বিডিজেন ডেস্ক
রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে গড়া সৌদি আরবের বাৎসরিক বিনোদন ও ক্রীড়া উৎসবই হলো রিয়াদ সিজন। এবারের উৎসবে চার মাসের কম সময়ে এক কোটি ৮০ লাখ দর্শনার্থীর আগমন ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সৌদির জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির (জিইএ) প্রধান তুর্কি আল আলশেখ। গতকাল শুক্রবার তিনি এ তথ্য জানান।
এবার পঞ্চমবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে রিয়াদ সিজন। এতে ১১টি স্পোর্টস ইভেন্ট ও ১০টি প্রদর্শনী চলছে। গত বছরের ১২ অক্টোবর এ উৎসব শুরু হয়। এ আয়োজন চলবে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে।
এবারের রিয়াদ সিজনে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী সৌদি নাগরিক এবং প্রবাসীরা বিনামূল্যেই প্রবেশ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।
সৌদি আরব তার তেল-নির্ভর অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে চাইছে। সেই সঙ্গে পর্যটকদেরকেও বিভিন্নভাবে আকৃষ্ট করতে চাইছে।
২০১৬ সালের মে মাসে জিইএ গঠন করে সৌদি সরকার। এই রাষ্ট্রীয় সংস্থা সৌদিতে বেশ কয়েকটি কনসার্ট, স্টেজ শো ও উৎসব স্পন্সর করেছে।
রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে গড়া সৌদি আরবের বাৎসরিক বিনোদন ও ক্রীড়া উৎসবই হলো রিয়াদ সিজন। এবারের উৎসবে চার মাসের কম সময়ে এক কোটি ৮০ লাখ দর্শনার্থীর আগমন ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সৌদির জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির (জিইএ) প্রধান তুর্কি আল আলশেখ। গতকাল শুক্রবার তিনি এ তথ্য জানান।
এবার পঞ্চমবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে রিয়াদ সিজন। এতে ১১টি স্পোর্টস ইভেন্ট ও ১০টি প্রদর্শনী চলছে। গত বছরের ১২ অক্টোবর এ উৎসব শুরু হয়। এ আয়োজন চলবে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে।
এবারের রিয়াদ সিজনে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী সৌদি নাগরিক এবং প্রবাসীরা বিনামূল্যেই প্রবেশ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।
সৌদি আরব তার তেল-নির্ভর অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে চাইছে। সেই সঙ্গে পর্যটকদেরকেও বিভিন্নভাবে আকৃষ্ট করতে চাইছে।
২০১৬ সালের মে মাসে জিইএ গঠন করে সৌদি সরকার। এই রাষ্ট্রীয় সংস্থা সৌদিতে বেশ কয়েকটি কনসার্ট, স্টেজ শো ও উৎসব স্পন্সর করেছে।
ইরানে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলার নিশানা করা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পারমাণবিক স্থাপনা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকেন্দ্র। ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব দিয়ে যাচ্ছে ইরানও।
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান সংঘাত শুরুর পর এই প্রথমবার মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তিনি বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যে ‘হঠাৎ উত্তেজনা বৃদ্ধি’ পাওয়ায় চীন ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে রাশিয়া প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে ‘দাহিয়া ধাঁচের’ সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। পরিকল্পিত এই অভিযান মূলত ইরানের সরকারকে অস্থিতিশীল করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে।