বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যকার শীর্ষ বৈঠকের স্থান হতে পারে সৌদি আরব কিংবা সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই আলোচনা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল রাশিয়ার দুই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যত দ্রুত সম্ভব ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে চান । আর এ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতেও প্রস্তুত। পুতিনও নির্বাচনে জয়লাভের জন্য ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ইউক্রেন ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনা করতে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন।
সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ঊর্ধ্বতন রুশ কর্মকর্তারা সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত দুই দেশই সফর করেছেন।
তবে কিছু রুশ কূটনীতিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তা সৌদি আরব কিংবা আমিরাতে বৈঠক করার ব্যাপারে বিরোধিতা করছেন। কারণ এই দুই দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সামরিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক রয়েছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। ক্রেমলিনও কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
তবে ট্রাম্প ও পুতিন দুই নেতারই সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাসকদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যকার শীর্ষ বৈঠকের স্থান হতে পারে সৌদি আরব কিংবা সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই আলোচনা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল রাশিয়ার দুই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যত দ্রুত সম্ভব ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে চান । আর এ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতেও প্রস্তুত। পুতিনও নির্বাচনে জয়লাভের জন্য ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ইউক্রেন ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনা করতে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন।
সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ঊর্ধ্বতন রুশ কর্মকর্তারা সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত দুই দেশই সফর করেছেন।
তবে কিছু রুশ কূটনীতিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তা সৌদি আরব কিংবা আমিরাতে বৈঠক করার ব্যাপারে বিরোধিতা করছেন। কারণ এই দুই দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সামরিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক রয়েছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। ক্রেমলিনও কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
তবে ট্রাম্প ও পুতিন দুই নেতারই সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাসকদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।