বিডিজেন ডেস্ক
গত চার বছরে কুয়েত থেকে এক লাখ ৩০ হাজার প্রবাসীকে বিতাড়িত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির নির্বাসন অধিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জসিম আল মিসবাহ।
সম্প্রতি জলেব আল শুইউখের একটি নির্বাসন কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ তথ্য জানান। এসময় আল মিসবাহ বন্দীদের অবিলম্বে একটি নতুন সংস্কার করা পুনর্বাসনকেন্দ্রে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন।
নতুন এই পুনর্বাসন কেন্দ্রে এক হাজার ৪০০ জন বন্দী থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বন্দীদের থাকার ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে এ ভবটি স্থাপনা করা হয়েছে।
স্থানান্তরের প্রথম পর্যায়ে এক হাজার পুরুষ বন্দীদের সরানো হবে। আগামী দুই মাসে নারী বন্দীদের
সেখানে নেওয়া হবে।
আল মিসবাহ জানান, বন্দীরা তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য ল্যান্ডলাইন সুবিধা পাবেন এবং প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক কলের সুবিধা দেওয়া হবে। এছাড়াও, দূতাবাসের প্রতিনিধিরা কনস্যুলার বিষয়ে সহায়তা করার জন্য মনোনীত অফিসে বন্দীদের সাথে দেখা করতে পারবেন।
দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়াতেও উন্নতির কথা জানিয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জসিম। যারা বিতাড়িত হবেন তাদের জন্য বিমানবন্দরে একটি ডেডিকেটেড গেট স্থাপন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কুয়েতের নির্বাসন অধিদপ্তর।
গত চার বছরে কুয়েত থেকে এক লাখ ৩০ হাজার প্রবাসীকে বিতাড়িত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির নির্বাসন অধিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জসিম আল মিসবাহ।
সম্প্রতি জলেব আল শুইউখের একটি নির্বাসন কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ তথ্য জানান। এসময় আল মিসবাহ বন্দীদের অবিলম্বে একটি নতুন সংস্কার করা পুনর্বাসনকেন্দ্রে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন।
নতুন এই পুনর্বাসন কেন্দ্রে এক হাজার ৪০০ জন বন্দী থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বন্দীদের থাকার ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে এ ভবটি স্থাপনা করা হয়েছে।
স্থানান্তরের প্রথম পর্যায়ে এক হাজার পুরুষ বন্দীদের সরানো হবে। আগামী দুই মাসে নারী বন্দীদের
সেখানে নেওয়া হবে।
আল মিসবাহ জানান, বন্দীরা তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য ল্যান্ডলাইন সুবিধা পাবেন এবং প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক কলের সুবিধা দেওয়া হবে। এছাড়াও, দূতাবাসের প্রতিনিধিরা কনস্যুলার বিষয়ে সহায়তা করার জন্য মনোনীত অফিসে বন্দীদের সাথে দেখা করতে পারবেন।
দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়াতেও উন্নতির কথা জানিয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জসিম। যারা বিতাড়িত হবেন তাদের জন্য বিমানবন্দরে একটি ডেডিকেটেড গেট স্থাপন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কুয়েতের নির্বাসন অধিদপ্তর।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।