বিডিজেন ডেস্ক
মসজিদে বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করেছে কুয়েত সরকার। সম্প্রতি দেশটির ইসমালবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের জন্য মসজিদ ব্যবহার নিষিদ্ধ করার নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের ইফতা কর্তৃপক্ষের ফতোয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে কুয়েত সরকার।
ইফতা কর্তৃপক্ষের ফতোয়ায় বলা হয়, মসজিদগুলো পণ্য, পরিষেবা বা বাণিজ্যিক পণ্য প্রচারের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ এই ধরনের কর্মকাণ্ড আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই নির্দেশের লক্ষ্য মসজিদগুলোর অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং অপব্যবহার রোধ করা।
এরইমধ্যে কুয়েতের মসজিদগুলোতে একটি বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়েছে, যাতে এই ফতোয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে কর্তৃপক্ষ ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের জন্য তৈরি করা মসজিদগুলোকে বাণিজ্যিক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।
কুয়েত সরকার জানায়, পবিত্র স্থানগুলোর পবিত্রতা লঙ্ঘন করলে লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মসজিদে বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করেছে কুয়েত সরকার। সম্প্রতি দেশটির ইসমালবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের জন্য মসজিদ ব্যবহার নিষিদ্ধ করার নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের ইফতা কর্তৃপক্ষের ফতোয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে কুয়েত সরকার।
ইফতা কর্তৃপক্ষের ফতোয়ায় বলা হয়, মসজিদগুলো পণ্য, পরিষেবা বা বাণিজ্যিক পণ্য প্রচারের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ এই ধরনের কর্মকাণ্ড আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই নির্দেশের লক্ষ্য মসজিদগুলোর অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং অপব্যবহার রোধ করা।
এরইমধ্যে কুয়েতের মসজিদগুলোতে একটি বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়েছে, যাতে এই ফতোয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে কর্তৃপক্ষ ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের জন্য তৈরি করা মসজিদগুলোকে বাণিজ্যিক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।
কুয়েত সরকার জানায়, পবিত্র স্থানগুলোর পবিত্রতা লঙ্ঘন করলে লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।