখবে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইরান কারও নির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয় না। উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রশ্নে কারও কাছ থেকে অনুমতি নেওয়াকেও প্রয়োজনীয় ভাবে না দেশটি।
ইরান-ইরাকের পারস্পরিক সহযোগিতার প্রশ্নে পেজেশকিয়ান উল্লেখ করেন, দুই দেশ বাণিজ্য, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অংশীদারত্ব শুরু করতে যাচ্ছে। এতে দুই দেশের জনগণই উপকৃত হবেন।
দুই দেশের সীমান্তবর্তী প্রদেশগুলোর গভর্নর জেনারেলদের মধ্যে সুসম্পর্কের বিষয়টিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন পেজেশকিয়ান। তিনি উল্লেখ করেন, সড়ক ও রেলপথের মতো পরিবহন অবকাঠামোর যৌথ প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুতগতিতে আগাচ্ছে। এতে ইরান-ইরাকের সম্পর্ক আরও জোরালো হবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেন তিনি।
পেজেশকিয়ান আরও জানান, ইরান বিভিন্ন খাতের অর্জনগুলো ইরাকের সঙ্গে ভাগ করে নিতে আগ্রহী। বিশেষত, ওষুধ, শিল্প ও কৃষিখাতে পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অর্জনগুলো।
ইরানের উপপ্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, বাগদাদ-তেহরানের সম্পর্ক এখন ইতিবাচক ও গতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেন প্রতিদিনই বাড়ছে।
ফুয়াদ হোসেন দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাবৃত্তিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় দিক দিয়েও দুই দেশের যে মধ্যে যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।